পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৪৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Հ8 নন্দনে নরক প্রলোভন আমি সংবরণ করিতে পারিলাম না।” হাতে কোন কাজ কৰ্ম্ম নাই, অলস ভাবে বসিয়া বসিয়া সমস্ত দিন কাটান যায় না ; আশা করি, এখন আমাদের অবসর কাল নানা কথায় বেশ আনন্দে কাটিবে।” উভয়কে পরস্পরের সহিত পরিচিত করিয়াই বায়রামজি স্থানান্তরে প্রস্থান করিয়াছিলেন। সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে আমিন এলিজার নিকট বিদায় লইয়া গৃহে প্রস্থান করিলেন। রাত্রে বায়রামজি গৃহে ফিরিয়া এলিজাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আমিনার সঙ্গে আলাপ করিয়া কিরূপ বোধ হইল ?” এজিলা বলিলেন, “আমিন বড় মিশুক, আর খুব সহৃদয়।” আমিনার এই প্রশংসায় বায়রামজি পরিতৃপ্ত হইয়া বলিলেন, “তুমি ক্রমে তাহার হৃদয়ের পরিচয় পাইবে ; তাহার ন্যায় গুণবতী ও রূপবতী মহিলা আমাদের সমাজে অত্যন্ত দুলভ।” or. ইহার পর আমিনা মধ্যে মধ্যে এলিজার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিতেন। একদিন আমিনা বায়মামজি গোপনে বলিলেন, “তোমার অনুরোধ অনুসারে কাজ করিয়া মনে হইতেছে আমি বড় ভুল করিয়াছি।” . বায়রামজি সবিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কেন, কি হইয়াছে ?” আমিন বলিলেন, “এলিজার ভাব ভঙ্গীতে বোধ হয় তাহার মনে কোন রূপ সন্দেহের সঞ্চার হইয়াছে।” t বায়রামজি বলিলেন, “একথা আমার বিশ্বাস হয় না ; এলিজা তোমার বড়ই বড়ই পক্ষপাতিনী। তাহার মুখে তোমার প্রশংস৷ श्वरबू ब्षां *