পাতা:ধর্ম্মজীবন (তৃতীয় খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম-জীবন। S প্ৰবৃত্ত হইবে, তখন যে তাহারা বিষয়াসক্তি ও স্বার্থপরতাতে ডুবিবে না। তাহা কি কেহ বলিয়া দিতে পারেন ? যে জিনিস সমুদয় জীবনকে সামলাইবে সে জিনিস। যদি প্ৰাণুে জন্মিল না, তবে কে তাহাদিগকে সামলাইবে ? তাহারা যে কেবল বিষয়াসক্তি ও স্বার্থপরতাতে ডুবিবে। তাহাই বা কে বলিল, তদপেক্ষা অধিক আরও কিছুতে যে ডুবিবে না। তাহাই বা কে বলিল ? সমাজমধ্যে যদি ধৰ্ম্মভাব জাগ্ৰত না থাকে, তাহা হইলে যে সে সমাজ দুস্কৃতিতে ডুবিবে না, তাহার পূতিগন্ধে জগত যে নাকে কাপড় দিবে না, তাহাঁই বা কে বলিতে পারে ? এ সকল চিন্তা বিশেষভাবে তাহদের পক্ষে প্রয়োজনীয়, যাহারা নরনারীকে চিন্তা ও কার্থ্যের স্বাধীনতা দিয়া উন্মুক্ত করিতেছেন ; যাহারা মানুষের স্বাধীনতা-প্রবৃত্তি বদ্ধিত করেন, কিন্তু সামলাইবার জিনিস অন্তরে দিবার YY BDB BDB DS SDDBB DBBDS SD D DBB S DDDBBD निकी क्षांशी । এই দায়িত্বভার যখন স্মরণ করি এবং চারিদিকে ধৰ্ম্ম জীবনের অভাব দেখি, তখন মান অবসন্ন হইয়া পড়ে। এক এক বার মনে হয়, এমন কাজে হাত দিয়াছি আমরা যাহার উপযুক্ত নই। যদি গড়িতে পারিব না। তবে ভাঙ্গিতে কোন প্ৰবৃত্ত হইলাম ; যদি ধৰ্ম্মজীবন দিতে পারিব না, তবে মানুষের ডানা হইতে শাসনের দড়ি খুলিয়া কেন উড়িতে শিখাইলাম ? প্ৰত্যেক ব্ৰাহ্ম ও ব্রাক্ষিক অন্তরে অন্তরে এই প্রশ্নের উত্তর