পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5ՊԵ স্বামী বলিল—ন, বলব না ত। কেউ মরলে আমার কিছু আসে যায় না যখন—বেশ ত—আমি যখন পর— वधूं कश्लि-कङमिन उ नादषान श्रब चाहि । ছড়ছড় ক’রে জল পড়ছে দেখে আজকে হঠাৎ ८क धन झे८छ झ'ज- । यॉभि चाब्र कब्रव ना-८कोन निनe না। ওগো, তুমি জামায় মাপ কর—সত্যি করব না। স্বামীর কণ্ঠ অভিমানে কাপিতে লাগিল, বলিল,— কথায় কথায় তুমি মরতে চাও—কেন ? কি জন্তে ? আমি কি করেছি তোমার ? বধু কহিল,—ন, মরব না । —দিব্যি কর গা ছুয়ে যে কক্ষণে না—কোন দিনও না— স্বামীকে খুশী করিতে বধু দিব্য করিল সে কোন দিন মরিবে না । আরও খানিকক্ষণ পরে যুবক কাছারি-ঘরে ঢুকিল । পশুপতি কহিল,—হয়ে গেছে ? এবার চলুন বাড়ির মধ্যে, আমি আলো দেখিয়ে নিয়ে যাচ্ছি । धूबक कश्जि-त्रां८ख ना ।। ७ब्रू१ि फएल यांद । সকালে পিসেমশাইকে বলবেন, জাগুলগাছির স্বরেশ এসেছিল । থাকৃলাম না ব'লে চটে যাবেন— পশুপতি কহিল—তবে আর কি। আত্মীয়ের বাড়ি এসে পড়েছেন যখন দম্বা ক’রে— স্বরেশ বলিল-দয় ক’রে নয় মশায়, দায়ে পড়ে। ফাল্গুন মাসে ওঁর টাইফয়েড হয়, একত্রিশ দিন যমে-মাল্লুষে টানাটানি ক'রে কোনগতিকে প্রাণটুকু নিয়ে চেঞ্জে পালিয়েছিলাম । সেই গেছলাম আর আজ এই ফিরছি। ষ্টেশনে নেমে বিষ্টি বাদলা দেখে বললাম— কাজ নেই লীলা; রাতটুকু ওয়েটিং-রুমে কাটান যাক । তা একেবারে নাছোড়বান্দা—ঘলে, মোটরে হুড দেওয়া রয়েছে—এক ফোটা জল গায়ে লাগবে না ; ঝড়-বাতাসের মধ্যে ছুটতে খুব আমোদ লাগে । শুনেছেন কখনও মশায়, ভূ-ভারতে এমন ধারা ? এদেশের ট্যাক্সি– ফাক মাঠের মধ্যে এসে বাতালে হুড গেল উন্টে। ভিজে একেবারে জবজবে । এখানে উঠতে কি চায়? ভিজে কাপড় বদলাতে একরকম জেদ ক’রে ধরে নিয়ে এলাম। প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ eא S3 , יtש ייצסי ] পশুপতি কহিল—বেশ ত, ওদের সঙ্গে দেখাটেখা ক’রে অন্ততঃ রাতটুকু কাটিয়ে কাল সন্ধালেই চলে যাবেন। স্বরেশ বলিল—বলছেন কাকে ? ওদিকে একেবারে তৈরি । এরই মধ্যে দু-দু-বার দরজার উপর ঠকৃঠক্‌ হয়ে গেছে—শোনেন নি ? বিষ্টি বোধ হয় ধরে গেল এইবার। আচ্ছা নমস্কার, খুব বিব্রত ক’রে গেলাম— তরুণ-তরুণী পাশাপাশি গুঞ্জন করিতে করিতে এবং তাহাদের পিছনে চাকরটি ট্রাঙ্ক ঘাড়ে করিয়া রাস্তার উপরের মোটরে গিয়া উঠিল । তারপরে সেই রাত্রে অনেকক্ষণ অবধি পশুপতি মাষ্টার আর ঘুমাইতে পারিল না। ঝড়বৃষ্টি থামিয় গিয়াছে, তারা উঠিয়াছে, আকাশ পরিষ্কার রমণীয়। শিশি ভাঙিয়া ঘরময় ষে আতর ছড়াইয়া গিয়াছিল তাহার উগ্র মধুর মাদক স্থবাসে পশুপতির মাথার মধ্যে রিমঝিম্ করিয়া বাজনা বাজিতে লাগিল। এই ঘর তৈয়ারী হইবার পর বরাবর চুনসুরক্টই পড়িয়া ছিল, এই প্রথম আতর পড়িয়াছে এবং বোধ করি দুৰ্য্যোগের রাত্রে বিপন্ন তরুণ-দম্পতি কয়েক মুহূর্ভের জন্ত আসিয়া আতরের সহিত তাহাঁদের কলহের গুঞ্জন রাখিয়া গিয়াছে । হেরিকেনটা তুলিয়া লইয়া পশুপতি প্রভাসিনীর চিঠিখানি গভীর মনোযোগের সহিত আর একবার পড়িতে লাগিল। পড়িতে পড়িতে সমস্ত অন্তর করুণায় ভরিয়া উঠিল । একটা সোহাগের কথা নাই, অথচ সমস্ত চিঠি ভরিয়া সংসারের প্রতি ও তাহাদের সস্তানের প্রতি কতখানি মমতা ছড়ান রহিয়াছে। কোনদিন সে এসব ভাবিয়া দেখে নাই । জানালা খুলিয়া দিয়া অনেকক্ষণ একাগ্রে বাহিরের অন্ধকারের দিকে চাহিয়া ভাবিতে ভাবিতে পশুপতির মন চলিয়া গেল আবার সেই বহুদূরবর্তী পশর নদীর পারে তাহার নিজের বাড়িতে•••এবং সেখান হইতে চলিয়া গেল আরও দূরে, প্রায় বিশ বছরের ওপারে বিশ্বতির দেশে—ষেদিন প্রভাগিনীকে বিবাহ করিয়া গ্রামে ঢুকিয়৷ भर्रथथटभ फ्राकङ्गअङजाग्न cबारफु ७थोम कब्रिग्राझिण-•• ऊाब्रशब्र कउ निच्छनि निरठक भशाप्रुद्र मधूब ऋउि