আৰ্য্যধৰ্ম্মের সহিত বাহ ধৰ্ম্মের যোগাযোগ। Ràdd ' 'वांत्रि१ गश्ऊि शरु नाश যজুঃকে বেদ কহ যায়। এস্থলে “অগ্নিমীলেহগ্নির্বৈ দেবানামবম” ইত্যাদি এবং “সংসমিছাবসেইথ भशबठभू” श्रेष्ठात्रु दांकनश् ५व उांशद्र अश्रङ्ठ नरुल बांप्रुद्र अउिद्दे (व अंक ७८मां कब्र श् ।।” বেদ যে কেবল শব্দসমূহ এ বিষয়ে মেধাতিথির সঙ্গে শঙ্কর একমত। তিনি বলেছেন “উপনিষদ বেদ্যাক্ষরবিষয়ং হি বিজ্ঞানমিহ পরাবিদ্যুেতি প্রাধান্তোন বিৰক্ষিতং নোপনিষচ্ছব্দ:রাশিঃ। বেদশব্দেন তু সৰ্ব্বত্র শব্দ রাশির্বিবক্ষিতঃ। ASigi BBBDDSBDB DB BD DBBDD DBDS DDDB gELLuS “পরীবিদ্যা” বলিয়া বিবক্ষিত হইয়াছে, কিন্তু উপনিষদের শব্দসমূহ নহে। পক্ষান্তরে, বেদশব্দে কিন্তু সৰ্ব্বত্রই শব্দসমূহ মাত্র বিবক্ষিত হইয়াছে।” সুতরাং জৈন এবং বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম বেদমূলক কি না-তাই হচ্ছে এস্থলে যথার্থ আলোচনার বিষয়। এ বিষয়ে পুরাকালে বহু তর্ক করা হয়েছে, সে তর্কের ফল সেকালে কি দাড়িয়েছিল মেধাতিথির মনুভায্যে তার পরিচয় পাওয়া যায় :- “বেদোহখিলো ধৰ্ম্মমূলং স্মৃতিশীলে চ তদ্বিাদাম। : আচারশ্চৈব সাধুনামাত্মনস্তুষ্টিরেব চ” ৷ এই শ্লোকের ব্যাখ্যা সূত্রে মেধাতিথি বলেন— “শাক্যভোজক ক্ষপণকাদি ধৰ্ম্ম বেদমূলক নহে, কেননা ইহার বেদ যে অপ্রামাণ্য ইহা প্রমাণ করিবার জন্য প্ৰত্যক্ষ-বেদবিরুদ্ধ উপদেশ দিয়া থাকেন। তঁহাদের স্মৃতিতে বেদপাঠ নিষিদ্ধ। তৎসত্ত্বেও বৌদ্ধ-প্রভৃতি । ধৰ্ম্মের বেদমূলত্ব সম্ভব কিনা তাহা বিচার করা যাউক। যেস্থলে এক বস্তুর সহিত অপর কোন বস্তুর সম্বন্ধ দূরাপেত সে স্থলে একেৰু शूल (श अभन्न थझ१ आनक्षा का शाश्रङ *ाग्न ना। अशऔङ এ সকল ধৰ্ম্মের স্মৃতিপরম্পরায় মূলান্তরও প্রাপ্ত হওয়া যায়। ভিন্ম अङ्गडिब्र १४डि
