পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড [ سرانه MAAA AAAA SAAAASAASAASAASAASAASAAMAAASAAAA প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩৫ নাই মিলি, আমার নিজেরও টাকা অাছে, সম্পত্তি আছে, সুবীর বলিল, “হারানো খবর বার করবারও উপায় DS SJSASAMeSYMSMS SMSMSSSSSSS SSAAAS حم + ................یہ۔ - بی ۶. - s চল্লিশ পঞ্চাশ হাজার টাকার গহনা আছে। সব আমি তোকে লিখে দেব। তোর টাকার জন্তে কোন কষ্ট হবে না।” সুবীর হাসিবার চেষ্টা করিয়া বলিল, *আচ্ছা মা, সে পরের কথা পরে হবে। গহনাৰ্গাটি নিয়ে আমি কি করব ? সে সব তোমার মেয়ের জন্তে রাখ।” আছে মা, সেই সব দিকেই মন দিতে হবে। তুমি উঠলেই কাজ আরম্ভ করব। আচ্ছা তুমি একটু ঘুমোও, আমি ঘণ্টাখানেক পরে আবার আস্ব ।” মুবীরের মাথাটা তখন বেদনায় টনটন্‌ করিতেছিল, একল হইবার জষ্ঠ তাহার সমস্ত প্রাণ ব্যাকুল হইয়া ভানুমতী বলিলেন, “সে কি আর বেঁচে আছে ? মিসেস উঠিয়াছিল। কোনরকমে নিজের ঘরে আসিয়া সে মিত্রও ত আমরা ওখানে থাকৃতে থাকৃতে কলকাতা ছেড়ে বসিয় পড়িল চ’লে যান, কার কাছে কোথায় খবর পাবে ?” ক্রমশঃ } সোনার খনি (শঠে শাঠ্যং—তিন ) শ্ৰীপ্রমথনাথ ভট্টাচাৰ্য্য “মনোমোহন দা ! “কি বিমল যে খবর কি ?” “কাল বেনারস বাচ্ছি তাই বলতে এলাম।” *বেনারস ! হঠাৎ এ খেয়াল হ’ল কেন ?” “কলকাতা আর ভাল লাগছে না। কাজ নেই, কন্ম নেই, তাই ভাবলাম একবার ঘুরে আলি।” “ত বেশ ; দিনকয়েক ঘুরে এসো, সেখানে ক’দিন থাকৃছে ?”

  • এই দিন দশ বারো ।” মনোমোহন বাবুর স্ত্রী ঘরে ঢুক্লেন । মনোমোহন বাবু তাকে বিমলের কাশীযাত্রার কথা বলতে তিনি তার মুখের দিকে তীক্ষ্ণদৃষ্টিতে তাকিয়ে বললেন,—“কার পিছু নিচ্ছে ? বেমারস বাচ্ছে কে, ঠিক ক’রে বল তো ?”
  • কেন বৌদি,আমার কি কোথাও বেড়াতে যেতে নেই ?” “না তা কে বলছে ? তবে তোমায় তো চিনতে আমার বাকী নেই, ভাই, কাজেই তুমি কোথাও কিছু নেই অতদূর যাচ্ছে এই-যে কেমনতর ঠেকৃছে।”

বড় ভাবনায় থাকবে। যাই, ওদের ইস্কুলের বেলা হ’ল । তুমি আজ রাত্রে এখানে থাবে।” বিমল ঘাড় নেড়ে সার দিতে তিনি চ’লে গেলেন ; তিনি যাবামাত্রই মনোমোহন বাবু উদ্বিগ্নভাবে বললেন, “কিহে, সত্যিই তাই নাকি ?” ব’লে বিমলকে উত্তর দেবার অবসর না দিয়ে তিনি বলতে লাগলেন— “দেখ বাপু, ও-সব হবে-টবে না। এখানে তুমি যা কর তা কর ; আমি, অক্ষয়, আমরা পাচজন আছি ! বিদেশে বিভূয়ে ও-সব চলবে না আমি বলে দিচ্ছি।” বিমল এবার হেসে বললে— “আপনি যে দেখছি ধরেই নিলেন যে আমি কিছু একটা ভয়ানক ফন্দী এটে চলেছি।” “সে ধারণাটা কি একেধারে ভুল? সত্যি ক'রে বল তো ?” “একেবারে ভুল নয়, তবে যতটা ভাবছেন তাও নয়। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন, আপনাদের না জানিয়ে আমি কোনো কাজে হাত দেবে না, তা হ’লেই হবে তো ?”

  • হবে আর কি ? না হ’লেও হ’তে হবে। তোমার ঘাড়ে

বিমল একথার কোনো উত্তর না দেওয়ায় তিনি বললেন– যখন ভূত চেপেছে—” “বুঝেছি। যাক, আমি তোমার কোন কথা জানতে চাই না ; তবে সেখান থেকে চিঠিপত্র দিয়ে, নইলে আমরা

  • আচ্ছ, ভূত এমনিতে না ছাড়ে তো ওঝার ব্যবস্থা করবেন এখন। চলি তবে গোটাকয়েকজিনিষকিনতে হবে।"