পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৪৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অবকাশরঞ্জিনী। **○ ঘৃণা কর, ঘৃণা তুমি করিবে নিশ্চয়, সহিবে তা অকাতরে এভগ্ন হৃদয় । বল প্রিয়ে ঘৃণা কর, এখনি হাসিব । বুলিও না ভালবাস—দ্বিগুণ র্ক দিব । সময়েতে এ তুকথা করিলে শ্রবণ, এই পাপারণ্য হতো নন্দন-কানন,— পবিত্র কুম্মাসন । অfরণধ্যে ! তোমায় বসাতেম”—আহা ! বুক চাহে ফাটিবারে !— উন্মত্তের মত প্রিয়ে লক্টয়া হৃদয়ে মুছিয়া নয়ন মম,—অনস্ত নিঝ র -- কহিলে উচ্ছ্বাস কণ্ঠে—‘জীবন আমার ! এ দুর্লভ সরলতা কোথ! আছে আর ? নহ দোষী ; দোষী আমি ; দোষী-অভিমান, দ্বাদশ বৎসর আমি ছিলাম পাষণ । ক্ষমিবে কি ? না না, তুমি পীর না ক্ষমিতে নাহি মম ক্ষমা, হায় ! এই অবনীতে । জনিতাম নাহি আমি অপ্রিয় তোমার । কিন্তু ভাধিতম আমি যেই পরিমাণ স্বাসি ভাল, নাহি পাব তার প্রতিদান । এই অভিমানে এই উন্মত্ত সদয় বুখিত দলিয়া বলে চাপিয়া পাষণ । হয় ! এ সংসার স্রোতে ভাসিয়া ভাসিয়া কত কীৰ্ত্তি শৈল, স্তম্ভ, করিকু দর্শন { যে বালক মূৰ্ত্তি মম আছিল হৃদয়ে দেখিলাম এ জগতে সেই অতুলন। অনন্ত সমুদ্র গর্ভে মহীর্ণবযান