পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

راه ها ۔.-----------------۔یہ ع-حہ --------س۔۔م ہے۔م۔م۔--سہ भूक्लकौ cबछाब्र वथब्रा cभcछ eब्र श८ङ श्ल थाब्र সওয়া'শ টাকা । পঞ্চাশ মূলধন, আর পচাত্তর খাটি लांड श्रांद्र cप्रांछशंiá । *प्रशांद्र धन थू*ी झ८ग्न छेठेण, মেলার শেষ দিনট একটু আমোদ-আহলাদ ক’রে বেড়াবে, এই ঠিক করলে । গালি চ্যাঙারিট দোকানীর কাছে রেখে ও মেলায় আমোদ করতে বেরিয়ে পড়ল । বায়স্কোপ থিয়েটার দেখে, নানারকম থেয়ে ওর হঠাৎ মনে পড়ল ঘোড়ার কথা । তাড়াতাড়ি ঘোড়ার জায়গায় গিয়ে দেখলে তখনও পাচসাতটা বাকী আছে । সাদা ধপধপে ঘোড়াট দেখে শয়লার আর লোভের সীমা নেই। টাটুর মতন ছোট, কি তেজী, কি রকম ঘাড় তুলে চেয়ে থাকে । গাগের লোমগুলে; রূপার মত চকুচকু করছে । একটু গায়ে হাত দিয়ে দেখধার আশার ও কাছের দিকে এগিয়ে যেতে ঘোড়াটা এমনি জোরে নাক ঝাড়লে যে, শয়লাকে সাত হাত দূরে লাফিয়ে পালিয়ে আসতে হ’ল। দাম শুনে ও হতাশ হয়ে পড়ল, চার কুড়ি টাকা । এক পয়সা কম হবে না । কি দরকারের ঘোড় ওর চাই, ঘোড়াওয়াল জিজ্ঞাসা করলে । শয়ল। বললে, এই জিনিষপত্র বইবার জন্তে । একটা লাল ঘোড়া ওর দিকে এগিয়ে দিয়ে ঘোড়াওয়াল বললে, ওসব চড়বার ঘোড়া, তার চেয়ে এইটেই নিয়ে যাও, এ আসল টাটুর বংশ। কেবল স্বমুখের বা পাখানা যা একটু ল্যাংড়া, তা তোমার কাজ খুব ভাল চলবে। ল্যাংড়া হ’লে কি হয়, তেঙ্গখানা দেখছ, তীরের মত ছুটতে পারে । ছট করান হ’ল। শয়ল ওর দৌড় দেখে মনে মনে আশ্চৰ্য্য হ’য়ে গেল । শুধু ঐ একটা দোষের জস্তে শয়লার মন খুৎ খুৎ করতে লাগল। দাম জিজ্ঞাস ক’রে জানলে, দশ টাকা । শেষে ওর হাতে একটা টাকা গুঞ্জে দিয়ে শয়লা আজ রাতটা ভেবে দেখি, যদি হয় তাহ’লে সমস্ত রাত বললে, কালই, নইলে টাকাটা ফেয়ং দিতে হবে। --ں۔م---------------------------------------------------------- [ ७२* छां★, २ग्न थ७ MMAMSAASAASAASAASAASAAMMAAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS ভেবেচিন্তে পরের দিন গিয়ে দর-কষাকষি আরম্ভ ক’রে দিলে। দশ থেকে সাডে নামূল। আর কমে না। কাজেই শয়ল তাতে রাজী হ’ল । ঘোড়াটা কিনেষ্ট ও তার পিঠে চেপে ব’সল, ইচ্চেট। সোজা থাবারওয়ালার স্বমুখে উপস্থিত হবে । কিন্তু ঘোড়াটা আনাড়ি সোয়ার পেয়ে একদিকে হঠাৎ এমন দৌড় দিলে যে, শরলা তার পিঠ থেকে ছিটকে পড়ে গিয়ে আর ডক্ষুনি উঠতে পারলে না । ওদিকে কেনা ঘোড়া দৌড়তে লাগল । মেলার লোকের শয়লাকে মাটি থেকে তুলে ওর ঘোড়। ধরে এনে দিলে । ও মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলে ঘোড়াকে পোষ না মানিয়ে আর চড়ছে না । তারপর মেল। ভাঙবার অাগেই ও ঘোড়ার দড়ি হাতে ক’রে লfী ধর মুখে রওনা হ’ল । - ভদ্রপাড়া থেকে ও শুনেছে আরবী ঘোড়াই শ্রেষ্ঠ । তারা অদ্ভুত ছোটে আর দেখতেও তেমনি স্বন্দর । ধোড়াট। কিনে এনে পধ্যস্থ ওর আর কাজের শেষ নেই । মেলায় অনেক লাভ হয়েছে তাই আর কিছুদিন গায়ে ঘুরবে না স্থির করলে । ঘোড়াটাকে নিয়ে একেবাবে উঠে-পড়ে লেগে গেল। গায়ের অন্ত যাদের ঘোড়। আছে তাদের কাছ থেকে সমস্তই শিখে এসেছে । বঁাশ থে তলে, ছ্যাচার বেড়ায় ছোট্ট একটা আiস্তাবল ক’রে ফেললে। কাদা দিয়ে সমস্ত বেড়াট। এমনি ক’রে নেপে দিলে যে, আলে। আসবার মত এতটুকু ফাক কোথাও রইল না । আস্তাবলের যে দরজাটা করলে তাতেও লিন্দুমাত্র ফাক রাখলে না । এই গাঢ় অন্ধকার ঘরে ও ঘোড়াটাকে চব্বিশ ঘণ্টাই পুরে রাখলে । জিজ্ঞেস কবলে বলে, ঘোড়ার চোখে কাপড় বেঁধে অন্ধকারে রাখলে ওর তেজ তধে বাড়বে, দেখে। সিঞ্জির মত গঙ্গন করবে। তারপর দিনের আলোর যখন চোখ খুলে বাইরে আনধ ঘোড়া একেবারে নাচতে লাগবে। চৌকো একখানা কাগজে, নিজের হাতে, মেড ইন্‌ আরী লিখে ওর গলায় ঝুলিয়ে দিয়েছে। ইচ্ছেটা, 'পুরোপুরী আরবী ঘোড়া ব’লে বাইরে পরিচয় দেবে। খুষ ছোট ছোট ক'রে খড় কুচোয়, মাঠ থেকে ভাল ভাল ঘাস কেটে আনে, আর ছোলা ত আছেই।