জীবনী-কোষ—ভারতীয়-পৌরাণিক । সকল প্রাণীগণের দেহেই নিগুণ পরমাত্মা অধিষ্ঠান করেন । তজ্জন্য আমি তোমাকে লজঘন করিয়া গমন করিব না, তুমি পথ প্রদান কর।” হনুমান ভীমের মুখে নিজ নাম উচ্চারিত হইতে শ্রবণ করিয়া, হনুমান কে তাহা ভীমকে জিজ্ঞাসা করিলেন। ভীম উত্তর দিলেন যে, হনুমান বায়ুর পুত্র ও তাহার অগ্রজ । তিনিও তাহার অগ্রজ হনুমানের তৃণয় বলশালী । অতএব তিনি র্ত্যহকে নি গ্রহ ভোগ করিতে হইবে। হনুমান ভীমের ঐরূপ গৰ্ব্বপূর্ণ বাক্য শ্রবণে মনে মনে হাস্য করিয়া বলিলেন– ' “বান্ধক্যবশতঃ আমার উত্থান শক্তি রহিত হইয়া গিয়াছে। অতএব তুমি । আমার লাঙ্গুল এক পাশ্বে সরাইয় গমন । কর ।” ষ্টীম তখন, হনুমানকে তাহার -اح شد . هسه ع-ج- - - س---- < ইদ্ধত্যের সমুচিত বাম কবে তাহার করিলার চেষ্টা করিলেন । তাহাতে সমর্থ । মা ! ইয়; ই করে উত্তোলন করিপার । চেষ্টা করিলেন। কিন্তুনিজের সমুদয় শক্তি প্রয়োগ করিয়াও যখন লক্ষুলকে বিন্দু । মাত্র স্থানচ্যুত করিতে পারিলেন না, . তপন লজ্জিত হইয় হনুমানের নিকট । ক্ষমা প্রাগনাপূর্বক তাহার পরিচয় জিজ্ঞাস করিলেন । পরিচয় প্রদানপূর্বক রামচরিত কীৰ্ত্তন | ছয় পুত্র জন্ম গ্রহণ করেন। R) &3 করিলে,ভীম অধিকতর লজ্জিত ও অনুতপ্ত হইয়া,অগ্রজেরনিকট বারংবার ক্ষমা প্রার্থনা করিলেন। অতঃপর ভীমসেনের প্রার্থনায় হনুমান তাহাকে রাম মাহাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিয়া, তিনি যে বৃহৎ কলেবর ধারণপূর্বক সমুদ্র লঙ্ঘন করিয়া ছিলেন, সেই কলেবর তাহাকে প্রদর্শন করাইলেন । অতঃপর হনুমান ভীমকে পুষ্পলাভের সন্ধান ব্যক্ত করিয়া, প্রস্থান করিলেন । মহাভা-বন-১৪৫-১৫১ ৷ যদি ভীমকে পথ প্রদান না করেন, তবে ইবন—একাদশ রূদ্রের অন্যতম। মহাভ অনু-১৫০ । রুদ্র ( ১৫৪০ পৃ: ) দেখ । হবি—(১) অন্যতম মরুৎ । হরিহরি-১৯৬ । মরুদগণ দেখ । (২) ঋষভদেবের অন্যতম পুত্র। ভাগ-৫স্ক-৪, ১১ঙ্ক-২ ৷ ঋষভ দেখ । হবিধ—(৩) স্বারোচিষ মন্থর অন্ততম পুত্র । হরি-হরি-৭ স্বারোচিষমমু দেখ । (২) একজন রাজৰ্ষি। মহাভাঅহুশা-১৬৫ ৷ রাজর্ষি দেখ । হবিৰ্দ্ধান— ১) বেণ-নন্দন পৃথুর বংশীয় অন্তৰ্দ্ধির পুত্র। র্তাগর পত্নী আগ্নেয়ী ধীযণর গর্ভে প্রাচীনবহিষ, শুক্র, গয়, কৃষ্ণ, ব্রজ ও অজিন নামে হরি-হরি হনুমান নিজ । ২ । ব্রহ্ম-৬৯ । বায়ু-৬২ । (৩) অগ্নিদুহিতা ধীষণার গর্ভে হৰিদ্ধানের প্রচীনবহি, অঙ্গ, যম, শুক্র, বল ও শুভ নামে ছয় পুত্র জন্ম গ্রহণ করে। মৎ-৪ । (৪) অন্তৰ্দ্ধানের পত্নী নভস্বতীর গর্ভে হবিৰ্দ্ধান
