পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.گختلفن . ... ‘. . .” * * . প্রবাসী-শ্রাবণ, ১৩৩৫ L২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড । স্থাঙ্গের সমস্ত রচনা এবার কালে জাছানে আবৃত কয়ে দিলে ; পূর্বের লেখায় আকাশের যে অতি, আলোকের ** शैलि बिछयांन, dहे नूख्न गर्षांछन्न कांब्रः नांtः उॉब्र লেশমাত্র জাভাস নেই। রক্ত-মাংসের বর্ণ ও জাভার স্থান গ্রহণ করেছে শুষ্ক নরকঙ্কালের বিভীষিকা । মৃত্যুর uई छिल्लांकप्न अदछ ६षश्कि यूङ्कब्र इॉब्रॉ cनई ; जाँहैं ध्वरिक श्रृङ्गा जिम्भब्र आँवश्नकडा चौकीब्र कप्त्र नं। ७ यूङ्क जांद्यांद्र । अखब्र शांप्लग्न यू७, ठांप्तब्र बौवप्नब्र ব্যর্থতায় যে-গাঢ় ব্যথা আছে, সেই ব্যথার নিবিড় নীলিমা এই নাট্যগুলির শিরার রক্তে বহমান । मृडेखि স্বরূপ ‘Borkman’ নাটকখানির উল্লেখ করা চলে । তার নায়ক মুনারী নারীর স্বপ্ন দেখে না ; ভূগর্ভস্থ ধাতুরত্বের স্বপ্ন তার জীবন ঘিরে আছে। যক্ষপুরীর সর্দার লে। স্বর্ণের ঝঙ্কারধ্বনি তার কাছে স্বর্গের সঙ্গীত। ছুটি মেয়ের সঙ্গে তার পরিচয় হ’ল,-দুই বোন। কনিষ্ঠাকে সে ভালবেসে ফেলল, কিন্তু বিবাহ করল জ্যেষ্ঠাকে, যেহুতু জ্যেষ্ঠার অর্থ-সম্পদ ছিল কনিষ্ঠার চেয়ে বেশী। এইরূপে একটা অস্বাভাবিক ক্ষুধার জালা নিবৃত্তি করতে গিয়ে, সে তার স্বাভাবিক ক্ষুধাতৃষ্ণ নিশ্চিহ্ন করতে লাগল,অৰ্থাৎ ক্রমশ ভিলে তিলে তার মানবতার মৃত্যু হ’ল। ইবসেনের শেষ দান নাট্যচতুষ্টরের পরিকল্পনা জীবনের এমনি অপচয়জনিত ট্রাজেডির উপর প্রতিষ্ঠিত। জীবনের সর্বশেষ রচনায় ইবসেন তার নিঃশেষিত-প্রায় শক্তি শেষবারের মত একত্রিত করেছেন, সে লেখার নাম, মৃতরা যবে জেগে উঠে। এ নাট্যে তার মৃতপ্রায় স্থষ্টিপ্রতিভা সছল জেগে উঠেছে । পূৰ্ব্বের তিনটি লেখায় যে মৃতদেহ তিনি চিত্রিত করেছেন, তাদের জাগরণের আশ্বাস, —এবং নারীর প্রতি যে প্রখর সহানুভূতির অগ্নিশিখা তার অন্তরে চিরদিন অম্লান ছিল তার-এক মূতন অভিব্যক্তি আছে। তার এই শোনে। নারীকে শুধু ‘মানবী ব’লে না দেখার তীব্র প্রতিবাদ এ পুস্তকে আছে। নারী कविब्र ‘भांननैौ', क्लिखणिज्ञैौब्र ‘भएख्ण' । आफ्रिँडेब्र कब्रना জহুরঞ্জিত এবং তার স্বষ্টিশক্তি সঞ্জীবিত করাতেই যেন ক্ষার জীবনের শেষ সার্থকতা। এইরূপে, নারীকে স্বতন্ত্রভাবে না দেখে শুধু যন্ত্ৰবন্ধপ দেখায় তার প্রতি যে হীন জপমানের কালিম নিক্ষেপ করা হচ্ছে, সে কালিম ফিরে এসে পুরুষ জাতিকেই কলঙ্কিত করছে। প্রদীপ যেমন নিভার পূর্বক্ষণে সহসা জলে ওঠে, ইবসেনের নির্মাণোন্মুখ শক্তি ভেম্বনিম্নতর যবে জেগে উঠে, নাট্যে শেষবারের মত প্রদীপ্ত হ’য়ে উঠেছে। প্রবল ঝঙ্কারে বীণার তার যেমন ছিড়ে যায়, এর পরে তার মনোৰীশার তার ঠিক সেইরূপে ছিন্ন হয়ে গেছে। সারাজীবন ইবসেন চিন্তাক্ষেত্রে কঠিন পরিশ্রম ক’রে এসেছিলেন ; মনকে মুহুর্ভের জন্তও বিশ্রাম দেননি। এর কঠিন শাস্তি তাকে পেতে হ’ল। অদম্য শক্তি-বলে সত্তর বৎসর বয়সে তার শেষ নাটক তিনি লিখে গেলেন,— মৃতদের জাগরণের বাণী প্রকাশ করলেন, কিন্তু এবার তার নিজের প্রতিভার মৃত্যুক্ষগ ঘনিয়ে এল। কিন্তু শেষ বয়সে শুধু প্রতিভাই তাকে ত্যাগ করেনি ; স্মৃতিশক্তিও তার সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে গেল। তার মন পাঁচ বৎসরের শিশুর মনের মত সাদা হ’য়ে উঠল, চিত্তার ক্ষীণ রেখাটুকুও তাতে পড়ে না। সেই বয়সে তিনি তার একবার নূতন ক'রে বর্ণ-পরিচয় পাঠ মুরু করেছিলেন। জগতের ইতিহাসে নিয়তির এত বড় নিৰ্ম্মম পরিহাসের দ্বিতীর দৃষ্টান্ত আছে কি না সন্দেহ। একটা শতাব্দীর যিনি সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ চিন্তাবীর, তার বুদ্ধিবৃত্তির এরূপ নিঃশেষে বিলোপের কল্পনা ও যেন ভয়াবহ । দীর্ঘ জীবনের অস্তে শাস্ত, সমাহিত চিত্তে, গুরুভার কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্য সম্পাদনে সফলতার আনন্দ নিয়ে মৃত্যুকে বরণ করা ইবসেনের ভাগ্যে ছিল না । বর্তমান শতাব্দীর প্রথম বৎসরের সব-চেয়ে বড় ঘটনা এই নরওয়েজীয় শিল্পীর মনোজগতের ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প । এইভাবে ছ’ বছর কাটাবার পর ১৯০৬ সালে ইবসেন নিরতিশয় পীড়িত হয়ে পড়লেন । নরওয়ের স্বরস্ত শীতে দারুণ তুষার-বর্ষণের মাঝে স্বর্ঘ্যের আলোর জন্য তার প্রাণে দুঃসহ ক্ষুধা জেগে উঠল। শেষ নিমেষে জালো, স্বর্ঘ্যের আলো”—বলতে বলতে ২৩ এ মে তিনি পৃথিবী ছেড়ে অনন্ত আলোর দেশে যাত্রা কয়ূলেন।

  • প্রেস্তাত্মা" নাটকে অসওয়ালডের শেষ কথা-‘জালে, স্বৰ্য্যেয় জালো ; এর পরই সে নাটকের ববনিক পতন । নিজের জীবনের শেষ ধৰনিকাপড়নের পূর্বক্ষণে ইবসেনের