পাতা:দেশবন্ধু-কথা - জিতেন্দ্রলাল বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ 8S তাহার মহত্ত্বের অবমাননা করা হইবে । বহু দিনের অভ্যস্ত নেশার সামগ্ৰীগুলি তিনি যে এক মুহুর্তে ছাড়িয়া দিলেন, আর জীবনে এক দিনের তরেও স্পর্শ করিলেন না— আমার মনে হয়, টাকার অপেক্ষা ইহাই দেশবন্ধুর পক্ষে বড় ত্যাগ ; আর দেশবন্ধুও সেইরূপ অনুভব করিতেন। বারিষটারী সম্বন্ধেও সেই কথা । ব্যবসায়ের এত বড় আয় ছাড়িয়া দিয়াছি, এ কথা কখনও তঁহার মনে আসিত কি না, জানি না ; কিন্তু ব্যারিস্টারাতে র্তাহার যে অতুল যশ, প্ৰতিপত্তি ও প্ৰভুত্ব ছিল, এক মুহুর্তে তাহাকে অবহেলায় প্ৰত্যাখ্যান করা বাস্তবিকই তাতার পক্ষে টাকার অপেক্ষা বড় ত্যাগের ব্যাপার। এক দিনের কথা বেশ মনে পড়িতেছে । রাজদ্রোহের জন্য ‘অমৃতবাজার পত্রিকার বিরুদ্ধে গভর্ণমেণ্ট মামলা করিয়াছেন। জ্যাকসন, নটন, চক্ৰবৰ্ত্তী 2ड्ट्रांड द g दg ব্যারিষটার ‘অমৃতবাজারের” পক্ষ হইয়া লড়িলেন, কিন্তু কেহই কিছু করিতে পারিলেন বলিয়া মনে হইল না । চাফা জষ্টিসের ঘর फुट् लङ्घ्र উকীল, ব্যারিষটার, এটৰ্ণিতে পরিপূর্ণ, তিলধারণের স্থান নাই । সকলেই উদগ্রীব হইয়া শুনিতেছেন—সকলেই ভার্লিতেছেন, জজেদের মনে কোনও ইমপ্রেসন হয় নাই ( দাগ বসে নাইট ), বরং উল্টো উৎপত্তি হইয়াছে। মিস্টার জ্যাকসন রাগ করিয়া চীফ জষ্টিসকে দুই একটা কড়া কড়া কথা শুনাইয়া দিয়া চলিয়া গেলেন। সকলেই মনে করিলেন, মোকদ্দমার দফা শেষ झुङ्ग्रेव्ल । অবশেষে চিত্তরঞ্জন উঠিলেন ; লোক চিত্ৰাপিত, মন্ত্রমুগ্ধের YA