পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] - ------ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ --۔مہ یہی ও বাহিরের শব্দ বা অমৃভূতি ও আলো জিনিষটা পৃথক, যদিও এ কথা বোঝা সহজ নহে । ইন্দ্রিয় যদি অনুভূতি ভিন্ন অন্ত কিছুই না জানিতে দেয়, তবে বস্তুজ্ঞান আসিল কোথা হইতে ? আবার অম্বভূতি ব্যতীত বস্তু ষে আমাদের জ্ঞানে আসিতে পারে তাহা বোঝা যায় না। অনুভূতি হইতেই যে বস্তুজ্ঞান তাহ মানিলে বিশ্বাস করিতে হয় যে আমার অল্পভুতি বহিবিষয়ে তদাকার কারিত হইয়া বহির্বস্তুর উপলব্ধি করায় । বহির্বস্তুর সহিত ইন্দ্রিয়ের ংযোগের ফলে অনুভূতির উৎপত্তি হইলেও সেই অনুভূতির কিয়দংশ বহির্বস্তুতে প্রক্ষেপিত ( projected ) হইয়া বিষয়-জ্ঞান উৎপন্ন করে । বাহিরের বস্তুর সহিত আমার ত্বকের সংযোগের ফলে আমার শৈত্য অনুভূতি হইল। এই শৈত্যের এক অংশ বাপ্তিরে প্রক্ষেপিত হইলে পর বরফ ছুষ্টয়াছি বুঝিতে পারিলাম। নচেৎ অকুভূতি অনুভূতি মাত্রই থাকিত। বস্তুর জন্য অনুভূতি, একথা বোঝা যাইত না। বৈদাস্তিক বলেন যে বহির্বস্তই নাই । আমারই ভিতরকার অনুভূতি প্রক্ষেপিত হইয়া জগৎ স্বষ্টি করে । বৈদাস্তিক আরও বলেন, অনুভূতির ভিতরেও নানাত্ব নাই। “নেহ নানাস্তি কিঞ্চন”— নানাত্ববোধও এই প্রক্ষেপণ বা মায়ার ক্রিয়া । আছে কেবল একমাত্র ‘সৎ অদ্বিতীয় বস্তু, এবং এই একমেবাদ্বিতীয় সৎ বস্তুই “আমি” “আত্মা" বা “পরমব্রহ্ম" । সকল বেদাস্তবাদী অবগু একথা বলেন না। কি করিরা বস্তুর উৎপত্তি হইল দার্শনিকদের সে-সম্বন্ধে বিভিন্ন মত আছে । আমি সে আলোচনা করিব না, আপাততঃ ধরিয়া লইব বস্ত আছে । বিষয় হইতে ইন্দ্রিয়ের সংহরণের অর্থ এইবার বুঝা যাইবে । আহুভুতির যে-অংশ প্রক্ষেপিত হইয়া বহির্বস্তুতে গিয়াছে, স্থিত প্রজ্ঞ কচ্ছপের অঙ্গসংহরণের স্কায় তাহাই সংহরণ করিতে পারেন । চোখ বুজিয়া হাতে শৈত্যাচুভূতি হইলে যাহার বরফ ছুইয়াছি মনে ন-আসিয়া ঠাণ্ডা লাগিতেছে মনে আসে, - - ). -l. --l. - -, -, -, -l. - बख्छ। शनि cकोरखच्न भूक्दछ किनकिङः । इंख्रिब्रांणि धवांशैनि इब्रूहि &थजड९ बबई ॥ ७० গীতা শব্দায়মান বস্ত পৃথক। আলোর 8Ꮔ☾ তfহার ত্বগেন্দ্রিয়ের সংহরণ হইয়াছে । . এইরূপে যে সমস্ত ইন্দ্ৰিয়ই সংহরণ করিতে পারে, সেট স্থিতপ্রজ্ঞ । এইরূপ সংহরণ করা বড় সহজ ব্যাপার নহে। চোখ খুলিলেই গাছপালা মাতুষ বাড়ি ইত্যাদি সব জিনিষই দেখি । আমার ভিতর কি অনুভূতি হইতেছে, সে-বিষয়ে লক্ষ্য থাকে না । এই জন্যই কঠোপনিষদে বলা হইয়াছে স্বয়ন্থ ইক্সিয়দ্বার বহুিমুখ করিয়া বিধান করিয়াছেন এবং কোন-কোন ধীর ব্যক্তি দৃষ্টিকে অস্ত মুখ করিতে পারেন । সাধারণের পক্ষে তাহ সম্ভব নহে । সৰ্ব্বসময়ে সৰ্ব্বাবস্থায় দৃষ্টি অস্তমুখ থাকিলে লোকযাত্রা নির্বাহ হয় না এবং ইহাতে বিপদের কথাও আছে । বাঘের সামনে পড়িয়া যদি নিজের কি অনুভূতি হইতেছে কেবলমাত্র তাহারই দিকে লক্ষ্য থাকে, তবে সে-অবস্থা বিশেষ নিরাপদ নহে। যাহার পক্ষে মরা বাচা সমান হইয়াছে ও র্যাহার কোন বিশেষ কামনা নাই, কেবল তিনিই এ কাজ করিতে পারেন। এইজন্যই শ্ৰীকৃষ্ণ প্রথমেই বলিলেন—"প্রজাতি যদ কামান সৰ্ব্বান পার্থ মনোগতান” তখনই স্থিতপ্ৰজ্ঞ হয়। এইরূপ অবস্থায় থাকিয়াও কি করিয়া জীবনযাত্রা নিৰ্ব্বাহ হইতে পারে তাহা পরে বিচার করিষ । কেহ যেন এমন মনে না করেন, ষে কালে কদাচিৎ কোন ধীর ব্যক্তি এই অবস্থায় পৌছিতে পারে, তবে আর সাধারণের পক্ষে গীতার উপদেশের সার্থকতা কি ? ইহার ৪ উত্তর পরে পাওয়া যাইবে । শ্রীকৃষ্ণ প্রথমেই বলিয়া রাখিয়াছেন যে গীতোক্ত ধৰ্ম্মের প্রত্যবায় নাই এবং "স্বল্পমপ্যস্য ধৰ্ম্মস্য জায়তে মহুতোভয়াৎ ।” ২ ॥৬০-৬১ সংস্করণ করা যে কত শক্ত তাঃ। বলিতেছেন। “বিধান ব্যক্তিও এই বিষয়ে যথেষ্ট চেষ্টা করিলেও ইন্দ্রিয়-সকল মনকে নিজের অভিপ্রেত দিকে বলপূর্বক আকর্ষণ করে। এই সকলইন্দ্রিস্তুকে যে সংঘত করিয়া নিজবশে রাখিতে পারে ও যে যোগযুক্ত ও মৎপরায়ণ হইতে পারে, তাহারই প্রজ্ঞা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে।” স্তানি সৰ্ব্বণি সংৰক্ষ্য যুক্ত আলীপ্ত মৎপরঃ बा* हि बाछछिद्रांथि छछ &थछ1 &यछिföठी ॥