পাতা:নীতি-সন্দর্ভ.djvu/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সহিষ্ণুতা ও ধৈর্য্য। \هوای S TTAM AMAAA AAAA AAAA AAAASAAAA AAAA SAAAAA SAASA SAASAASSAAAAA AAAAS TTTAT AA CTAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA SAASAASAASAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA جھ-rے۔ --محی. গোরাই কাজি হরিদাসকে বলিলেন, “তুমি যদি হরিনাম ছাড়িয়া কলম পড়, তবে তোমাকে বিশেষভাবে পুরস্কৃত করা যাইবে।” হরিদাস এই কথা শুনিয়া নির্ভীকভাবে উত্তর দিলেন— “খণ্ড খণ্ড হয়ে যদি যায় মম প্রাণ । তবু আমি বদনে না ছাড়ি হরিনাম।” হরিদাসের এই উত্তরে কাজি অতিশয় ক্রোধান্বিত হইয়া তাহাকে বাজারে বাজারে লইয়। গিয়া বেত্ৰাঘাত করিতে আরম্ভ করিলেন। কিন্তু সাধু হরিদাস কি করিলেন ? তাহাকে বেত্ৰাঘাত করিয়া গোরাই কাজি ও তাহার অনুচরবর্গ ঘোরপাপে লিপ্ত হইতেছে ভাবিয়া তদীয় হৃদয় ব্যথিত হইল। তাহাদের এই অপরাধ ক্ষমা করিবার জন্য তিনি শ্ৰীহরিকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকিতে লাগিলেন। কেমন মহৎ ও সুন্দর চরিত্র ! কেমন উদার ভাব । যাহারা তাহার নিজের জীবনবিনাশে সমুদ্যত ছিল, তিনি তাহাদেরই জীবনের জন্য দয়াসিন্ধু ভগবানকে কায়মনোবাক্যে ডাকিতে লাগিলেন। পূর্বকালে হিন্দুরাজগণ আততায়ী বন্দীকে কারামুক্ত করিয়া ক্ষমাগুণের জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত দেখাইয়া গিয়াছেন। রাণাকুন্তু যখন মালবের খিলিজিরাজ মহম্মদকে বন্দী করিয়া চিতোরে আনয়ন করেন,তখন তিনি ইচ্ছা করিলেই শত্রুর প্রাণনাশ করিয়া ক্রোধের উপশম করিতে পারিতেন। তিনি খিলিজিরাজের প্রাণনাশ ত করিলেনই না, প্রত্যুত তাহাকে প্রচুর উপঢৌকন দিয়া স্বনগরে বিদায় দিলেন। ক্ষমাগুণের অন্য একটা মহতী শক্তি আছে। ক্ষমার নিকট