পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাংখ্যদর্শন। 8} ক্ষমতা দিয়া নিয়মটি জানিতে দেন নাই, তবে জীবের মঙ্গল কামনা কোথা । পণ্ডিত পিতার পুত্র গণ্ডমূর্খ; ठनि মূর্ধতার যন্ত্রণার পিতা রাত্রি দিন যন্ত্ৰণ গাইতেছেন। মনে কয়, .শিক্ষার অভাবে সে মুর্থতা জন্মে নাই। পুত্রটি স্থূলবুদ্ধি লইয়াই ভূমিষ্ট হইয়াছিল। কোন নিয়ম লঙ্গন করার পুত্রের মস্তিষ্ক অসম্পূর্ণ, এ নিয়ম কি কখন মনুষ্যবৃদ্ধির আয়ত্ত হইবে ? মনে কর, ভবিষ্যতে হইবে। তবে যত দিন সে নিয়ম আবিষ্কৃত ন হইল, ততদিন যে মনুষ্যজাতি দুঃখ পাইবে, ইহা স্বষ্টিকৰ্ত্তার অতিগ্রেত নহে, কেমন করিয়া বলিব ? আবার, আমরা সকল নিয়ম রক্ষা করিতে পারিলেও যে দুঃখ পাইব না, এমতও দেখি না। একজন নিয়ম লঙ্ঘন করিতেছে, আর একজন দুঃখতোগ করিতেছে। আমার প্রিয়বন্ধু আপনার কৰ্ত্তব্য সাধনার্থ রণক্ষেত্রে গিয়া প্রাণত্যাগ করিলেন, আমি তাহার বিরহযন্ত্রণ ভোগ করিলাম। আমার জন্মিবার পঞ্চাশ বৎসর পূৰ্ব্বে বে মন্দ আইন বা মন্দ রাজশাসন हड्रेयांtछ्, यांशि उरुग्न झलtउ* कद्रिtउछ् ि। काशंद्र७ পিতামহ ব্যাধিগ্রস্ত ছিলেন, পৌত্র কোন নিয়ম লঙ্ঘন না করিয়াও ব্যাধিগ্রস্ত হইতে পারে। আবার, গোটাকত এমন গুরুতর বিষয় আছে,বে স্বাভাবিক নিয়মানুবর্তী হওয়াতেও দুঃখ। লোকমংখ্যা বৃদ্ধি বিবম্বুেমাল খসের মত,ইহার একট প্রমাণ । এক্ষণে সুবিবেচকেরা সকলেই স্বীকার করেন যে, মনুষ্য সাধারণতঃ নৈসর্গিক নিরমানুসারে আপন আপন স্বভাবের পরিতোব করিলেই লোকসংখ্যা বৃদ্ধি হইয়া মহৎ অনিষ্ট ঘটিয়া থাকে। • অতএব সংসার কেবল দুঃখময়, ইহা বলিবার যথেষ্ট কারণ