পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অপর বিদ্যা । \96 চিন্তাশক্তির উন্মেষ একবার হইলে, সে শক্তি আর কেবলমাত্র বাহিরের পার্থিব বিষয়ে আবদ্ধ থাকে না ; আধ্যাত্মিক রাজ্যে ও প্রসারিত হয় । সেই চিন্তাশক্তি ঈশ্বরের স্বরূপ চিন্তানে এবং জগত ও আত্মার সাহিত তাহার সম্বন্ধ বিচারে নিযুক্ত হয় । চতুর্থতঃ – অপর বিদার অ্যালোচনা দার। হৃদয় মনের প্রশস্ততা বুদ্ধি হইয়া থাকে ; জগতের কিছু না জানিলে মানুষ স্বভাবতঃই আপনার যাহ! আছে, তাহাকেই সৰ্ব্ব শ্রেষ্ঠ বলিয়। মনে করিতে থাকে। যতই জগতের সহিত পরিচয় বুদ্ধি হয়, Sa-A ইতিবৃত্ত আলোচনা দ্বারা মানবসমাজের উন্নতি ও অবনতির নিয়ম সকল জ্ঞাত হইতে থাকে, ততই মানুষের মন উদার হইতে থাকে ; তােতই মানুষ মনে করে আমি আজ যেরূপ ভাবিতেছি। AYBBB DD BDDBDS SKSDS KJS BDBBDk SuDBBJYS BD DDuDuuD অকস্মাৎ উৎপন্ন মনে করিতেছি। তাহা স্বাভাবিক নিয়মেই জন্মিয়াছে, আমি যে তত্ত্বকে মে ভাবে গ্ৰহণ করিতেছি শত শত ব্যক্তি সেই তত্ত্বকে ঠিক তাহার বিপরীত ভাবে গ্রহণ করিয়াছে, এই তুলনায় বিচার দ্বারা মানব-চিত্ত উদারতা লাভ করিয়া থাকে । পঞ্চমতঃ-প্ৰকৃত ভাবে অপর বিদ্যার আলোচনা করিলে মানব-হৃদয়ে স্বগীয় বিনয়ের সঞ্চার হয় । বিদ্যার সাহিত বিনয়ের অতি নিকট সম্বন্ধ । সংস্কৃত নীতি শাস্ত্ৰে বলিয়াছে-“বিদ্যা দদাতি বিনয়ং’-বিদ্যা বিনয়কে দান করে । যদিও অনেক