ԵՆ) ste היא יוש היצe : ാ**.--ുക. বাধিয়া তাহার মণিকোঠায় বন্দী করিয়া দিয়া গিয়াছিল । ষত বিশেষ দিনের বিশেষ আনন্দ সবই এক একটি স্বর্ণসুত্র ধরিয়া তাহার মনে আসিয়া একটা বাসা বাধিয়া রাখিয়াছিল। যে-স্থতির সহিত অলঙ্কার জড়িত নাই তাহাকেও সে আর কোনো পার্থিব রূপ দিয়াই ধরিয়া রাখিয়াছিল। কত শাড়ী, কত জরি, কত রূপা পিতলের কারুকার্ধ্য সবই এইখানে নানা স্থতির মূৰ্ত্তি ধরিয়া পাশাপাশি দিন কাটাইয়াছিল । তাহারা আজ সকলে এক সঙ্গেই বিদায় লইয়াছে। বিবাহের দিনের যত স্থখন্থতি, মা বাবা, ভাই বোন মাসি পিসি আত্মীয়বন্ধু সকলের মুখ সকলের আশীৰ্ব্বাদ, তাহা সবই তাহার ওই হীরার কষ্ঠী, মুক্তার চুড়, সোনার তাৰিজ, ঝাপটা, ঝুম্কে, সিথির সহিত সে জড়াইয়া রাখিয়াছিল । হয়ত আশীৰ্ব্বাদের চেয়ে গহনার অস্তিত্বটাই অনেক সময় বড় হইয়া উঠিত। কিন্তু তৰু শুধু গহনা বলিয়া, শুধু ঐশ্বর্ষ্যের একটা মাপ বলিয়াই সে ওগুলিকে দেখে নাই। তাহাদের জমূৰ্ত্ত আশীৰ্ব্বাদ উহাদেরই ভিতর মূৰ্ত্তি ধরিয়া আছে এমনি একটা বিশ্বাস তাহার মনে গাথা ছিল । ওই ছোট বড় গহনার কোনোটিকে সে বদলায় নাই, ভাঙে নাই বা বেচে নাই । মনের মত হউক বা না হউক, যেটি যেমন ছিল ঠিক তেমনই সে রাখিয়াছিল। স্বামীর প্রথম যৌবনের ভালবাসার একট। নেশা ছিল স্ত্রীকে এমন কাপড়, এমন গহনা প্রত্যেক স্মরণীয় দিনে দিবে যাহা আশেপাশের বাড়ির কোনো বউ ঝি কখনও পরে নাই। কোথা হইতে সে নমুনা সংগ্ৰহ করিত, কোথা হইতে গড়াইত ভাহা কাহাকেও জানিতে দিত না, এমন কি স্বরূপাকেও না ; পাছে আর কেহ নকল করিয়া বসে। ইহা ছিল স্বরূপার স্বামীর একটা পরম शं ७ क्षश्ांरब्रह्म विषय़ ।। ८ङ्कश् नषूनां छiश्ािणि शक्रश। ৰলিত, “উনি বড় রাগ করবেন ভাই, তোমরা এইখানে দেখে যা পার করিয়ে নিও।" মেয়ের আড়ালে বলিত, “বাবা, এত দেমাকু আবার ভাল না। আমরা কি জার भाश्रु नग्न, ना चांभांटमब्र ग्रंizग्न éब्र चभब्राषऊँौब्र चलकाब्र উঠলে কিছু মহাপাপ হয়ে যাৰে ?” ছোটবড় নূতন পুরাতন ভাঙা ছেড়া প্রতিটি खिनिटयब्र वृङिग्न छिडग्न झहे८ड कङ विश्रृंड निरनब्र श्थশিহরণ যেন বাহির হইয়া জাসিয়া স্বরূপাকে ঘিরিয়া ধরিয়াছিল। আজ এক দিনে সে জীবনের বিশ একুশ বছরের স্বর্থ-সৌভাগ্যের তীর্থগুলির উপর চোখ বুলাইয় আসিল । সে পথে ঘুরিয়া ঘুরিয়া দেখিয়া আসিবার আলোকগুলি তাহার চিরদিনের মতই নিবিয়া গেল कि-नां 6क छांटन ? পুলিসের লোক গছনা কাপড় রূপার বাসন ইত্যাদির ফর্দ লইয়া এবং আর একটা ফর্দে সহি দিয়া চলিয়া গেল । স্বরূপার স্বামী বাড়ি ছিলেন না। ছুটিতে ৰিদেশে গিয়াছিলেন, কাজও ছিল এবং বেড়ানোরও সখ । এমন অবস্থায় স্বামীকে এই দুঃসংবাদটা দিবার তাহার মোটেই ইচ্ছা ছিল না। বাড়িতে ফিরিয়া যা হইয়াছে সবই ত ८नथि८बन, भिथTी चां८णं झहे८ङ भांकृश्य८क कहे निग्न লাভ কি ? পূজা আসিয়া পড়িয়াছে। অরুণা বলিল, “ভাই, পাচ ছ'দিন ত হয়ে গেল। এখনও কোনো কুলকিনার হ’ল না। বছরকার দিনে এয়োস্ত্রী মানুষ এমনিধারা করে মানুষের সাম্নে কি করে বেরোবি ? খবর দে না সেখানে একটু, যেন সব দিকৃ সাজিয়ে দেবার ব্যবস্থা করে ।” স্বরূপ বলিল, “সে হয় না ভাই। রেখেঢেকে আমি লিখতে জানি না, কিছু লিখতে গেলেই আমার সম্ব বেরিয়ে যাবে। তার চেয়ে ওদিক্ দিয়ে আমার না যাওয়াই ভাল। প্রতিবারই ত কিছু আসে, তাইতেই আমার চলবে। আর যদি নিতান্ত বিধাতা সদয় হন ত সবই ফিরে পাব।” বড়-যা হাসিয়া বলিলেন, “বাবা, তুই এখনও আশা রাথিস্ ? আমার ত একটা জাধলী হারালে কখনও ফিরে পাই না।” অরুণা বলিল, “জাধলা সহজেই যায়, কিন্তু সোনামান
