পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী— শ্রে বিণ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড ഹ নিশ্চিভ, যে, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় আইনের যথাযোগ্য পরিবর্তম মা হইলে কোন ভাইস-চ্যান্সেলারই বঙ্গে উচ্চশিক্ষায় সম্যক উৎকৰ্ধসাধন করিতে পরিবেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকর্থেও দলাদলির হুষ্টি হওয়ায় এখানেও রাজনৈতিক চাল ও অল্পবুদ্ধিতার প্রান্তর্ভাব দেখা যাইতেছে। যাহারা নিতান্ত দলাদলিপ্রিয়, তাহার নিজের নিজের দলের লোকই চান। অন্ত অনেক লোক निब्रtणकठांद्र जां*ांब्रश्मूि-भूननभांनटक जठिजय रुब्रिब्र বরং বিদেশী ভাইস-চ্যান্সেলার চান, তবু বাঙালী চান না। আবার কতকটা সেইরূপ কারণে, নিরপেক্ষতার আশায় বা অন্ত আশায় বি-প্রদেশী ভাইস-চ্যান্সেলারও কেহ কেহ চান। বিদেশী ও বি-প্রদেশী কেহ নিরপেক্ষ হইতে *ां८ब्रन नl, wgभन नग्न । क्खुि निब्रt°भष्ठांद्र पञां*ांब्र ইংলণ্ডের লোকেরা কি কোন জাৰ্ম্ম্যান বা ইতালীয়কে নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলার করে ? ভারতবর্ষের রাজনীতিক্ষেত্রে দেশী রাজাদের মধ্যে ঝগড়ার সুত্রে নিরপেক্ষ ইংরেজ কেমন করিয়া দেশের প্রভু হইয়া বসিয়াছে, তাহা ইতিহাস-পাঠকেরা জানেন। এখানে তার্কিক বলিবেন, সেটা হুইল রাজনীতি আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপার হইল বিদ্যা লইয়া। কিন্তু বিদ্যার ক্ষেত্রেও কি বাঙালীর বিদেশী বা বি-প্রদেশীর মুখাপেক্ষী ও প্রভুত্বধীন হওয়া বাঞ্ছনীয় ? বি-প্রদেশীর কর্তৃত্বে বাঙালী যে সুবিধায় বঞ্চিত হইতে পারে, তাহার প্রমাণ বিজ্ঞানকলেজে ও ডাক্তার মহেঞ্জেলাল সরকার প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানাকুশীলনার্থ ভারতসভার বর্তমান অবস্থায় পাওয়া যায়। অনেকে ঔদার্থ্য বা ঔদার্য্যের ভাণ বশতঃ সমস্ত ভারতবর্ষকে ও সমস্ত ভারতীয়কে সমান চক্ষে দেখেন বা দেখিবার ভাণ করেন। এ বিষয়ে আমাদের মনের ভাব কি, তাহা এককথায় বলিবার প্রয়োজন নাই। আমাদের दjदशंग्न ७ वछ्दर्षवrां★ी मांमाविरुग्नरु भद्धcद) उांशंद्र পরিচয় ও প্রমাণ আছে । অমিয়া প্রকৃত বা তথাকথিত ঔদার্ঘ্যবশতঃ বঙ্গের কোন কাৰ্য্যক্ষেত্রেই বাঙালীর অধিকার ছাড়িয়া দিতে প্রস্তুত নছি ; সেই নীতিরও পক্ষপাতী নহি शंशंब कूकणचक्रण क्षिदिशांणछब्र करतकः ७झडश অধ্যাপকের পদ নিক্রিয় বি প্রদেশীর হস্তগত হইয়াছে। ہیم موج سمجمہمہسب ८कांन विवरब्रव्र अशांननांब्र अछ cषांभा ন পাওয়া গেলে নিশ্চয়ই বি-প্রদেশী বা বিদেশী অধ্যাপক রাখা উচিত। কিন্তু আমরা জানি, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে-কোন উচ্চতম অধ্যাপকের কাজ করিবার জন্ত দশ বার বৎসর আগেও বাঙালী পাওয়া যাইত, এখনও পাওয়া যায়। আর, কাজ না করিয়া টীকা লইবার বিস্তর লোক ত সব সময়েই সুপ্রাপ্য। এমন যদি হইত, যে, কোন কাজের জন্ত বাঙালী পাওয়া যায় না, তাহা হইলে তখন অন্ত লোক লইবার প্রয়োজন ঘটিত। কিন্তু অবস্থা সেরূপ নহে । কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশু ও কাৰ্য্যক্ষেত্রের এমন একটি দিক আছে, যাহা মনে রাখিলে, উদার নীতি বা সংকীর্ণ নীত্তির বিচার না করিয়াও যোগ্য বাঙালীদিগকেই উহার পরিচালক করা বাঞ্ছনীয়। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজের দ্বারা স্থাপিত। এই জন্ত প্রথম প্রথম ইহার প্রায় সমস্তটা ৰোক ছিল আধুনিক পাশ্চাত্য বিদ্যার জ্ঞান বিস্তার ও জ্ঞান লাভের উপর। এখন অবগু ক্রমে ক্রমে আধুনিক পাশ্চাত্য বিদ্যা শুধু পাশ্চাত্য না থাকিয়া সমুদ্র পৃথিবীর বিদ্যা হইতেছে, এবং সকল জাতির লোক ইহার ভাণ্ডার পুষ্ট করিতেছে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম যুগের পর, যাহা বিশেষ করিরা ভারতীয় বিদ্যা, বিদ্যার সেই অংশের প্রতিও কিছু দৃষ্টি পড়িয়াছে। সর্বশেষে বাংলার যাহা বিশেষত্ব, অর্থাৎ বঙ্গীর ভাষা সাহিত্য শিল্প কালচার, তাহার উপরও দৃষ্টি পড়িতেছে। বঙ্গের সম্বন্ধে গুণগ্ৰাহিতার সবে মাত্র স্বত্রপাত হইয়াছে। বঙ্গের মানসিক শক্তির ফল ভবিষ্যতে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর ও বিস্তৃততর স্থান অধিকার করিবে। ইহার প্রথম অবস্থায় যেরূপ পরিচালকদের দ্বারা কাজ চলিত, দ্বিতীয় অবস্থায় ঠিক তাহাদের দ্বারা তাহা ভাল করিয়া চলিবার সম্ভাবনা ছিল না ; প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থায় বাছাদের দ্বার চলিত, তৃতীয় অবস্থায় তাহাদের দ্বারাও চলিবে না। অর্থাৎ, এখন এমন সব পরিচালক চাই, বাহারা আধুনিক সৰ্ব্বজাতীয় বিদ্যার গুণগ্রাহীও উৎসাহদাতা, যাহারা ভারতীয় বিদ্যা ও কালচারের গুণগ্রাহী ও উৎসাহদাতা, এবং