৫ম সংখ্যা ], শেষের কবিতা ుdరి ജാ .--പ്പാ تیمهای شیمیایی میان میی g BBB BBB BBBS BBBB BB DDDDS DB BBB BBBB BBBS BBBB BBBS DBBB DBBS BBB BBB BBBBB BS BBBBD DBBBSBBD DBBB DD BB BB BBBBB BBBBBBB BBB BBB BBB BBBB BBBS BB BBB BB BBB BBB সোনার চক্রে নীলার সঙ্গে হীরে এবং হীরের সঙ্গে পান্না লাগিয়ে এক প্রহরের আঙটি সম্পূর্ণ করলে অমনি দিলে সেট সমুদ্রের জলে ফেলে, আর তাকে খুজে পাবে না কেউ ” “ভালোই হোলোঁ, তোমার ভাবনা রইলো না, অমিট, বিশ্বকৰ্ম্মার স্তাকরার বিল তোমাকে শুধতে হ’বে না।"
- কন্তু, লিলি, কোটি কোটি যুগের পর যদি দৈবাৎ তোমাতে আমাতে মঙ্গল গ্রহের লাল অরণ্যের ছায়ায় তার কোনো একটা হাজার-ক্রোশী খালের ধারে মুখোমোখি দেখা হয়, আর যদি শকুন্তলার সেই জেলেটা বোয়াল মাছের পেট চিরে আজকের এই অপরূপ সোনার মুহূর্তটিকে আমাদের সাম্নে এনে ধরে, চম্কে উঠে মুখ-চাওয়া-চাউন্নি করব, তার পরে কি হবে ভেবে দেখ ”
লিলি অমিতকে পাখার বাড়ি তাড়ন ক’রে বললে, “তার পরে সোনার মুহুর্তটি জঙ্গমনে খাদে পড়বে সমুদ্রের জলে। আর তাকে পাওয়া বাবে না। পাগলা স্তাকরার গড়া এমন তোমার কত মুহূৰ্ত্ত খসে পড়ে গেছে, ভুলে গেছ ব’লে তার হিসেব নেই।” এই বলে লিলি তাড়াতাড়ি উঠে তার সখীদের সঙ্গে গিয়ে যোগ দিলে। অনেক ঘটনার মধ্যে এই একটা ঘটনার নমুনা দেওয়া গেল । অমিতর বোন সিলি লিপির ওকে বলে, “জমি, তুমি বিয়ে করে না কেন ?” অমিত বলে, “বিয়ে ব্যাপারটায় সকলের চেয়ে জরুরী হচ্চে পাত্রী, তার নীচেই পাত্র।” সিসি বলে, “অবাকু করলে, মেয়ে এতো আছে!” । অমিত বলে, “মেয়ে বিয়ে করত সেই পুরাকালে, লক্ষণ মিলিয়ে । আমি চাহ পাত্রী জাপন পৰিচয়েই যার পরিচয়, জগতে যে অদ্বিতীয়।” সিসি বলে, “তোমার ঘরে এলেই তুমি হবে প্রথম, সে হবে দ্বিতীয়, তোমার পরিচয়েই হবে ভার পরিচয়।” অমিত বলে, “আমি মনে মনে যে মেয়ের ব্যর্থ প্রত্যাশায় ঘটকালি করি সে গরু-ঠিকানা মেয়ে। প্রায়ই সে ঘর পর্যন্ত এসে পৌছয় না। সে আকাশ থেকে পড়ন্ত তারা, হৃদয়ের বায়ুমণ্ডল ছতে-নী-চুতেই জলে ওঠে, বাতাসে যায় মিলিয়ে, বাস্তুঘরের মাটি পৰ্য্যন্ত আসা ঘটেই ওঠে না।" সিপি বলে, “অর্থাৎ, লে তোমার বোনেদের মতো একটুও না।” অমিত বলে, “অর্থাৎ সে ঘরে এসে কেবল স্বরের লোকেরই সংখ্যা বৃদ্ধি করে না।” লিপি বলে, “আচ্ছা ভাই সিসি, বিমি বোস তো জমির জন্তে পথ চেয়ে তাকিয়ে আছে, ইসার করলেই ছুটে এসে পড়ে, তাকে ওর পছন্দ নর কেন ? বলে, তার কালচার নেই। কেন, ভাই, সে তো এম্-এতে বটানিতে ফাই"। বিদ্যেকেই তো বলে কালচার।" অমিত বলে, “কমল হীরের পাথরটাকেই বলে বিদ্যে, আর ওর থেকে যে আলো ঠিকৃরে পড়ে তাৰেই বলে কালচায়। পাথরের তার আছে আলোর আছে দীপ্তি।” निनि ८ब्रw ७¢ वरण, “हेन्, शिभि cवाप्नन्न थांनब cनहे ॐ कांग्रह ! ऽनि निरछहे न कि डांब्र
