অমোঘ বজ কলেজে প্রবেশ করেন । সেই স্থানেও অসাধারণ মেধা ও অধ্যবসায় বলে, একাধিক বৃত্তি লাভপূর্বক সকল পরীক্ষায়ই উচ্চস্থান অধিকার করিয়া উত্তীর্ণ হন । তৎপরে ১৮৮০ খ্রীঃ আবেদ এলাহাবাদে গমনপূৰ্ব্বক চিকিৎসা কার্যে ব্ৰতী হন । অল্প কাল মধ্যেই তথায় সুচিকিৎসক বলিয়া খ্যাতি লাভ করেন এবং চিকিৎসা বিদ্যায় পারদর্শিতাবশতঃ প্রচুর অর্থ উপাৰ্জ্জন করেন। তিনি অতিশয় দরিদ্র বৎসল ছিলেন । বহু দুঃস্ত পীড়িত নরনারীকে বিনা পারিশ্রমিকে চিকিৎসা করিতেন। শিমলা পাহাড়ের নিকটস্থ ধরমপুর ক্ষয়রোগ চিকিৎসাশ্রমে তিনি অনেক দিন বিন বেতনে রোগীর চিকিৎসা করিয়াছিলেন । থেরি জিলার অন্তর্গত পানীপুর গ্রামে, প্রায় ৩৫ হাজার টাক। বায়ু করিয়া, একটী রোগ প্রতিষেধ ভবন (Preventorium ) fatis ffai ক্ষয়রোগীদের থাকিবার জষ্ঠ নান। প্রকার সুব্যবস্থা ক, রয়াছিলেন । এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি এক সহস্র টাকা দান করেন । ঐ টাকার মুদ হইতে B.Sc. পরীক্ষোৰ্ত্তীর্ণ সৰ্ব্বোত্তম ছাত্রকে পুরস্কার দে ওয়া হয় । বঙ্গাবে তিনি পরলোক গমন করেন । অমোঘ বজ্র—একজন বৌদ্ধতন্ত্রী চার্য্য। র্তাহার গুরীর নাম— বঞ্জবোধ ! একুশ বৎসর বয়সে অমোঘ বজ্র গুর র >ここ > জীবনীকোষ 8ՀԵ সহিত চীন দেশে গমন করেন । র্তাহার গুরু-শিষ্যে সেই দেশে তন্ত্রশাস্ত্র প্রচার করেন । চীন দেশে উহার আলোচনা বহু ব্যাপক হইয়াছিল। চীন সম্রাটের আদেশে তিনি অধিক সংখ্যক তন্ত্রগ্রন্থ সংগ্ৰহ করিবার জন্তু একবার ভারতে আগমন করেন । গ্ৰন্থ সংগ্ৰহ করিয়া চীনে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিলে, চীন সম্রাট তাহাকে সবিশেষ সন্মান প্রদর্শন করেন। অমোঘবজ শতাধিক তন্ত্রগ্রন্থ চীন ভাষায় অনুবাদ করেন । তিনি সেখানে বিশেষ সমাদৃত হইতেন এবং বহু লোক তাই ব শিষ্য হইয়াছিল । অমোঘবক্ষ খ্ৰীঃ অল্প শতাব্দীর প্রথমাদ্ধে দৰ্ত্তমান অম্বিকাচরণ গুপ্ত— তাহার জন্ম স্থান হুগলী জিলfব অন্তর্গত ভাঙ্গামোড়া গ্রাম । ‘মহারাণী ভিক্টোরিয়া,’ ‘পুরাণ কাগজ,’ ‘জয়কৃষ্ণ চরিত,’ ‘হুগলীর ইতিহাস’ প্রভৃতি গ্রন্থ তাহার রচিত । অম্বিক চরণ লাহী--কলিকাতার প্রসিদ্ধ লাহা বংশীয় জমিদার ও ব্যপসায়ী জয়গোবিন্দ লাখার পুত্র। তিনি কলিকাতার প্রেসিডেন্সী ম্যাজিষ্ট্রেট, প্রেসিডেন্সী জেলের পরিদর্শক প্রভৃতি নানাবিধ সম্মানজনক পদে প্রতিষ্ঠিত fছলেন । র্তাহারই পুত্র পক্ষাতত্ত্ববিদ সত্যচরণ লাহা এবং বৌদ্ধ শাস্ত্রে সুপণ্ডিত ডাঃ বিমলা চরণ লাহা । অর্থদশী – পৌদ্ধ সম্প্রদায়ের থের
