峰過 Šiš बेचब्रज़्छ। সন্মত হইয়াছিলেন । এ দেশে যথাসাধ্য চেষ্টা করিয়াও আশানুরূপ ফললাভ না করিয়া, ঈশ্বরচন্দ্র স্থির করিয়াছিলেন যে তিনি ইংলণ্ডে গমন করিয়া বহু বিবাহ গ্রন্থ মুনীর করিয়া ছাপাইয়া মহারাণীর হাতে দিয়া বলিবেন যে “মেয়ে রাজার দেশে মেয়েদের দুঃখ ঘুচেন কেন” ? বিধবা বিবাহ প্রচলন এবং বহু বিবাহ নিরোধের চেষ্টা, ঈশ্বরচন্দ্রের জীবনে সমাজসংস্কার সম্বন্ধীয় দুইট প্রধান কাজ । তদ্ভিন্ন তিনি নানা ভাবেও দেশের মানসিক ও নৈতিক উন্নতির চেষ্টা করিয়াছিলেন । মুরাপান নিবারণের চেষ্টা তাহার মধ্যে প্রধান । ১৮৬৪ খ্ৰী: অব্দে প্যারীচরণ সরকার প্রভৃতির চেষ্টায় যে বঙ্গদেশীয় মাদক GRR foto Tzi (Bengal Temperance Society), Stíofs FE, ঈশ্বরচন্দ্র আজীবন তাহার একজন উৎসাহী সভ্য ও পৃষ্ঠপোষক ছিলেন । তাহার মৃত্যুর অল্পকাল পূৰ্ব্বে ‘সন্মতি আইন’ সম্পর্কে দেশে এক মহা আন্দোলন উপস্থিত হয়। ঐ সম্পকে ठिनि प्रख्दj कtब्रन ८ष, [श्नूद्र ধৰ্ম্মকৰ্ম্মে হস্তক্ষেপ না করিয়াও বালিকা স্ত্রীদিগকে যাহাতে উপযুক্তরূপে নিরাপদ করা যাইতে পারে, সেইভাবে আইন विषिदक इडेंक ।। 4द१ शिठौग्न ग१ङ्कांद्र জীবনী-কোষ ७8रै স্বামীর, বালিকা স্ত্রীর সঙ্গে বাস করিতে পাওয়া দগুনীয় হউক । কৰ্ম্মক্ষেত্রে প্রবেশ করিয়া ঈশ্বরচন্দ্র নানারূপ কার্য্যে লিপ্ত থাকিয়া নিজ কৰ্ম্মকুশলতার পরিচয় প্রদান করেন । ১৮৪৬ খ্ৰীঃ অব্দের প্রারম্ভে বড়লাট লর্ড হার্ডিং বিদ্যাসাগর মহাশয়ের প্রস্তাবমত একশত একটি বঙ্গবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করিয়া সংস্কৃত কলেজের পরীক্ষোত্তীর্ণ ছাত্রগণকে ঐ সকল বিদ্যালয়ের শিক্ষকতার ভার অর্পণ করেন। ঐ সকল কার্য্যে নিযুক্ত করিবার জন্ত প্রার্থী শিক্ষক গণের যোগ্যতার বিচার ভার ঈশ্বরচন্দ্রের উপর অর্পিত হয়। তিনি যখন সংস্কৃত কলেজের সহকারী কাৰ্য্যাধক্ষের পদ লাভ করেন, তখন তথায় অধ্যাপনা ও অন্যান্ত কার্য্যে কোনওরূপ শৃঙ্খলা অথবা মুবন্দোবস্ত ছিল না। অধ্যাপকগণ স্বেচ্ছামত অধ্যাপনা করিতেন । ছাত্রগণেরও অধ্যয়নের জন্ত আগমনের কোন নির্দিষ্ট সময় ছিল না। তিনি সকল বিষয়েই মুশৃঙ্খলা স্থাপন ও নিয়মামুবৰ্ত্তাতার প্রচলন করেন । अ५(झून 8 अ५jांश्रृंनt fबद८घ्न ७ नांनाँध्न" নূতন প্রণালীর প্রবর্তন করেন। সেই সকল প্রবর্তিত নিয়মাবলী ও প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থা অদ্যাপি বিদ্যমান থাকিয়৷ তাহার চিন্তাশীলতা ও প্রতিভার কলি উপস্থিত হইবার পূৰ্ব্বে কোনও পরিচয় প্রদান করিতেছে। ১৮ . .
