ミyS SSAS SSAS SSAS SSAS SS SAAA AAAAS AAAAAS SSAS SS SAAAAAA AAAA AAAA AAAS S AAAAA AAA AAAAC AA MAL AMM TTTCS = من = بریت- تحعیت ۳ مه ع বিশ্বরূপ। তবে সংবাদ সভা ? দত্ত। ধ্রুব, হে ব্ৰাহ্মণ, মহারাজ সমুদ্রগুপ্ত আর কথন ৪ আধ্যপটে উপবেশন করিবেন না । রবি । সেই সংবাদ শুনেষ্ট এসেছি, মহাদেবী, আমি গুপ্তবংশজাত, চন্দ্রগুপ্তের অন্নে প্রতিপালিত, সমুদ্রগুপ্তের দাস, স্বামাদের একটা কৰ্ত্তব্য আছে । দেব । মগঞ্জেৰী, সম্রাট সমুদ্র গুপ্ত আমাদের উপর যে ভার অর্পণ করেছিলেন— দত্ত । সেন্ট ভার আর বহন করতে পাবছ ন৷ দেবদত্ত " য স্থদীর্ঘ অৰ্দ্ধ শতাব্দী ধরে স্বেচ্ছায় অবহেলায় স্বচ্ছদে বঙ্গন কবে এসেছ, তা হঠাৎ এষ্ট তিন প্রহরের মধ্যে অসহ হয়ে উঠছে । অffম মারী, কিন্তু আমি ৪ যে পঞ্চাশ বৎসর অfয্যপ:টু উপবেশন করে এসেছি, এখন কোথায় যাচ্ছি জান ? মশানে । হfর । মগধের ইতিহাস যে এক মুহূৰ্বে পরিবর্ধিত হয়ে গেল ! দত্ত : ত কি আমি বুঝি না মহানায়ক ? কে এসেছে, কিসেব জন্তে এসেছে, যে মুহূৰ্বে দণ্ডপর এসে বলে গেল যে তোমরা এগছ সেই মুহূৰ্বেই বুঝছি। কি বলতে চা ও বল, বুদ্ধ রুদ্র ভূতি । রামগু:পর কবল থেকে চন্দ্র গুপ্ত বিশিষ্ট নটাকে উদ্ধার করে এনেছে, আর তুমি চিত্রপুত্তলির মত দণ্ডায়মান ছিলে । তাই বুঝতে পেরেছ যে ভাবে সমূদ্র গুপ্তের সাম্রাজা এভদিন চলেছে, আর সে- ভাবে চলবে না, তাই অভিমান করে পদ ক্যাগ করতে এসেছ, মহা প্রজীহfর ? রবি । কেবল মহা প্ৰতীহার নয়, মহাদেবী, আমরা সকলেই রাজকীয় মুদ্র। ফিরিয়ে দিতে এসেছি । দত্ত । বলতে লক্ষ। হ’ল না বৃদ্ধ । সমুদ্রগুপ্ত যে এথন ও জীবি ভ, এরই মধ্যে র্তার সমস্ত ঋণ বিশ্বত হয়ে গেলে ? রাঙ্ক, প্রভু, অন্নদাভা, দীর্ঘজীবনের সহচর, এখন মহা প্রস্থানেয় পথিক ! প্রচণ্ড দণ্ডধরকে এখন দোঙ্গও যমদূত ’েষ্টন করে ধরেছে, সহস্ৰ আলোক সত্বেও মৃত্যুর ঘনঘোর ক্লষ্ণস্থায় বুদ্ধের নয়নপথ থেকে দুয় হচ্ছে না— আর সেই সময়ে তার চিরজীবনের সথা বাগা কৈশোয় ও যৌবনের অস্থচর, সাম্রাজ্যের প্রধান পুরুষগণ মরণকাতর প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৮ [ ৩১শ ভাগ, ২য় খও یہ صمیم محمے - - - - - - تحد .. دة - هید, متد s- بم- عبداعی مید বৃদ্ধের মৃত্যু যন্ত্রণ। বাড়াতে এগেছে ? এই কি বন্ধুপ্রেম, রবিগুপ্ত ? এই কি ধৰ্ম্মণাস্ত্রের বিধান, বিশ্বরূপ ? বিশ্ব । আর ব’লে৷ মা, মা, আর লজ। দিও না । হরি । কিন্তু আমরা কি করব মা ? কি করবে ? হরিষেন, মান্তষ হও। সমূদ্র গুপ্ত ভুল করেছিল, কিন্তু ভেবে দেখ সংসারপথে কার চরণ স্বলিত হয়নি । সারাট। জীবন সমূদ্র গুপ্ত ক্ষণিক উত্তে নার প্রায়শ্চিত্ত করতে চেষ্টা করেছেন । জীবনের শেষ দিনেও বুদ্ধ সক্ষ্য রক্ষা করেছেন । যে-বগ সংগ্রহ করে সমস্ত জীবনের আশা, আকাঙ্ক্ষ, ভরসা বিসর্জন দিয়ে সমুদ্রগুপ্তকে সিংহাসন রাম গুপ্তকে দিভে হয়েছে, তার ফলে নিৰ্ব্ব:ণপ্রায় দীপেয় সমস্ত শক্তি ক্ষয় হয়ে গিয়েছে । আর কেন ? ক্ষমা কর, মরণ কাতর বুদ্ধের মুখ চেয়ে সাবা জীবনের স্নেহ, প্রীতি, ভক্তি স্মরণ করে, শান্তিতে বৃদ্ধ সম্রাটকে পর্পোরে বেজে দা ৪ । সৎসা বুদ্ধ। সমুrজ্ঞী ন হু জাহ্নু হুইয়া বলিঙ্গে অ’রম্ভ কfখলেন, “মঙ্গমায় কবর্গ, স্বামী মংণকা স্তর শক্তিহীন, আমি তার অৰ্দ্ধাথিনা, পট্টমণ্টৰী, সেষ্ট আ ধ কাবে নভজন্থে lì'§ . হয়ে ক্ষমা ভক্ষা করছি * দত্ত:দবীকে নক্ষ জাঙ্গু হইতে দেপিয়া সকল মহানায়ককে ব্যথা গুইয়া নভজাস্থ হহঁতে হুইল । তাহার। সমস্বরে কহিলেন, “ক্ষমা কর মহাদেবি । আমবা এখনই এই স্থান পরিভাগ করছি ।” দত্ত:থবী উঠিয়া বfললেন, “না, তা হবে না। চিরজীবনের সঙ্গীকে যে-ভাবে এতদিন অভিবাদন করে এসে চ, আজ শেষ দিনে, সেই ভাবে সম্ভাবণ কবে যা ৪ বুদ্ধের শেব মুহূৰ্ত্ত কৃতজ্ঞতার উজ্জল আলোকে উদ্ভাসিত হয়ে ಕಿಕ ” রবি। চন্দ্রগুপ্তের মাভা হয়ে তুমি এই আদেশ করছ, মহাদেবী ? দত্ত। এক মুহূৰ্ত্ত পূর্বে উদ্বেলিত অশ্রীর উৎস শুক করে চন্দ্রগুপ্তকে গু এই আদেশ করেছি। প্রধানগণ সঞ্চলে নতজান্থ হষ্টয়া বলিয়া উঠিলেন, “ধন্য তুমি, মহাদেবি ! আধ্যপটে যদি আর কখনও মহাদেবী উপবেশন করে, তবে সে যেন তোমার মভ হডে পারে ।”
