বলিলেদ । আরও বলিলেন যে, পূৰ্ব্বে ব্রহ্মা করিতে লাগিলেন । অভিন্ন ব্ৰহ্ম - রামকে যুদ্ধে জয়লাভের জন্য, দেরীর স্তত্ব ब्रांब बध्न বিষ্ণুকে দুষ্টের বধের জন্ত নরকুলে ঐস্থানে দেবীর স্তব করিতেছিলেন, জন্ম গ্রহণ করিতে অনুরোধ করেন। তখন বিষ্ণু, রাবণ দেবীর অতিশয় প্রিয় পাত্র তাহ জানিয়া, ব্রহ্মাকে সঙ্গে লুইয়া কৈলাসে দেবীর নিকট গমন করেন, এবং দেবীকে নানারূপে আরাধনা করিয়া, তাহার নিকট রাবণ বধের উপায় জিজ্ঞাসা করেন। দেবী বিষ্ণুকে বলেন যে, তিনি (অর্থাৎ বিষ্ণুর নরঅবতার রাম) যেন লঙ্কায় অকালে যথাবিধি দেবীর পূজা করেন। তাহা হইলেই রণে র্তাহার জয় হইবে। ব্ৰহ্মা রামকে এই পূৰ্ব্ববৃত্তান্ত কীৰ্ত্তন করিয়া বলিলেন যে, কৃষ্ণপক্ষে বাবণ দেবীর পূজা করিয়া যদি যুদ্ধে প্রবৃত্ত হয়, তবে সে যুদ্ধে অবধ্য হইবে। অতএব তাহার পূৰ্ব্বেই রাম যেন অকালেই বোধন করিয়া দেবীব পূজা করেন। নতুবা রাবণ বধ অসম্ভব। তখন রাম ব্রহ্মাকে বলি লেন যে, যেহেতু যুদ্ধ সংক্রান্ত ব্যাপারে তিনি বিশেষ ব্যস্ত থাকিবেন, তজ্জন্ত ব্ৰহ্মাই যেন তার গুরুরূপে চণ্ডীর পূজা করেন। ব্রহ্মা তাহাতেই সন্মত হইয়া, রামকে দেবীর মহাত্মা কীৰ্ত্তন তখন কুম্ভকৰ্ণ তথায় উপস্থিত হইলেন। অগত্য রাম অস্ত্র লইয়া রাক্ষসবীরের সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইলেন এবং কৃষ্ণ-নবমী তিথিতে কুম্ভকর্ণের প্রাণ সংহার করিলেন । এদিকে ব্ৰহ্মাও প্রত্যহ রামের জয়লাভার্থ যথাবিধানে দেবীর পূজা করিতে লাগিলেন । দশমীর দিন প্রভাতে রামও স্বয়ং পুনরায় বিবিধ উপহারদ্বারা দেবীর পূজা করিয়া যুদ্ধ যাত্র কবিলেন। প্রত্যহই যুদ্ধ চলিতে লাগিল এবং অসংখ্য রাক্ষস ও বানব যুদ্ধে নিহত হইতে লাগিল । অমাবস্ত। রাত্রিতে লক্ষ্মণ ইন্দ্রজিৎকে বধ করিলেন। তখন রাবণ স্বয় পুনৰায় যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইলেন এবং প্রতিপদ হইতে নবমী পৰ্য্যন্ত রাম-রাবণেব তুমুল যুদ্ধ হইল। সেই সময়েব মধ্যে ষষ্ঠি তিথিতে পিতামহ ব্ৰহ্মা দেবীর মৃন্ময়ী প্রতিমা নিৰ্ম্মাণ কলাইয়। যথাবিধানে দেবীর পূজা করিতে আবম্ভ করিলেন। ব্রহ্মার পূজায় সন্তুষ্ট হইয়া দেবী অষ্টমী তিথিতে সন্ধিসময়ে রামের শরে প্রবেশ করিয়া রাবণের করিলেন । অতঃপর তাহার। সমুদ্রের মন্তক শতভাগে ছিন্ন করিয়া ফেলিলেন। উত্তর দিকে এক বিশ্ববৃক্ষ সমীপে গমন कब्रिब्र, दकॉअणि ७ उंखब्रांश इहेब्र কিন্তু রাবণের মস্তক সম্পূর্ণ ছিন্ন হইয়াও পুনরায় যোজিত হইতে লাগিল এবং
