৬ষ্ঠ সংখ্যা ! ८को, ठूबांद्र जक, ८डजिन शबॉब्र) छैोक यूणाब्र ८कांल?iब्र ७द९ उांश् छ्देrउ थडङ अछांछ ब्रांगांबनिरू জব্য বিদেশে রপ্তানি হইয়াছিল। কেলিটার একটি পাত্রের মধ্যে রাখিয়া অগ্নি অথবা গরম বাপের সাহায্যে গরম করিলে উহা এক প্রকার বায়বীয় পদার্থে পরিণত হয়। ঐ বায়বীয় পদার্থ অথবা গ্যাসকে একটি দীর্ঘ নলের ভিতর দিয়া চালু করা হয়। ঐ নলের চারিপাশে ঠাণ্ডা জল রাখা হয়। বায়বীয় কোলটার ঠাণ্ডা নলের ভিতর দিয়া যাইবার সময় পুনরায় তরল পদার্থে পরিণত হয় এবং উচু একটি পাত্রে সংগৃহীত হয়। কোলটারের পাত্রে বিভিন্নরূপ উত্তাপপ্রদান করিলে বিভিন্ন গুণবিশিষ্ট পদার্থ সংগৃহীত হয়। এই প্রকারে কেবল মাত্ৰ উত্তাপের তারতম্যের দ্বারা কোলটার হইতে চারি প্রকার তৈলময় পদার্থ বাহির করিয়া লওয়া হয়। যে জিনিষটি সৰ্ব্বশেষে কোলটারের পাত্রে পড়িয়া থাকে তাহাকে পিচ বলে। এই চারিট ভৈলময় তরল পদার্থই কোলটার হইতে ষত প্রকার প্রব্যের স্বষ্টি হইয়াছে তাহার জন্মদাতা। আমাদিগের দেশে পূর্বে নীলের চাষ হইত। এই নীল হইতে এক প্রকার রং বাহির করা হইত। শুধু নীল কেন, অনেক উদ্ভিদ হইতেই নানা প্রকারের রং পাওয়া স্বায় ইহা হইতেছে প্রকৃতিদত্ত রং। কিন্তু মানুষ প্রকৃতির মুখ চাহিয়া বসিয়া থাকিবার পাত্র নহে। সে কোলটারে প্রস্তুত উপরোক্ত চারি প্রকার তৈলময় পদার্থ হইতে कृबिम उनicइ.ैर्मश्वाषिक ब्रटङद्र श* कब्रिब्र ०थङ्कडिब्र উপর, বিজ্ঞানের জয়ঘোষণা করিতেছে। ইংরেজদের প্রতিকূলতা সীমাদিগের দেশের নীলের গুঞ্জ কি পরিমাণে ধ্বংস প্রাপ্ত **াছে তাহার আলোচনা করিতে চাহি না, কিন্তু ইহা সক্টৰে ১৮৯৭ খৃষ্টাৰে এক স্থার্থনি ফার্শ্ব যখন কৃত্রিম উপায়ে সম্পূর্ণরূপে রাসায়নিক প্রক্রিয়ার দ্বারা <यंखङ टैिक नैौष्णब्र ब्रडई बांबांद्रब्र इफ़ॉड़ेब्रा निज ठधन ভারতে নীলের চাষের ভিত্তি নড়িয়া উঠিল। প্রকৃতপক্ষে ১৮৫৬ খৃষ্টাব্দে পারকিন ( Perkin ) নামক জনৈক রাসায়নিকের দ্বার কৃত্রিম উপায়ে রং প্রস্তুতের শিল্প ইংলণ্ডে জয় লাজ করিয়াছে বলা যাইতে পারে। কিন্তু হইলে কি हां, यक्८१ श्रृषिीब्र भाषा थाप्दैनौ३ कृबिधब७चिप्छ و تحت • : শিল্পক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রয়োগ bኅኅ সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ স্থান অধিকায় করিয়াছে। ১৯১০ খৃঃ অঃ সমস্ত পৃথিবীতে প্রায় ৩০,০০,০০,••• (ত্রিণ কোট) টাকা মূল্যের कृजिष ब्रड अंडङ श्ब्राझिल ; उब्रएषा ८कवण छांटर्षनौई উহার অংশ অর্থাৎ প্রায় ২২ (সাড়ে ৰাইশ কোটী) টাকা মূল্যের কৃত্রিম রং প্রস্তুত করিয়াছিল। ইহারপ্রধান কারণ জাৰ্শ্বেনী শিল্পক্ষেত্রে গবেণার মূল্য বুঝিয়াছিল। তাই জাৰ্শ্বেনীর রঙ শিল্প ব্যবসাদারের দ্বারা চালিত না হইয়া রাসায়নিকের ক্ষুদ্র টেই টিউবে.দ্বারা চালিত হইয়াছিল। Utz TT Badische Auiliu und Soda-Fabrik ब्रांभक कब्रिथांनांछि छग्रं८ङब्र घtथा बृश्खय कृबिब ब्र६ প্রস্তুতের কারখানা। ইহাতে ১৯০৬ খৃষ্টাব্দে ৭৫০০ শত মজুর, ৭০৯ জন কেরাণী এবং ১৯৭ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিত রাসায়নিক, ৯৫ জন এঞ্জিনীয়ার দৈনিক কাৰ্য্য করিত। ঐকুপ আরও কয়েকটি বড় বড় রঙের কারখানা জাৰ্মেনীতে রহিয়াছে। জাৰ্শেনী ১৯১৩ খৃষ্টাব্দে কেবলwin oafis fosow (United Kingdom ) প্রায় ৩,৬৯,২৫,৫০০ (তিন কোটী উনসত্তর লক্ষ পচিশ হাজার, পাচ শত ) টাকা মূল্যের কৃত্রিম রং , বিক্রয় করিয়াছিল এবং ১৯১৩ খৃষ্টাব্দে কেবলমাত্র ইউনাইটেড ষ্টেটলকে ১,১১,৬০,••• ( এক কোটি, উনিশ লক্ষ, ঘাট হাজার) টাকা মূল্যের ঐ প্রকার রঙ বিক্রয় করিয়াছিল। ভার্শ্বেনী শুধু নীল (অর্থাৎ ৰে नेोज दूक विप्लव झ्हेप्टङ गरश्रृंशैज्र इच्च) ब्रर्शा कृबिध উপায়ে প্রস্তুত করিয়া তাহা হইতে কিরূপ লাভ করিয়া লইতেছে দেখুন! | ১৯০৯ খৃষ্টাব্দে জাৰ্শেনী সৰ্ব্বসমেত ७,००,००,००० (ङिम ८कांछिं ) छैॉकांब्र cरूबण यांबि क्लजिम . নীল রং বিক্রয় করিয়াছিল। কৃত্রিম উপায়ে রঙ প্রভত শিল্পের প্রবর্তন হয় ১৮৫৬ খৃষ্টাৰে । কিঞ্চিদধিক সত্তর वर्ग:ब्रव्र भाषा श्रांज ऐश दिखांन ७बर ८छडेब्रि क्रण কত বড় একটা শিল্পে পরিণত হইয়াছে! একটা निग्न षथन बज्र श्बा फेरॐ उथन छैांक ८ष कङ निक निद्रा चांद्रण डांझीं दणां झांद्र न, uहै ७क झबिम इ५4चखउ निम फेबउ रखबारड ब्रखन-निम्ब्रकथडूड फेबडि श्रेबाप्रु । আজ বৈজ্ঞানিক যে এই ছৰ্গন্ধ কোলটার হইতে নানা প্রকার জাতর বাহির করির টাকা উপায়ের নূতন ৱাণ্ড৷
