পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] আচাৰ্য্য শীলের প্রশ্নোত্তর Ե ( : আধারে জুমার ভাব যত পূর্ণভাবে প্রকাশিত হইত তত পূর্ণভাবে অন্তের ভিতরে প্রকাশিত না হওয়াই সম্ভব ।” তিনি উত্তরে বলিলেন, “তা সত্য বটে। তবে আমরা ভূমার বুদ্ৰ দ মাত্র। একটু বড় বুদ্ধ দ, কেউ একটু ছোট। এই যা পার্থক্য ।” আমি বলিলাম, "আজকাল আমাদের দেশে ও অন্তত্র জ্ঞানের এক-একটি বিশেষ বিশেষ শাখায় অনেক বিশেষজ্ঞ হইতেছেন। কিন্তু তারা প্রত্যেকেই নিজ নিজ সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রের সংবাদ মাত্র রাখেন। সেজন্ত বিভিন্ন বিভাগে আবিষ্কৃত সকল সত্যের সমন্বয় করিয়া সমগ্র সত্যরাজ্য সম্বন্ধে কোন দর্শন রচনা করা এই খগুদৃষ্টিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞদের দ্বারা হওয়ার কোনই সম্ভাবনা দেখা যায় না। আপনার স্তায় সৰ্ব্ববিষয়ে অধিকারী পণ্ডিত ভিন্ন কেহই যে এই কাজ করিতে পারিবে না ? জগতে বিশেষজ্ঞ স্বটির সঙ্গে সঙ্গে সৰ্ব্বমুখী পাণ্ডিত্য যে ক্রমেই অত্যন্ত বিরল হইয়া উঠিতেছে! এই জন্তই আমাদের নৈরাপ্ত হইতেছে ; আপনি যাহা করিতে পারিতেন, তাহ অন্ত কারও স্বারা হয়ত সম্ভবপর হইবে না।” ইহার উত্তরে আচাৰ্য্যদেব বলিলেন, “বর্তমান যুগে বিশেষজ্ঞদেরই প্রাধান্য বাড়িতেছে ঠিক। কিন্তু ভারতবর্ষ কোন দিনই বিশেষজ্ঞের খগুদৃষ্টিতে পরিতৃপ্ত থাকিতে পারিবে না। ভারতের দৃষ্টি সৰ্ব্বদাই অখণ্ড ও ব্যাপক (synthetic) ছিল ; খণ্ডদৃষ্টিতে ভারত কোন निे। সন্তুষ্ট থাকে নাই। একটু স্বল্পভাবে দেখিলে বুঝিতে পারিবে, বৰ্ত্তমানেও ভারত বিজ্ঞানসাধনায় খণ্ড হইতে অখণ্ডের দিকেই আকৃষ্ট হইতেছে । জগদীশচন্দ্র প্রথমতঃ পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষুদ্র গণ্ডীতে গবেষণা আরম্ভ করেন। এখন তিনি এমন স্থানে আসিয়া উপনীত হইয়াছেন ও এমন সত্য আবিষ্কার করিতেছেন যে, উহাতে পদার্থবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান প্রভৃতি বহু বিজ্ঞানের মধ্যে একটা যোগসূত্র আবিষ্কৃত হইতেছে। অধ্যাপক রামনও প্রথম ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সত্য লইয়া আবিষ্কার আরম্ভ করেন। কিন্তু সম্প্রতি তিনি যে-সত্য আবিষ্কার করিয়াছেন তাহতে একটা ব্যাপক দৃষ্টি আছে । लांब्रडैौब्र गछाडांब्र यह बिटनवज्र ¢कांन भिनहे १७ দৃষ্টির দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হইবে না। অখণ্ড-সৃষ্টিসম্পন্ন দর্শন-রচনাও অসম্ভব হুইবে না।” আমি বলিলাম, “তাহা সত্য হইলেও কবে ইহা হইবে তাহা অনিশ্চিত।” یA s -. :: ❤ আমার একটা ধারণা ছিল, জ্ঞানের প্রত্যেক শাখাই জামার sšta from (every knowledge is my province) || সেই জন্ত জীবনে সকল বিষয়ই আমার চিত্ত আকর্ষণ করিয়াছে ; অনেক বিষয়েরই চর্চা করিয়৷ আনন্দ পাইয়াছি। জ্ঞানসেবার যে স্থযোগ ও অধিকার পাইয়াছিলাম তাহাতেই আমি ধন্থ ও পরিতৃপ্ত। ইহার অন্ত কোন ফল লাভ হইল না বলিয়া আমার কোনই দুঃখ নাই । সেবা নিফল হইবে না।” ইত্যবসরে আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “আপনি কি আত্মার অমরত্ব এবং পুনর্জন্মে বিশ্বাস করেন ?” উত্তরে তিনি বলিলেন, “জন্মাস্তৱবাদ একটা সম্ভবপর fivfs ( It is a possible hypothesis ) . धुंडेॉन्ब्रा মনে করেন, এক জীবনের পরীক্ষার উপরই জীব হয় অনন্ত নরকে, নয় অনস্ত স্বর্গে গমন করে। এই মত অপেক্ষা জন্মান্তরবাদ অধিক যুক্তিযুক্ত। আত্মা আবার এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিবে কি-না এই সম্বন্ধে সম্পূর্ণ নিশ্চয়তা না থাকিলেও আত্মার যে ধ্বংস নাই ইহা সম্পূর্ণ নিশ্চিত। এই পৃথিবীতে বা অন্ত গ্রহে, মানব রূপে বা অন্তরূপে আত্মার অস্তিত্ব যে থাকিবে সে সম্বন্ধে সন্দেহ নাই। কারণ यांश्च शाश्वड, श्रनख छूभांब्रहे थकां* भाख ।। ७ई लांश्वड পদার্থের সাক্ষাৎ অনুভূতি আজকাল করিতেছি। প্রতি यूडू८éहें डूयांब्र चन्नडूङि श्हें८ङ८छ् । रङांश८ठहे cबन আত্মা মগ্ন হইয়া আছে।” অনুভূতি আপনার কি ভাবে হইতেছে ? অদ্ধৈতিগণ বলেন ‘সাক্ষাৎ অপরোক্ষাৎ ব্ৰহ্ম ।’ কি ঐ প্রকার বোধ হইতেছে f" আচাৰ্য্যদেব বলিলেন, “ गंण उचिहक निजिबू. ग्रंडिहौन (static) बजिब्रl घटन करब्रन । किरू चांबि