›ፃቆ AMAM S MMAMA TTAAAS করিতেছিলেন, এইবার বাড়ির মধ্যে চলিলেন । পশুপতিকে বলিলেন -মাষ্টার-মশায়, আপনিও চলুন— বাদল-রাত্তিরে সকাল সকাল খেয়ে শুয়ে পড়ুন আর কি। এই বৃষ্টিতে আপনার ছাত্তোর আর আসবে না । খাওয়া-দাওয়া সারিয়া পশুপতি সকাল সকাল শুইয়া পড়িল । আলো নিবাইয়া দিল । গুইয়া শুইয়া শুনিতে লাগিল, ঝড় দালানের দেওয়ালে যেন উন্মত্ত ঐরাবতের স্তায় ছুটিয়া আসিয়া হুমড়ি খাইয়া পড়িতেছে, রুদ্ধ দরজ। জানাল খড় খড় করিয়া বfাকাইতেছে, আকাশ চিরিয়া মেঘের ডাক, ছাদের নল হইতে ছড়, ছড়, করিয়া জলপড়ার শব্দ,---সমস্ত মিলিয়া ঝটিকাঙ্কুদ্ধ নিশাঁখিনীর একটানা অস্পষ্ট চাপ আৰ্ত্তনাদের মত শোনাইতেছে । পশুপতি আরাম করিয়া কাথা টানিয়া গায়ে দিল । সেই অবিরল বাতাস ও বৃষ্টিধ্বনির মধ্যে পশুপতি শুনিতে লাগিল, গুনগুন গুনগুন করিয়া কমল পড়া মুখস্থ করিতেছে। কণ্ঠ কখনও উচ্চে উঠিতেছে, কখনও ক্ষীণ—ক্ষীণতর—অস্ফুটতম হইয় স্বরের রেশটুকু মাত্ৰ কঁাপিয়া কঁপিয়া বাজিতেছে। তন্দ্রঘোরে আঁধার আমবাগানের মধ্য দিয়া বাড়িমুখে যাইতে যাইতে সে শুনিতে লাগিল। মনে হইল, ঘরের দাওয়ায় কাখের পুটুলী নামাইয়া সে যেন ডাকিতেছে-কই গো, কোথায় সব ? খোকা আসিয়া সৰ্ব্বাগ্রে পুটুলী লইয়া খুলিয়; ফেলিল । জিনিষপত্র একটা একটা করিয়া সরাইয়া রাখিতেছে, কি খুজিতেছে পশুপতি তাহ জানে। মানমুখে কমল প্রশ্ন করিল,—বাবা, আমার ছবির বই ? পশুপতি উত্তর দিল,—সোনামাণিক আমার, বই ত আনতে পারি নি। না-না-জানলে আনতে পারতাম, ইচ্ছে ক’রেই আনি নি। অপব্যয় করতে নেই—বুঝলি খোকা, পয়সাকড়ি খুব বুঝে-হজে খরচ করতে হয়।—ত। হ’লে পরে আর দুঃখ পাৰিনে । ছেলে ঠোঁট ফুলাইয়া সরিয়া বসিল । অবোধ বালকের অভিমানাহুত মুখখানির স্বপ্ন দেখিতে দেখিতে কতক্ষণ পরে পণ্ডমাষ্টার ঘুমাইয়া পড়িল । প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ .~~-০০:৩০, ১৮ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)--TarunnoBot (আলাপ) ০০:৩০, ১৮ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) ০০:৩০, ১৮ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)~~'^^^^^^^^^^ణ్సిజ [७sं खं, २झ क्ष७ ं अछौब्र ब्रांबि८ङ छ्ठां९ खांत्रिांच्च शष्क्लघछ कब्रिञ्च ८न বিছানার উপর উঠিয়া বসিল । প্রাণপণ বলে বারংবার কে যেন স্বারে ধাক্কা দিতেছে । ঝড়ের বেগ আরও বাড়িয়াছে বুঝি। এ কি প্রলয়ঙ্কর কাও, দরজা সত্য সত্যই চুরমার করিয়া ফেলিবে না কি ? অন্ধকার ঘর। পশুপতির বোধ হইল, বাহির হইতে কে যেন ডাকিয়া ডাকিয়া খুন হইতেছে,—দুয়োর খুলুন—ছয়োর খুলুন – তখনও ঘুমের ঘোর কাটে নাই। তাহার সর্বদেহ শিহরিয়া উঠিল । ঝটিকা-মখিত দুৰ্য্যোগময় আঁধার বর্ষা নিশীথ। নির্জন মুখস্থপ্ত গ্রামের একপাশে, দিগস্তবিসারী বিলের প্রাস্তে রামোভম রায়ের বাহির বাড়ির রোয়াকে দাড়াইয়া কে আমন আৰ্ত্তকণ্ঠে বারংবার দরজা খুলিয়া দিতে বলে ! - শিকলের ঝনঝনানি অতিশয় বাড়িয়া উঠিল নিশ্চয় মানুষ ! পশুপতি উঠিয় খিল খুলিয়া দিতেই কবাট দুইখানি দড়াম্ করিয়া দেয়ালে লাগিল এবং ঝড়ের বেগেই যেন ঘরের মধ্যে ঢুকিয়া পড়িল একটি পুরুষ, পিছনে এক নারী । মেয়েটির হাতের চুড়ি ঝিন্ ঝিন করিয়া ঈষৎ বাজিয়া উঠিল এবং কাপড়-চোপড় হইতে অতি কোমল মুচু স্বগন্ধ আসিয়া পশুপতি মাষ্টারের ঘর ভরিয়া গেল । পুরুষ লোকটি আগাইয়া আসিতে গিয়া তক্তপোবে ঘা খাইল । পশুপতি কহিল,—দাড়ান, আলো জালি । হেরিকেন জালিয় দেখে, স্বাস্থ্য ও যৌবন-লাবণ্যে দু-জনেই ঝলমল করিতেছে । মেয়োট ঘরের মধ্যে আসে নাই, চৌকাঠের ওধারে ছাদের নলের নীচে দাড়াইয়া দাড়াইয়া পরম শান্তভাবে ভিজিতেছিল, মুখভর হাসি। দেখিয়া যুবক ব্যস্ত হইয়া কছিল-অ্যা, ওকি হচ্ছে লীলা, এ কি পাগলামি তোমার ? ইচ্ছে ক’রে ভিজ ছ দুপুর রাত্রে ? সেখান হইতে সরিয়া আসিয়া বন্ধু মুখ টিপিয়া টিপির হাসিতে লাগিল । बूबरू थांब्र७ छफ़ैिब कश्णि-बष्s ऋर्डि-नां ? uरें
