পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ଧଳ দিবরাত্রির কাব্য দশবার বারণ করতে পারে। • দরকার হলে পায়ে ধরে কঁাদাকাটা করতেও তার আপত্তি নেই। কিন্তু চাকরীর জোরে বিয়ে-করা বৌ এর কথা শুনছে কে ? সংসারে সকলে যদি তার কথামতই চলত। তবে আর ভাবনা ছিল কিসের । মদে আসক্তি জন্মে যাবার আশঙ্কা অশোক হেসেই উড়িয়ে দেবে। বলবে, “ক্ষেপেছ ? আমার ওটুকু মনের জোর নেই? এ বোতল দুটো শেষ হলে হয়ত আর কিনবার দরকার হবে না।” বলবে, “কতগুলো টাকা ! থাকলে পোষ্টাপিসে জমত। সাধ করে। কেউ আত দামী পদার্থ কেনে ৷” সে জবাব দেবে কি ? স্বামীর মনের জোরে সন্দেহ প্ৰকাশ করবে ? তার স্বাস্থ্য ভাল করার দরকার নেই বলে আব্দার ধরবে ? অশোক ধমকে উঠলে তার মুখখান হেরম্ব যেন তখন দেখে যায় । গরমে, আগুনের তাতে, সুপ্রিয় এতক্ষণে ঘোমে উঠেছে। উঠানে চনাচনে রোদ। একটু বাতাস গায়ে লাগবার জন্য দরজার কাছে সরে গিয়ে সুপ্রিয়া দেখতে পেল, হেরম্ব শোবার ঘরের বাইরে বারান্দায় এসে দাড়িয়েছে। দু’জনের মাঝে উঠানের ব্যবধান ভরে ঝাঁঝালো কড়া রোদটা সুপ্রিয়ার কাছে রূপকের মত ঠেকাল । বারান্দা থেকেই হেরম্ব বলল, “এত গরমে তোর না। রাধালেও চলবে, সুপ্রিয়া। পাড়েকে ছেড়ে দিয়ে চলে আয়, যা পারে ওই করবে।” সুপ্রিয়া কথা বলল না । আঁচলে মুখ মুছে নীরবে দাড়িয়ে রইল। DBD DBBBSDBDDB BD D DB S SLT KBB DBDJJDSSDBJYDBD SS

  • qक ८१ांढ्ट्र एकाळ ८ ऊंद ”