৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ছন্দোবিশ্লেষ ዓፃ፭› বিভাগ করলে ভাবটা খণ্ডিত হয়ে যায়। ওই স্বরবৃত্ত এবং প্রথম ও তৃতীয় পংক্তির প্রথম পদটি যুক্ত-পৰ্ব্বিক। পদটার এই সমস্যাটি লক্ষ্য করার বিষয় । চতুমৰ্পত্রিক ছন্দে যুক্তপর্কের চাল চতুর্ব্যষ্টিক যৌগিক ছন্দের চেয়ে কম সহ্য হ’লেও চতুঃস্বর স্বরবৃত্তের চেয়ে বেশি সহ হয় । চতুমৰ্পত্রিক ছন্দরচনার সময় তাই খুব বিবেচনার সহিত সামঞ্জস্য রক্ষা করে যুক্ত ও অযুক্ত পর্কের পরিবেশন করতে হয় । মোটের উপর এ ছন্দে যুক্ত পর্কের চেয়ে অযুক্ত পর্কেরই ব্যবহার বেশি, এ কথাটি মনে রাখা প্রয়োজন। একটি দৃষ্টান্ত দিচ্ছি – ললিত গমনা’কে গো । তরঙ্গজয়তু যমুনা জয় ; | জয় জয় । श्रकं । কালীয় নাগের কালে ৷ নিৰ্ম্মোক | পরে কে । হাজটা | ভূগেরে ৷ তুঙ্গভটে । ধরে কে! —যুক্তবেণী, বেলাশেষের গান, সত্যেন্ত্রনাথ এখানে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পংক্তির প্রথম পদটি যুক্তপকির্ক, কেন-ন ঈষদ-যতি ও পৰ্ব্ববিভাগ শব্দের মধ্যে পড়েছে। অন্ত সবগুলি পদই বিযুক্ত-পর্বিক । চতুর্মাত্ৰিক ছন্দ প্রার সর্ববিষয়েই চতুর্ব্যষ্টিক যৌগিক ছন্দের অনুরূপ ; যে-ধে রকমের ধ্বনি-বিন্যাস যৌগিক ছন্দের প্রকৃতি-বিরোধী সেগুলি চতুমৰ্পত্রিক ছন্দেরও প্রকৃতি-বিরোধী। কেবল ছুটি বিষয়ে এদের পার্থক্য লক্ষ্য করা উচিত। প্রথমত, চতুমৰ্পত্রিক ছন্দে শেষ পর্কে অসমসংখ্যক মাত্রা বেশ ভাল শোনায় ; উপরের দৃষ্টান্তটিতেই তার প্রমাণ রয়েছে। কিন্তু পনেরো ব্যষ্টির যৌগিক পয়ার নিতান্ত শ্রুতিকটু হবে। তেরো বা এগারে ব্যষ্টির খণ্ডিত পয়ারও ভাল শোনায় না, কিন্তু তেরো বা এগারো মাত্রার খণ্ডিত মাত্রিক পয়ার খুব শ্রুতিমধুর হয়। | डछो ! அ मुडेास्त्र निछि– शृंगप्न नंब्रट्ज cभष, ॥ चत्र बद्वष1 ।। কুলে এক ৷ বসে আছি। নাহি ভরসা। 事 率 寧 चूंछ गोब्र ठीप्त्व ॥ ब्रहिछू श्रृंग्लि,' বাহা ছিল | নিয়ে গেল ॥ সোনার তরী। -cनांनांब्र ठबैौ, ब्रवैौद्वानांष এটা চতুৰ্ষত্রিক অপূর্ণ চৌপর্বিক ছন্দ প্রতি পংক্তিতে ८ष्ठ८ब्रां भांखां (norae) আছে। প্রতি পংক্তির শেষ পদটি যদি তথাকথিত ‘অক্ষর’বৃত্ত অর্থাৎ যৌগিক ছন্দে এটি রচিত হ’ত তাহলে তার শ্রুতিমধুৰ্য্য রক্ষা করা সম্ভব হ’ত না । অর্থাৎ ‘অক্ষর’-সংখ্যা ঠিক রেখে তেরো ‘অক্ষরের খণ্ডিত পয়ার ভালো শোনাতো না । এ দৃষ্টান্তটিতে যুগ্মধ্বনির বিরলতা লক্ষ্য করার বিষয় । যুগ্মধ্বনির বহুলো এ ছন্দট কেমন তরঙ্গিত হ’য়ে ওঠে দেখা ধাঞ্চ — • পথপাশে | মল্লিকা ॥ দাড়ালো আসি ; বাতাসে স্ব- I গন্ধের ॥ ৰাজালে৷ ৰাশি । 率 率 কিংশুক । কুছুমে ৷ বসিল সেজে, ধরণীর | কিঙ্কিণী ॥ উঠিল বেজে | --बझंक्षोरब", श्नi, ब्रुसैौवनtषं পূর্বের দৃষ্টাস্তটির মত এটিও তেরে মাত্রার খণ্ডিত মাত্রিক পয়ার " এরকম তেরো ব্যষ্টির খণ্ডিত যৌগিক পয়ার রচনা করতে গেলেই দেখা যাবে তাতে ধ্বনির সমত রক্ষা করা অত্যন্ত কঠিন বা অসম্ভব। চতুর্ব্যষ্টিক যৌগিক ছন্দের সঙ্গে চতুর্মাত্রিক ছন্দের দ্বিতীয় পার্থক্য এই । যৌগিক ছন্দের পদ সাধারণত যুক্ত-পৰ্ব্বিক, বিযুক্ত-পৰ্ব্বিক পদ বিরলতর ; আর মাত্রিক ছন্দের পদ সাধারণত বিযুক্ত-পৰ্ব্বিক, যুক্ত-পৰ্ব্বিক পদ বিরলতর। অর্থাৎ যৌগিক পয়ারের সাধারণ বিশ্লেষণরূপ হচ্ছে—৩+৩+২॥৩+৩ ; আর চতুর্মাত্রিক পয়ারের সাধারণ রূপ হচ্ছে—৪৪৷৷৪২ । তাই যৌগিক পয়ারকে মাত্রিক পারে রূপান্তরিত করতে হ’লে এই পার্থক্যটির প্রতি লক্ষ্য করা প্রয়োজন । দিচ্ছি।— निश्च बभून' बंश् ॥ ं च। উৰ্বে পাষাণ তট, ॥ গু মাঝে গঙ্কার, তাহে ॥ পী w इण झल कब्रडोजि ॥ cभब्र | -निशाण ॐही , बांबगैौ, ब्ररौटानांथ এই কবিতাটিতে রবীন্দ্রনাথ ঘেী পয়ারকে মাজিক পয়ারে রূপান্তরিত করতে করেছিলেন। কিন্তু মাত্রিক পয়ারের চতুর্মাত্র প্রকৃতিটির প্রতি লক্ষ্য না থাকাতে তিনি \रे ক পয়ারে'সন্তুষ্ট
