পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శిల్బిు মলপরাইবার সময়ে রমণীর হাত পা বাধিয়া ফেলিয়া পরাইতে দেখিয়াছি।’ প্রথম মল পরিবার পর ১•৷১২ দিন (কখন আরও বেশ ) তাহার চলিবার ক্ষমতা থাকে না । মল গরম করিয়া পরাইতে হয় বলিয়া প্রায় পুড়িয়া বা হুইয়া যায়। খুলিবার সময়ে কাটিয়া কেলিতে হয়। খেত্রীদের নাকে নথ নাই, কিন্তু তাহাদের বণিকদের ও কারন্থদের এক এক পারে পাচশত ভরীর রূপার গহন দেখিয়াছি। রাজপুতানার কছেলা চারণদের দুই হাতে (নীচে ও উপরে) যত দূর সছুলান হয় হস্তীদন্তের কঙ্কণ পর নিয়ম। এলাহাবাদে কয়েকটি বাঙ্গালী স্বর্ণশিল্পী আছেন। পূর্বে প্তাহারা কেবল বাঙ্গালীদের গহনাই গড়িতেন, কিন্তু আজকাল { বোধ হয় গত ১৫ বৎসর হইতে) উtহাদের কাছে অনেক এ দেশবাসীরা ৰাঙ্গালী অর্থাৎ কলিকাতার নূতন ফ্যাশানে গহনা গড়াইয়া ব্যবহার করিতে আরম্ভ করিয়াছেন । . হিন্দু পুরুষদের মধ্যে প্ৰাষ ৫০ বৎসর পূর্বে পায়ে রবহীন সোনা অথবা রূপার তোড়া (ফুধুর বাদ পাজের বা পায়জর ), কটদেশে চন্দ্রহায় বা গেট, প্রায় পুত্রের পিতা হইবার পূৰ্ব্বে বা ২•।২৫ বৎসর বয়স পৰ্য্যস্ত নীচে হাতে বালা বা কঙ্কণ ও নবরত্ন, উপর হাতে তাবিজ, জওশন ( জশম নহে, শব্দটি পাশা, অর্থ অঙ্গরক্ষক दई, coat of mail ), अत्रूलौरङ नांनायकांब्र अश्रूढौ दा भूगङ्गौ গলায় লানাপ্রকার হার, কাণে কাণবালা পরিতে দেখিয়াছি । গুজরাট ও দাক্ষিণাত্যের পুরুষেরা ক্ষমতায় কুলাইলে উপর কাণে এক একটি মুক্ত অথবা নীচে এক একটি হীরক বসান ফুল পয়ে, উছা অবস্থাপল্পের চিহ্ন। আমার এক রাজপুতনাবাসী বন্ধুর মুখে শুনিয়াছি তিনি তাহার দেশের রাজাকে ( যাহার মৃত্যু ১৮৮৭ ঈশাঙ্গে হইয়াছে ) বৃদ্ধাবস্থাতেও কখন নিরাভরণ দেখেন নাই । রাজা দিবারাত্রি উপরিউক্ত সকল গহনা পরিয়! থাকিতেন, রাঙ্গ সভায় আসিবার সময়ে আরও বেশী অলঙ্কার পরিতেন। আমার বন্ধু ও ২০২২ বৎসর বয়স পৰ্য্যস্ত সৰ্ব্বদা ঐক্লপ অলঙ্কত থাকিতেন, এখন কিন্তু তাহার বংশের w**^~్క AAAAA প্রবাসী-ভান্দ্র , లిట& [ २४* छात्र, >म थ७ स्रोणःकब्र २।०० ग९नङ्ग नग्नन गर्षोड अजङ्कङ क्षेत्क, ७ोइोग्न अङ्ग আর কেহ অঙ্গুরীয় ও গলায় ছায় ছাড়া অঙ্ক গহনা পরে না। যুক্তপ্রদেশে নিম্ন শ্রেণীর লোকে পয়সা হইলে কটাতে গোট, গলায় হার মোহর মালা ও কণ্ঠা পরে। মোহর মালা কয়েকখানি মোহরে বা গিনীতে কোড়া ৰসাইয়া হার রূপে গাধা । ছোট বড় নানা জাকারের ফুলকাটা সোণার গোলক এক সারে গাথা হইলে কণ্ঠ হয়, তাহার মধ্যের গোলকগুলি বড় ও পাশেরগুলি ছোট হয়। অবস্থা ইহা ছাড়া নানা আকারের অঙ্গুরী বা মুদ্রর পরে। এ দেশে বিবাহে, ও আনন্দ উৎসবে এখনও বাটীর চাকরদের , নাপিত ও বারীকে রূপার অথবা সোনার বালা পারিতোধিক দেওয়া হয় । আলহার গানে ও পৃথীরাজ রাসোতে রণ কঙ্কণের উল্লেখ আছে। যুদ্ধ জয় করিলে এখন যেমন মেডল দেওয়া হয় সেইরূপ রাজা যোদ্ধাদের ब्रभं-कक१ श्रृंब्रीड़ेब्रा fनएउन । ट्रेझांब्र गर्छन किङ्गश्रृं हिष्ण छांनि नl, তবে সাধারণ কঙ্কণের মত নহে, ও কোনও রাজার দত্ত না হইলে যে সে এ কঙ্কণ পরিতে পাইত না । যুক্ত প্রদেশে বালকদের নাকে কোনও প্রকার গহনা প্রচলিত নাই, কিন্তু কোনও প্রস্থতির ২।৩টি সস্তান মারা যাইবার পর পুত্র হইলে অণভুড়েই তাহার নাকের মাঝের প্রাচীরে ছিদ্র করিয়া নোলক পরাইবার প্রথা এখনও আছে ; লোকে বিশ্বাস করে মে এরূপ করিলে শিশু দীর্ঘায়ু হয়। এরূপ নোলককে “বুলাক” বলে। এ শব্দটি তুকী ভাষার। এ বিশ্বাস তুর্কদের কাছে হিন্দু ও মুসলমান উভয়ে শিক্ষা করিয়াছে। তুর্কদের মধ্যে ঐ প্রকার শিশুদের নাকে বুলাক (বোলাক-নোলক) পরান প্রথা বহু প্রাচীন ও এখনও আছে, তবে ১৯১২ বৎসর বয়সের পর আর পরে না । এদেশে এরূপ হিন্দু বা মুসলমানদের নাম বুলাকীরাম বা বুলাকী থা (আমাদের এককড়ি, তিনকড়ি ইত্যাদির মত) প্রায় দেখা যায় । ক্ষত্রিয় সমাজে পুরুষদের নাকে ছিদ্র করা অতি লজ্জাকর বিষয়, উল্লা পুরুষঙ্কের অভাব প্রকাশ করে। পরম-তৃষা ীি রাধারাণী দত্ত আদ্য আশ্বিন মাস । শিউলী বনের করুণ গন্ধে কিশোরী প্রভাত-লক্ষ্মীর শিশিরসিক্ত অঙ্গে একটি মধুর আবেশ জড়িয়ে আছে। ক্লাচ সোণার মত স্নিগ্ধ রৌদ্রে যেন মিষ্ট-মাধুৰ্য্য করে পড়ছে। - আঁচলভরা রাণীকৃত শিউলী ফুলের শুভ্ৰ পাপড়ি হ’তে বাসষ্ঠী বৃস্তগুলি ছিন্ন ক'রে পৃথকৃ ভাবে রাখতে । রাখতে স্বভা বললে—এবার পুজায় বৌমাকে বেণারসী ও শাড়ী আর পাল্লার চিক্‌ দিতে হবে, বেয়াই ! নক্ষ ছুর দিয়ে আমের আঁঠ কেটে বাণী তৈরী করতে ক’তে বললে—অত পারবো না । এবার বডড খরচপত্র हम cगंtछ् । ठी’ झांप्लॉ अखकांग्र गङ्ग१ cयांö १iअना अॉक्षfग्न झब्रनि -