পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8) দিবরাত্রির কাব্য হেরম্ব এবারও চুপ করে থাকে। “আপনি আমাকে ডাকলেই পারেন । আপনি বললেই বিছানায়ু উঠে বসতে পারি।”

  • হেরম্ব তবু চুপ করে থাকে। কথা বলবার আগে সুপ্রিয়। এবার

অপেক্ষা করে অনেকক্ষণ । “আজি টের পেলাম, বেী কেন গলায় দড়ি দিয়েছিল । আপনি মেয়েমানুষের সর্বনাশ করেন। কিন্তু তাদের ভার ঘাড়ে নেবার সময় হলেই যান এড়িয়ে । কাল আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে হবে বলে বিছানা’, উঠে বসতে দিচ্ছেন না। আমি দাড়াতে পারছি না, তবু!” হেরম্ব বলে, “শোন সুপ্রিয়া। আজ তোর শরীর ভাল নেই, তাছাড়া নানা কারণে উত্তেজিত হয়ে আছিস । ধরতে গেলে আজ তুই রোগী, অসুস্থ মানুষ। আজ তুই যা চাইবি তাই কি তোকে দেওয়া যায় ? তার আর জ্বরের সময় রোগীকে কুপথ্য দিলে দোষ কি ছিল ? বেশী কাল হয়েছিল বলে অশোককে তুই আজি মাছের ঝোল খেতে দিস নি মনে আছে ? তুই আজ ঘুমিয়ে থাকিবি ফা সুপ্রিয়। ছ'মাসের মধ্যে তো ধ BBBBD DBBB SJK DBDSS SDBBDB DumuB SDDDBS S KDBDD SBBDBD D DDS दीदद ।” “उाझ७ छु'माग !' ‘’ছ’মাস দেখতে দেখতে কেটে যাবে। ” “যদি দেখা না হয় ? আমি যদি মরে যাই ?” জীবনের দিগন্তে তাকে অস্তমিত রেখে সুপ্রিয়া মরতেও রাজী নয় ? হোরম্বের দ্বিধা হয়, সংশয় হয় । জীবনকে কোনমতেই পরিপূর্ণ করবার