পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা । বিবিধ প্রসঙ্গ -ভারতবর্ষের ডোমিনিয়নত্ব পাইবার সস্তাবনা অাছে কি ? ৭৪৯ sgas-ه দেখিলে চিনিতে পারে, কিন্তু শোয়া অবস্থায় দেখিলেই ঘেউ ঘেউ করিয়া উঠে, অবস্থাভেদ সত্বেও এই দুইটি विनिट्यब्र ऋषा ८ष ५कहे दाख् िब्रश्ब्बिां८छ् उठांश चौकांब्र করিতে চায় না। মেলিস্তাদ, তুমি নিশ্চয় জানিও « gradi gwbl furtē FIFA " (Lettres A Melisande par Julien Benda, p.36). ভারতবর্ষের শীঘ্র “ডোমিনিয়নত্ব” পাইবার সম্ভাবনা আছে কি ? লীবারেল নেতাদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা কম নয়, বুদ্ধিতেও তাহারা খাটো নহেন, স্বতরাং তাহারা যে কেবল মাত্র বড়লাটের আস্তরিকতা ও ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টের kथङिथंडिब्र छे-ब्र निर्डब्र कब्रिड्रां*ब्रांडे ७düशिल' कनकां८ब्रटकन যোগ দিতে এবং গভর্ণমেণ্টের সহিত সহযোগিতা করিতে ●थंखङ इहेबांदळ्न उांश भटन झञ्च न । ठzब कि जर्ड আরউইন ও মিঃ ওয়েজউড বেন তাহাদিগকে ভারতবর্ষকে শীঘ্ৰ ডোমিনিয়নত্ব দিবেন বলিয়া কোনও গোপন প্রতিশ্রুতি দিয়াছেন ? অামাদের জ্ঞানবুদ্ধিতে যতটুকু কুলায় তাহাতে এরূপ কোনও আশ্বাস তাহারা পাইয়াছেন বা পাইতে পারেন বলিয়া আমরা মনে করিতে পারি না। আমাদের মতে লীবারেল দলের সহযোগনীতি অবলম্বন করিবার কারণ ছুইটি,—(১) তাহীদের বর্তমান লেবর গভর্ণমেণ্টের উপর আস্থা এবং শেষ পৰ্যন্ত এই লেবর গভর্ণমেণ্ট বিলাতের উদারনৈতিক ও রক্ষণশীল দলের • বিপক্ষতা, সে দেশের অধিবাসিগণের ভারতবর্ষ সম্বন্ধে অজ্ঞতা ও উদাসীনতা, গ্রেটব্রিটেনের বণিক ও ধনিকদের স্বার্থ—ভারতবর্ষের ডোমিনিয়নত্ব প্রাপ্তির পথে এতগুলি গুরুতর বাধা অতিক্রম করিয়া আমাদের জন্ত কিছু-না-কিছু করিবেন এরূপ একটা ক্ষীণ আশা ; এবং (২) चांभब्र ८कदलधांज निदखरनब्र ८छडेब्रि, विलां८ङब्र झलবিশেষ বা ব্যক্তিবিশেষের নিকট হইতে দানের প্রত্যাশায় নাথাকিয়া, ডোমিনিয়নত্ব বা পূর্ণ স্বরাজ আদায় করিতে পারিব এই বিশ্বাসের অভাব। শেষোক্ত যুক্তির বিরুদ্ধে কোনও কথা বলিয়া লাভ নাই। কারণ উহা বিশ্বাস ও সাহসের কথা। কেছ যদি নিজের শক্তি নিজের অন্তরে অনুভব না করেন তৰে তাহাকে শুধু বক্তৃতা বা যুক্তির দ্বারা সাহসী করা যায় না। কিন্তু বর্তমান লেবর গভর্ণমেণ্টের ভারতবর্ষ সম্বন্ধে কি অভিরুচি সে-সম্বন্ধে আমাদের কয়েকটি কথা বলিবার अ८िझ । লেবর গভর্ণমেণ্ট বা কোনও ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্ট ধরিয়া রাখিবার শক্তি থাকা পৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য হুইতে বিচ্ছিন্ন হইতে দিবেন না একথা বোধ করি কাহাকেও বলিয়া দিবার প্রয়োজন নাই, এবং লেবর গভর্ণমেণ্ট যে জাজ পৰ্য্যন্ত সাক্ষাৎ বা পরোক্ষ ভাবে ভারতবর্ষকে কোনও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডোমিনিয়ন ষ্টেটাস বা ডোমিনিয়ন ষ্টেটাস-এর কাছাকাছি কোনও জিনিষ দিবেন একথা বলেন নাই, ইহাও বোধ করি সকলেই মানিয়া লইবেন । ৩১শে অক্টোবরের বক্তৃতা, তাহার সম্বন্ধে পালামেণ্টে আলোচনা ও মিঃ ওয়েজউড বেনের বক্তৃতা, বড়লাটের ২৫শে জানুয়ারীর বক্তৃতা কোন কিছুতেই এরূপ কোন অঙ্গীকার বা জঙ্গীকারের আভাসও নাই। লর্ড আরউনের শেষ বক্তৃতা ভারতসচিবের সহিত পরামর্শ করিয়া লিপিত। উহাকে আমরা লেবর গভর্ণমেণ্টের মত বলিয়াই ধরিয়া লইতে পারি। বড়লাট বলিতেছেন, “আমি কখনও ভারতবর্ষের লোকদের মনে এই ভ্রান্ত বিশ্বাসের স্বষ্টি করিতে চাহি নাই, যে, আমাদের লক্ষ্য কি সেকথা স্পষ্ট ভাষায় বলিলে শুধু এই কথাগুলি উচ্চারণ করার ফলেই সেই লক্ষ্যে পৌছিবার পূৰ্ব্বে আমাদিগকে যে-সকল সমস্তার সমাধান করিতে হুইবে তাহার সমাধান হইয়া যাইবে । আমাদের লক্ষ্য কি সে-কথা স্পষ্টভাষায় বলা এবং সেই লক্ষ্যে পৌঁছান, ७हे छुझे विनिव प्रख्छ ७दर चङङ जिनिश झहेरउ बांथा । কোনও বুদ্ধিমান পথিক একথা বলিবেন না, যে, তাহার গম্ভব্য স্থান কি সে-কথা বলিয়া দেওয়া আর র্তাহার গন্তব্য স্থানে পৌছিয়া যাওয়া একই জিনিষ। উহা পথের নির্দেশ মাত্র । এক্ষেত্রে ভারতবর্ষের কাছে এই পথ-নির্দেশের বিশেষ একটা মূল্য আছে বলিয়া জামি মনে করি। এদেশের ধাচারা ব্রিটিশ-সাম্রাজ্যের জন্তান্ত স্বাধিকারলদ্ধ