পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ? নিখিল-ভারত -শিক্ষা সম্মেলন &ά wూvk***^^^^^^^^^^^ ബുബ് সম্মেলনে সমাগত একদল প্রতিনিধি “আমাদের দেশের স্ত্রীলোকদের ভিতর অত্যন্ত শোচনীয়ভাবে শিক্ষার অভাব পরিলক্ষিত হয় । তাহার কারণ উপযুক্ত সুযোগ ইবিধ অভাব এবং পিতামাতার অবহেলা । হুগের বিষয় ক্রমে ক্রমে এই অবহেলার ভাব দূরীভূত হইতেছে এবং পিতামাতা সস্তানের স্বর্থমবিধার বিধানের জন্ত চেষ্টিত হইতেছেন। সুতরাং আমাদের দেশের বালিকাদের কিরূপ ধরণের শিক্ষা দিতে হুইবে তাহ নিৰ্দ্ধারিত করিবার প্রকৃষ্ট সময় উপস্থিত হুইয়াছে। কারণ, যদি আরও কয়েক বৎসর বর্তমান ব্যবস্থায় বালিকাদের শিক্ষা পরিচালনা করা হয় অর্থাৎ বালিকাদেরও বালকদের উপযোগী শিক্ষা-বিধি মানিয়া চলা হয় তাহ হইলে বালিকাদের পাঠ্যবিধি আর পরিবর্তন করা সহজ হইবে না।” সম্মেলনের সম্পাদিকা শ্ৰীমতী কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায় র্তাহার বার্ষিক বিবরণীতে বলেন “এই সম্মিলনী বিভিন্ন প্রদেশের নারীদিগকে সঞ্জাবন্ধ করিতে চেষ্টিতে হইয়াছে। নানাপ্রদেশের নানা ভাষা ভাষী মহিলাগণ এই বিরাট সভায় একত্র হওয়ার ফলে তাহদের মধ্যে আত্মপ্রত্যয় জম্মিৰে, উtহাদের কৰ্শ্বশক্তির বিকাশ হুইবে এবং সকল নারীরই যে চরম লক্ষ্য এক এই বোধ শক্তি জন্মাইৰে। এই সম্মেলনের উদেগু ভারতবর্ষের স্ত্রীশিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি বিধান করা। বিগত বর্ষে সম্মেলনের কৰ্ম্মীরা এই উদ্বেগু সফল করিবার নিমিত্ত যথেষ্ট চেষ্টা করিয়াছেন এবং তাহার ফলে সম্মেলন দেশের প্রভূত উপকার সাধন করিতে गमर्ष शश्ग्रांप्इन। विश्रउ शरर्ष छांब्राऊद्र मांना अटश८° यष बांख्ग, গুজরাত, হরদার বাদ (দক্ষিণাত্য), ইন্সোর, জাগ্ৰা-অযোধ্যা যুক্ত यप्न", "iश्चांद यष्ट्रठि इांप्न छौलिक थनांब्रिनी नछ: शfोऊ श्ब्राइ । এই সম্মেলনের অধিবেশনের পূর্বে ভারতের নানা প্রদেশে ৩৯টি স্ত্রীশিক্ষা সমিতির বৈঠক হইয়াছে এবং সেইগুলি কর্তৃক প্রায় দুই শত প্রতিনিধি প্রেরিত হইয়াছেন। আশার কথা এই যে মধ্যপ্রদেশ, বিহার, আজমীর; অন্ধ, কানাড়, তামিল নাডু, ত্রিবাছুর প্রভৃতি স্থান সমূহ হইতে সম্মেলনের বর্তমান অধিবেশনে প্রতিনিধি প্রেরিত कुझेभ्रांप्झ । * “সন্মিলনী বিগত বৎসর যে সকল কার্ঘ্যে হস্তক্ষেপ করিয়াছেন তন্মধ্যে মিঃ হরিবিলাস সর্দার বালিকা বিবাহু নিষেধক আইন ও ডাঃ গৌরের সহবাস সন্মতি আইনের খসড়ার সমর্থন কঙ্গে জনমত গঠিত করিবার প্রচেষ্টাই বিশেষ ভাবে উল্লেখষোগ্য। এই আইন সমর্থন করিয়া সকলে প্রদেশের নারীদিগের স্বাক্ষরযুক্ত একটি আবেদন পত্র পেশ করা হইবে এবং শুধু গুজরাত হইতেই এই আবেদন পত্রে প্রায় দশ হাজার স্বাক্ষর পাওয়া গিয়াছে।” ভারতের বড়লাট-পত্নী লেডি আরউইনের উপস্থিতি সভার আর একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। বাঙলার প্রতিনিধি ঐযুক্ত সরলা দেবী চৌধুরাণী সম্মেলনের কার্য্যাবলী আলোচনা করিতে গিয়া বলিয়াছেন যে “লেভী আরউইন বড়লাট পত্নী হিসাবে সভায় যোগদান করেন নাই—তিনি একজন নারীরূপে এই নারী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।” সম্মেলনের কার্য্য উদ্বোধন করিবার সময় বড়লাট পত্নী বলেন – - - -