পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిలిy প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড । ভা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক ক’তেও ছাড়িনে –সেই আলোচনার চোটে বন্ধুরা পাশ কাটিয়ে চলাতে অবশেষে একটি মাত্র मांकूरु थtन ¢zक८झ्, दनविंशंद्रौ, वांकि निरग्न ब्रबिबांदब्र जांधि थांनब्र अभांहे । थांयि छांग्र नांव दिइझिं, ८कां५-विशांप्रैौ । ছাদে ব’লে তার সঙ্গে আলাপ ক’তে ক’বৃতে এক একদিন ब्रांखेिब्र इकट्ठे इ'cद्र वांछ। थांयब्रां पृथन ५३ cनतांब cखांब्र ठषन জামাদের পক্ষে মুদিন ছিল না। তখনকার পুলিশ কারো বাড়ীতে গীতা দেখলেই সিডিশনের প্রমাণ পেতো । তখনকার দেশভক্ত যদি দেখতে কারে ঘরে বিলিতী বইয়ের পাতা কাটা, তবে তাকে জানতো দেশ-বিদ্রোহী। জামাকে ওরা শুামবর্ণের প্রলেপ দেওয়া শ্বেত-দ্বৈপায়ন ব’লেই গণ্য করতো। সরস্ব তীর বর্ণ সাদা বলেই সেদিন দেশ-ভক্তদের কাছ থেকে তার পুজা মেলা শক্ত হয়েছিল। ষে-সরোবরে তার শ্বেতপদ্ম ফোটে, সেই সরোবরের জলে দেশের কপাল-পোড়ানো আগুন নেবে লা, বরঞ্চ বাড়ে, এমনি একটা রব উঠেছিলো । সহধৰ্ম্মিণীর সাদৃষ্টান্ত ও নিরস্তর তাগিদ সৰেও জামি খন্ধর পরিনে ; তার কারণ এ নয় যে, খন্দরে কোনো দোষ আছে বা গুণ নেই বা বেশভূষায় আমি সৌধীন। একেবারে উলটো, স্বাদেশিক চালচলনের বিরুদ্ধ অনেক অপরাধ আমার আছে, কিন্তু পরিচ্ছন্নতা তার অন্তর্গত নয়। ময়লা মোট রকমের সাজ, জালুথালু রকমে ব্যবহার করাটাই আমার অভ্যাগ। কলিকার ভাবাত্তর ঘটবার পূর্ববর্তী যুগে চীনেবাজারের আগ-চওড়া জুতো পর্তুম, সে জুতোয় প্রতিদিন কালিমা-লেপন করিয়ে নিতে ভুলভূম, মোজা পরতে আপদ বোধ হতো, শার্ট না পরে পাঞ্জাৰী পৰ্বতে আরাম পেছুম, আর সেই পাঞ্জাৰীতে ছটো একটা বোতামের অভাব ঘটলেও খেয়াল করভূম না ; ইত্যাদি কারণে কলিকার সঙ্গে আমার সম্পূর্ণ বিচ্ছেদ হবার আশঙ্কা ঘটেছিল। সে বলতে, “দেখে, তোমার সঙ্গে কোথাও বেরতে আমার লজ্জা করে।” আমি ব’লভূম, “আমার জন্মগত হবার দরকার নেই, আমাকে चांद क्tिब्रहे छूमि ८वब्रिtब्र।" আজ যুগের পরিবর্তন হয়েছে, আমার ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। আজিও কলিকা বলে, “তোমার সঙ্গে ८यब्रrएछ चांभांब्र णजब क८ब्र !” क्लषब कलेिक cष लtण श्लि छांटनम्र फे#ि जांमि शादशंब्र कब्रिनि, चांथ ८ष-मरण डिप्लाझ् उiप्तब्र ऐर्षिe aश्न कबूल गांबूलूम ना । जांभांदक निरब्र जांभांब्र ब्लौब्र जब जयांनहे ब्र'cब्र cश्रृंहणl ॥ এটা আমারই স্বভাবের দোষ। যে-কোনো দলেরই হোকৃ ভেঙ্ক ধারণ করতে আমার সঙ্কোচ লাগে। কিছুতেই এটা কাটাতে পারলুম না। অপর পক্ষে মতান্তর জিনিষটা কলিকা খতম ক’রে মেলে নিতে পারে না। ঝরণার ধারা যেমন মোট পাথরটাকে বারে বারে ঘুরে ফিরে তর্জন ক'রে বৃথা ঠেলা দিতেই থাকে, তেমনি ভিন্ন রুচিকে চলতে ফিরতে দিনে, রাত্রে ঠেলা না দিয়ে कणिक शांकुरङ शांtब्र न, शृषकू भङ नाशक भनांtर्थग्न সংস্পর্শমাত্র ওর স্বায়ুতে যেন দুৰ্নিবীরভাবে স্বৰ্দ্ৰমুড়ি লাগায়, ওকে একেবারে ছটফটিয়ে তোলে। কাল চায়ের নিমন্ত্রণে যাবার পূর্বেই আমার নিষখন্দর বেশ নিয়ে একসহস্র-একতম বার কলিকা ষেআলোচনা উত্থাপিত করেছিলো, তাতে তার কণ্ঠস্বরে মাধুৰ্যমাত্র ছিল না। বুদ্ধির অভিমান থাকাতে বিনতর্কে তার ভৎসনা শিরোধাৰ্য্য ক’রে নিতে পারিনি। স্বভাবের প্রবর্জনায় মানুষকে এত ব্যর্থ চেষ্টাতেও উৎসাহিত করে । তাই আমিও একসহস্র-একতম বার কলিকাকে খোটা দিয়ে বললুম, “মেয়েরা বিধাতার স্বঃ চোখটার উপর কালাপেড়ে মোটা ঘোমটা টেনে বাহ আচারের সঙ্গে আঁচলের গাঠ বেঁধে চলে। মননের চেয়ে মানলেই তাদের আরাম। জীবনের সকল ব্যবহারকেই রুচি ও বুদ্ধির স্বাধীন ক্ষেত্র থেকে সরিয়ে নিয়ে সংস্কারের জেনানায় পর্দানশীন করতে পারলে তারা বাচে। মামদের এই আচারীর্ণ দেশে খন্দর-পরাট। সেই-রকম মালাতিলকধারী ধাৰ্ম্মিকতার মতোই একটা সংস্কারে পরিণত হ’তে চলেছে বলেই মেয়েদের ওতে এতো আনন্দ ।” कणिक ८ब्राभं अहिब्र इ'tब्र ॐ८णां । ठांब्र जांeब्रांज* গুনে পাশের ঘর থেকে দাসীটা মনে করলে, ভাৰ্য্যাকে श्रूज़ ७धानब्र गंब्रन निष्ठ छ6ी बूकि कैंकि निtब्रप्इ । কলিকা বললে, “দেখো, খজয়-পরার গুচিত ষে-জিন গঙ্গাঙ্গানের মতোই দেশের লোকের সংস্কারে বাধা পড়ে