পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] , - سصيميــــداییي. পায়চারি করতে করতে সজোরে কালি বাজাতে লাগল—ঢং ঢং ঢং, ঢটং ঢঢং ঢটং, ঢং—ং-- খাবারের আর বাসনের দোকানের দোকানীরা ত অবাক হ’য়ে চেয়ে রইল। শয়লার এদিকে প্রায় আম আটকে এল, এমনি হাসির বেগ । সব তাতেই ও রস বোধ করে, এবং ন হেসেও পারে না । হঠাৎ দিনদুপুরে মেলার মধ্যে কঁাসির আওয়াজ শুনে ছেলেমেয়ে মা-বাপ ভাই-বোন সব ঠেলাঠেলি হুড়োহুড়ি ক’রে ছুটে আসতে লাগল, মেলার মধ্যে নতুন কোনো SBS BED DD BSBB BBBBB BBB BBBB ভিড় জমে গেল । শয়লা কাসর বাজানো বন্ধ করে, ওর দোকান থেকে দু-মুঠে। জিনিষ তুলে নিয়ে চীৎকার করে বলতে লাগল —এই টায়রা দেখছ, এ স্বয়ং একেবারে সেই সাড়সমূদুর তের নদী পার,—বোম্বাই দেশের পাশে ননডন সঙর থেকে উড়োজাহাজে ক'রে আনা,—এই দেখ নেক ওয়েচে, মেড ইন জারমানী । বিশ্বাস না হয় নেক দেখে জিনিষ নাও । উড়োজাহাজে ক’রে আন জিনিষ দেখতে ওরা ঝুকে পড়ে । কঁাচের টায়রার জরির স্বভোর ছোট্ট একটা টিকিটে ছাপ-অক্ষরে লেখা, ওটার মূল্য । অনেকে ঝুকে পড়ে লেখাটা দেখতে চাইলে । জনকয়েক মিলে পরামর্শ এবং পরীক্ষা ক’রে সবাইকে বললে, দোকানী যা বলেচে একেবারে খাটি সত্যি কথাটি ! তারপর শয়লা আরম্ভ করলে, এ টায়রা যে রোমুনী মাথায় পরবে, তার উপ, তিনগুণ বেড়ে যাবে, ন৷ বাড়ে ত দাম ফেরং । আমার সব সামিগুগিরি - উড়োজাহাজে ক’রে বিলেজের দেশ থেকে আসে । নল্ডনে মেমসাহেবর। যেসব মাথার চিরুণী, সিদ্বরকোঁটে, ক্টাচপোকার টিপ, যুদী, তরল আলতা পরে সেই সব জিনিব জামার কাছে পাবে—দেখ নেক ওয়েচে, cय७.३न् बन्छन् ! টকূটকে লাল কয়েক জোড়া কাচের দুল আর বেলোয়ারি চুড়ি দুহাতে উচু ক’রে তুলে ধরে শয়ল। বললে, এই ষে স্থল দেখতেন্থ, এটা মেড ইন জাপানী— ویه - : ফেরিওয়ালা

  • ૨૦૯

ठूक्लिस डीझे । निषिदौ८ङ ७थन cनé भाग चाब्र भाeब्र ষায় না, দাম খুব শস্তী—চলে এল খদ্ধের— । 1 * -۔ sسی-سی 5t Fe GTA GIF আবার বলে, তোমাদের ক্ষিধে পেলে, এই পাশেই দোকান। আর থালাবাসন, ঐ ত-মেলায় এসে থালা ঘটা না কিনলেই চলবে না,—৪-সবও মেড ইন নন্‌ডন, উড়োজাহাজে ক'রে এয়েচে । বেগুনী ফুলুর জিবে গজা দুঃখী গঞ্জ, চিড়ে, দই, সবই মেড ইন জারমানী ! নিজের এই রসিকতাটার শয়লা খুব আমোদ পায়। cमख ङेन् खांशभानौ, cषश्छ ङेन् नन्छन्. cषख ङेन्। জাপানী মানে ও বোঝে । কলকাতায় একবার সওদা করতে গিয়ে ও এইসব শিথে এসেছে তাই চিড়ে দই পৰ্য্যস্ত মেড ইন জারমানী ব’লে ওর আনন্দের আর সীমা-পরিসীমা থাকে না। আরও একটা কথা ও শিখেছে তাতে ওর ভারী আমোদ, সে হ’ল, কালকাট্ট,--অথচ কথাট। এর কেউ বোঝে না । এক-একটা জিনিষকে ও ইচ্ছে ক'রে বলে, এটা মেড ইন কালকাটা । গদ্ধের হুঁ ক’রে চেয়ে থাকে, কিছুতেই বুঝতে পারে না যে কালকাট্ট হচ্চে কলকাতা, অথচ মিথোটাও যে ওরা ধরতে পারে না, এই হ’ল শয়লার আনন্দের কারণ । মেয়ের সব ওর দোকানে ঝুকে পড়েছে। কেউ বলছে, মেমর যে-fস ছর পরে, তাই এক পয়সার দাও । কেউ বা বলছে, উড়োজাহাজের ছাদ আধলা ঘুঙ্গীতে পরবার জন্তে, তা পাওয়া যাবে না ? শয়লার কপাল ফিরে গেল । হু হু ক’রে ওর দোকানে বিক্রী হতে লাগল । মেলার পাচদিনের দিন ওর দোকানের সমস্ত জিনিষ বিক্রী হয়ে গেল। হিসেৰ ক’রে দেখলে, খুব মোটা রকমের লাভ হয়েছে। ওর দুঃখের আর শেষ নেই, এমন জানলে যে ঢের বেশী বেশী মালপত্র জানত। অনেক ভেবেচিন্তে শেষে, গভীর রাতে যখন মেলা থেমে এসেছে তখন ও ঘুরতে ৰেবল ৷ অন্ত সব দোকান থেকে কিনেকেটে রাতারাতি দোকান সাজিয়ে ফেললে । সে-সবগুলো পরের দিনেই শেষ হয়ে গেল। তার উপর চিড়ে