देउबॉईल ६णग्नन বলা বাহুল্য তিনি বৰ্ম্মীবাসী ভারতীয় মুসলমানের অধিনায়ক ছিলেন। র্তাহার মৃত্যুর পরে রেজুন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি, তাহার শোক সভায় দুঃখ করিয়া বলিয়াছিলেন—“র্তাহার মৃত্যুতে রেঙ্গুন হাইকোর্ট একজন সাধু ব্যবহারজীবির সাহায্য হইতে বঞ্চিত হইল * দেশের সকল প্রকার সদনুষ্ঠানে তাহার আন্তরিক সহানুভূতি ছিল। রেজুনের ৰাঙ্গালীদের প্রধান দুইটী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের-বেঙ্গল একাডেমী বালক ও বালিকা বিদ্যালয়ের—তিনি প্রধান পৃষ্ঠ পোৰক ছিলেন । বিশেষতঃ বালিক। বিদ্যালয়ট দীর্ঘ ছয় বৎসর কাল তাঁহারই ভৰনে পরিচালিত হইয়াছিল। এইজন্য তিনি বাড়ী ভার বাবতে কিছুই গ্রহণ করেন নাই। ১৯১৬ খ্ৰীঃ অব্দে ১৬ই আগষ্ট তিনি পরলোক গমন করেন । র্তাহার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা অর্পণ করিবার জন্য, ইউরোপীয়, দেশীয়, বিদেশীয় বহু লোক তাহার শবামুগমন কররাছিলেন । हैज्वाहेण, ँशन्नतःि बांह - चैश्tप्लेब्र অন্তর্গত তরফের মুসলমান শাসনকৰ্ত্ত गङ्गष cथानांवरन्नब्र अँकि गूबब्र भाषा डिनि छूठीव्र हिप्शन । डिनि दिछांबद्धांब्र अछ निझेौब्र गयीछे कईक "মুলুক-উল-উলামা” উপাধি প্রাপ্ত জীবনী-কোষ \లిశ్చిV হন । র্তাহার পিতা মৃত্যুকালে র্তাহাকেই রাজপদে প্রতিষ্ঠিত করিতে অভিলাষী হন, কিন্তু তিনি ধন এবং ঐশ্বৰ্য্য অপেক্ষ জ্ঞান ও ধৰ্ম্মকেই অধিকতর শ্রেষ্ঠ জ্ঞান করিতেন বলিয়া, তাহা গ্রহণ করিতে সন্মত হইলেন না। র্তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতৃদ্বয়ের ন্যায় তিনিও আজীবন দরিদ্রই ছিলেন । তিনি ৯৪১ হিজিরি সালে ( ১৫২৩ খ্ৰীঃ আন্দে) “মদালেল ফওয়ায়েদ” নামে ফাশীতে একখানা গ্রন্থ রচনা করেন । ইহার পুত্র বিখ্যাত ইলিয়াস কুসি, কুতব উল আওলিয়া । এই বংশে খন্ম সাধকের জন্ম হইয়াছে। ইহভি শাম খা—ফতেপুর শিক্রির শেখ ফরিদের উপাধী। তাহার পিতার নাম কুতবউদ্দিন শেখ খুবন । তিনি সম্রাট জাহাঙ্গীর, শাজাহান ও আওরঙ্গজীবের অধীনে কাজ করিয়াছেন । আলমগীর তীহাকে তিন হাজার সৈন্তের অধিনায়কত্বে উন্নীত করেন। ०७७8 औः बाक (श्ःि ४०१¢ ) उँॉशंज्ञ श्रृङ्का श् । हैङ्जांब-निर्झौब्र अवश्ब्र ब्रश्मीन शैब्र কবিজন-সুলভ নাম। তিনি উর্দুতে উৎকৃষ্ট কৰিত। লিখিয়াছেন । ১৮৪৪ औः अप्ल (श्ःि ०२४०) उँशिंद्र शृङ्गा झम्न |
