পাতা:পরাধীন প্রেম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোঁদে তোমার দিন যাবে। শািন্ধ মনের দঃখে নয়, মাতাল স্বামীর গালাগালি মারপিট খেয়ে কে’দে কোদে । অজিত আবার থেমেছিল । উমা এবারও মািখ খোলেনি । ঃ তাই বলছি কি-হ্যা, আমাদের বিয়ে হয়েছে। তমি ধরে নাও যে বিধবা হয়েছ। আজকাল বিধবা হওয়াটা পাপ নয়, মত স্বামীর টাকা কাজে লাগানো দোষের নয় --আর একজনকে বিয়ে করাও বে-আইনী নয় । উমা তব, চুপ করেছিল ; ঃ তোমার যা ইচেছ করতে পার । যা ইচছা মানে পড়াশোনার ব্যাপারে । বিলেতে যেতে চাও, যেখণ্ড - তোমার মত স্বামী সব ব্যবস্থা করে রাখবে। এবার মািখ খলেছিল উমা । ঃ একটু চুপ করবে ? একটু আমায় ভাবতে দেবে ? একটা ভাববার সময় আর সংযোগ !! একটা ভেবেই যেন মানে খাঁজে পাওয়া যায় এসব ভাবনার ! অনেক ভেবে উমাকে ঠিক করতে হয়েছিল - সে নীতি ভাঙ্গবে না, সমতা অভিমানে সে চুরমার করে দেবে না। দ’জনের জীবন । অজিতের নিশ্চয় এটা সাময়িক বিকার । একটা মানসিক অসংখ { স্বামীর অসখিকে সে বড় করবে না । তার অবশ্য করার কিছুই নেই। এ মানসিক বিকারের কোন চিকিৎসাই সে জানে না জানলেও সে চিকিৎসা খাটাবার তার সাধ্য নেই । ক্ৰমে ক্ৰমে সে টেক্স পায় তার জন্য এতটক আকৰ্ষণ সত্যই আর অজিতের tन्ाग्ने । ৩ার মািখ দেখার সাধও আর তার জাগে না । দেশের উচু পড়া দ'বছর সে পড়ল। -- ব্যবস্থা করে গেল অজিত । পয়সা-কড়ি রেখে যাওয়া মত স্বামীর মতই আড়ালে থেকে, দারান্তরে থেকে । উমা ইচ্ছে করলে বিলেতে গিয়েও দা এক বছর পড়ে আসতে পারে। কিন্ত ঘেন্না জন্মে গেল উমারিও । মত স্বামী ? gा कश । প্রেতের সঙ্গে সম্পক রাখা উচিত নয় ! এবার কি করবে। তাই নিয়ে আকাশ-পাতাল ভাবতে ভাবতে ঝাপ করে একটা চাকরি জটে যায়। উমার । একরকম ঘরে বসে জটে যায় । চেষ্টা না করেই। Sካ፡