পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Egy میمی میمای جمعیته [ ২৮শ ভাগ, ১ম খ৯ কছিলেন, “ঙ্গামার সপ্তান ও লয় এত বড় কথা মুখ দিয়ে বের কবৃতে পারলে, ম৷ ” - মা নাতির কাছে অপমানিত হইয়া চক্র ধরিয়া গর্জাইতেছিলেন। এতক্ষণ ৰিষটুকু তাহারই এক পরমজীয়ের উপর চালিতে পারিয়া কিঞ্চিৎ শাস্ত হইলেন, এবং অত্যন্ত পরিতৃপ্তির সহিত বিষের ক্রিয়া এই বন্ধটির মুখের উপর নিরীক্ষণ করিয়া বাহির হইয়া যাইতেছিলেন, অকস্থাৎ শিবুর জাগমনে তাহার আর যাওয়া হইল না। ওখানেই বেড়ার আড়ালে আড়ি পাতিয়া প্রত্যেক কথাটি গিলিয়া গিলিয়া শুনিতে লাগিলেন। বাহিরে দাড়াইয়া মায়ের দুৰ্গতি সমস্তই শিৰু দেখিরাছিল, শুনিতে আর কিছু বাকি রাখে নাই। দুই একবার ইচ্ছাও হইয়াছিল বুড়িকে ধরিয়া আচ্ছা করিয়া চড়াইয়া দেয়। কিন্তু তাহার জানা ছিল ইহাতে তাহার মায়ের দুৰ্গতি বাড়িবে বই এক বিন্দু কমিবে না। তাই বাহিরে দাড়াইয়া সে নীরবে সহ করিতেছিল । বৃদ্ধ যে ওখানে আড়ি পাতিয়া দাড়াইয়াছিলেন তাহ সে বুঝিতে পারে নাই। ঠাকুরমা প্রস্থান করিয়াছেন ইহাই কল্পনা করিয়া ধীরে ধীরে মায়ের কোলের কাছে আসিয়া কছিল, “ঐ রাস্কুলীর কথায় বুঝি আবার কেউ কাজে ? তুই কিছু মনে করিসূ নে, ও আবাগি ঐ রকমই। ও আমাকে বলে কি জানিস-তুই আমার মা নস, সৎম, শুনেছিল রাক্ষসীর কথা ! ওর কথা আমি বুঝি শুনব ?” সঙ্গে সঙ্গে রাজলক্ষ্মীর বুকঘানাকে দুফাক করিয়া শম্ব বাহির হইল, ”উ: বাবা গে৷ ” ঠিক এমনি সময়েই এক কাও হইয়া গেল। খিড়কির সেই খোলা দরজা দিয়া দিল্লুর ছেলেট মুখ বাড়াইয়া কেবল উচ্চারণ করিয়াছিল, “মাসি ঠাকরুণ।" ব্যস ঐ পর্যন্তই ; বৃদ্ধ রি লুকাইতে পারিলেন না, এক চীৎকার দিয়া কক্ষচ্যুত উল্কাবৎ আসিয়া ছিটকাইয় পড়িলেন। মানুষের স্বর যে অতখানি ভীষণ এবং এতবড় তীব্ৰ হইতে পারে, তাহা না শুনিলে ঠিক বুঝা যায় না। সম্মুখে বাজ পড়িলে যেমন মামুষের অবস্থা হয় সেই এক চীৎকারে এই তিনটি প্রাণীর অবস্থা টিক সেই রকম হইল। বৃদ্ধ চটং করিয়া একটানে বেড়ার একখানা ব্যাকারী গুণ্ডিয়া তাঁরধেt : তাড়া করিয়া আসিলেন। তবে রে ছায়ামজাদা চাড়াল, দাড়া । আজ তোর কপালে আমি আগুন জালবো তবে জামার নাম দ্বীন বামনী।" নিদারুণ চীৎকারে ছেলেট প্রথমটা যেন ভয়ে বিহবল হইয়া গেল, কিন্তু সে পলকের জন্ত। পরক্ষণেই রাস্তার কুকুর যেমন গৃহস্থের নিকট নিদারুণ প্রহার খাইরা কেউ-কেউ করিতে করিতে উদ্ধশ্বাসে প্রস্থান করে এই বালকও ভেম্নি করিয়া ছুটয়া বাহির হইয়া গেল । w రి এতক্ষণে রাজলক্ষ্মীর সংজ্ঞা ফিরিয়া আসিল, এবং . ছেলেটি যে কেন আসিয়াছিল সে কথাও মূহূর্তে মনে श्रृंग्निड्रा ८*ाण । श्रांछ cछांरब्र १िफ़किब्र षांtछे निइब्र शैौ আসিয়া তাহার পায়ের উপর উপুড় হইয়া কাদিয়া পড়ে, জনেক কষ্টে সাস্বনা দেওয়ার পর জানিতে পারেন, অভাবের তাড়নায় এই হতভাগাদের কাল কিছুই জোটে नांहे । श्रब्रांखांtत भांकूरु ॐदांगैौ ब्रश्ब्रिां८छ् ५७ १छ् মৰ্ম্মাত্তিক স্থঃখের সংঘাদে আর যেই চুপ করিয়া থাকিতে পারুক, গৃহস্থঘরের মেয়েরা পারে না। রাজলক্ষ্মী আকুল হইয়া কহিয়াছিলেন, “যা যা বাছা, আর একমুহূৰ্ত্ত দাড়াসনে, আমার মাথা খাস, তোর ছেলেকে পাঠিয়ে দে, আমি সব ঠিক ক’রে রাখছি।” সেই অনাহার-ক্লিষ্ট বালক যখন কুকুরের মত তাড়া থাইয়া বাহির হইয়া গেল তখন ক্রোধে, ক্ষোভে ও আত্মপ্পানিতে রাজলক্ষ্মীর বুকের ভিতর পুড়িয়া ছারখার হইয়া যাইভে লাগিল । দীনতারিণী বকিতে বঞ্চিত্তে ফিরিয়া আসিলেন। ইহা যে শিবুর কাও, সে-কথা তাহার জানাই ছিল। গজ্জন করিয়া কছিলেন, “শিবে, হারামজাদ, বেহায়া কোথাকার, আবার তুই গিয়েছিলি ঐ ছোড়াকে ডাকুতে।” এবার রাজলক্ষ্মী জবাব করিলেন, কিন্তু তাহার কণ্ঠস্বরে কোন উত্তাপ বা উত্তেজনা প্রকাশ পাইল না। সহজভাবে কছিলেন,*শিৰু ত ডাকে নি, মা ! আমিই আসতে বলেছিলাম।” এই অপ্রত্যাশিত উত্তরে বৃদ্ধ প্রথমটা আশ্চৰ্য্য হইয়া গেলেন। পরক্ষণেই রাজলক্ষ্মীর কথাটা পুনরাবৃত্তি করিয়া মুখ ভাংচাইয়া কহিলেন, “আমিই আসতে বলেছিলাম, আমায় একেবারে স্বর্গে তুললে আরকি ?” মুহূৰ্ত্তখানেক ৰঘুর মুখের উপর অগ্নিবৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া পুনশ্চ কছিলেন, “তুমি বে। ৰি মানুষ তোমার এত তেজ ভাল নয় বাছা।” রাজলক্ষ্মী কহিলেন,*ভাল কি মন্দ তা জানি না, মা। একটা মানুষ বাড়ীর উপর এসে দাড়ালে তখনই স্বর্গে উঠে যেতে হয় কি পরে নরকে গিয়ে পচে মৰ্বতে হয় তাও তখন ভাবিনি। শুধু তখন এইটুকু বুঝেছিলাম যে, ঐ হতভাগাদের সমস্ত দিন উপবাসে কেটেছে।” বধুর মুখের উপর শ্বাশুড়ি একেবারে খিল খিল করিয়া হাসিয়া উঠিলেন। এই হাসি স্বাস্থার কাণে গিয়াছে সেই জানে এই বিদ্ধপের জালা কতখানি। এই হাসির সঙ্গে কণ্ঠস্বর মিশিয়া যে-বিষ ছড়াইতে লাগিল তাহার জাল সহ করিয়া দাড়াইয়া থাকা এক বাঙ্গালী গৃহস্থঘরের বধুরই সম্ভব, রক্তমাংসের দেহ লইয়া আর কেছ সত্ত্ব করিতে नारद्र ना । शैमङांब्रिमै शङइझे वधूत्र ऋषज्ञ कांग्रह