পাতা:দর্পণ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না, অথচ বাইরের আজে বাজে লোকের সঙ্গে তার আলাপ * আলোচনার অন্ত নেই, যত ভবঘুরে বয়াটে ছোড়া আর কুলি মজুরের সঙ্গে তার অন্তরঙ্গত । যখন ইচ্ছা বেরিয়ে যাচ্ছে, এক কিম্বা যার DY DBBBS EBB DBO BB S BDBYS DtD D DBDB DDDDS sLDDDL নেই। আর যদিই বা দুটো কথা বলে কারে সঙ্গে, কি সে কথা বলার ঢং ! যেন কোথাকার মহারাণী এসেছেন চাষাভুষোর ঘরে দয়া করে বেড়াতে । লোকনাথের মুখ অন্ধকার, আত্মীয় কুটুম্বের মুখ বঁকা, ছোটদের মুখ বিষন্ন, দাসদাসীর মুখ সয়তানি কৌতুকে উজ্জল। চারিদিকে অবিরাম গুজগুজানি ফিসফিসানি ও ক্রুদ্ধ তীব্র মন্তব্য-হীরেন জানে •भरठशे भभऊझ •भ665न् । সে তাই একটা বাড়ীভাড়া নেয়। পার্ক ষ্ট্রীটে । লোকনাথ তার সঙ্গে কথা বন্ধ করে দেন । কোনো মধ্যবিত্ত পাড়ায় অল্প টাকায় সাধারণ একটি ছোটখাট বাড়ী বা বাড়ীর অংশ ভাড়া নেবার ইচ্ছা ছিল মমতার । কিন্তু এ আব্দর শুনে এমন করে তাকিয়েছিল হীরেন, যেন বলতে চাইছে, তোমার জন্যে আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে ভিন্ন হলাম, তাতেও তুমি সন্তুষ্ট নাও ? ছোট বাড়ীতে গরীবের মতো থাকবার সাধটা মমতা তাই চেপে যায়। সব বিষয়ে মমতার বাড়াবাড়ির জন্য একটু যা জর্জরিত থাকে হীরেন, নতুবা সে পরম সুখেই দিন কাটায় নতুন বাড়ীতে। মমতার কাছ থেকে অযাচিতভাবে একটু মোহভরা সেবা যত্ন পাবার জন্য তার মনের গহনে সে লালায়িত হয়ে থাকে,-যে সেবা যত্নের স্বাদ । পেয়েছিল মায়ের কাছে, তার বাড়ির মেয়েরা যা আজো স্বামী পুত্রকে দিচ্ছে, দিগম্বরী যার নমুনা দেখিয়েছে চমকপ্ৰদ । কান গরম হয়ে ওঠে হীরেনের। স্ত্রীকে দাসীভাবে পেতে সাধ যায়, একি অসভ্য S ܕ-( ܘff )