পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ફ્રે-૧ ના প্রবাসী-চৈত্র, ১৩৩৮ t ७s* छां★, शग्न थंखै -so -------------- تهیه - * ---- TarunnoBot (আলাপ) ০১:৪২, ১৮ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)-- هی هی هیہ مہم۔ -- খুলিয়া দিয়াছে তাহাও বলিয়াছি। সে সকল স্থগন্ধি দ্রব্য অসংখ্য প্রকারের হইতে পারে। জাৰ্ম্মেনী এ বিষয়েও পৃথিবীর সকল দেশের অগ্রণী। এই কোল্টারের আতর বিক্রয় করিয়া ১৯২৩ খৃষ্টাৰে tran sris ۰,۰۰۰ مه ۰رت ( তিন কোটী ) টাকা পাইয়াছিল। ব্যাপার কি বুঝুন । আজকাল জাৰ্শ্বেনী, আমেরিকা প্রভৃতি দেশে যে সকল বারুদ প্রস্তুত হইতেছে, তাহাতেও কোল্টার রহিয়াছে। অতএব ইহার ভিতর রুদ্রের তেজও রহিয়াছে ! আধুনিক শিল্পের একটি প্রধান বিশেষত্ব এই যে, কোন একটি প্রধান শিল্পদ্রব্য প্রস্তুত করিবার সময় তাহা হইতে বাজে বলিয়া যে সকল জিনিষ পাওয়া যায়, কারখানার মালিকগণের চেষ্টা হয়—কি উপায়ে সেই বাজে জিনিষগুলাকে কাজের জিনিষে পরিণত করা যায়। এই কোলগ্যাস শিল্পের প্রধান উদ্দেশু গ্যাস প্রস্তুত করা ; কিন্তু দেখিলেন, এই গ্যাস প্রস্তুত করিবার সময় পাওয়া যায় কোল গ্যাস, কোলটার, য়্যামোনিয়া এবং কোক। বৈজ্ঞানিক উপায়ে উপরোক্ত প্রত্যেকটি জিনিষ কত প্রকার কাজে লাগাইবার বন্দোবস্ত করা হইয়াছে ; এক কোল্টার হইতে কত অসংখ্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য আদায় করিয়া লণ্ডয়া হইয়াছে। কোল গ্যাস প্রস্তুত করিবার সময় এত প্রকারের প্রয়োজনীয় দ্রব্য পাওয়া যায় বলিয়াই কোল গ্যাস নামমাত্র মূল্যে বিক্রয় করিয়াe কারখানার মালিকগণ লাখপতি হইয়া যায়। আজ শিল্পক্ষেত্রে যিনি যত পরিমাণে ঐরুপে বাজে জিনিষকে কাজের জিনিষে পরিণত করিতে পারিবেন, তিনি তত কম মূল্যে শিল্পাত দ্রব্য বিক্রয় করিয়া প্রতিযোগিতায় টিকিয়া থাকিতে পারিবেন। গভর্ণমেণ্টের রিপোটে প্রকাশ ১৯৩০ খৃষ্টাব্দে ভারত হইতে ১৪,৬৫,৯৫১ ( চৌদ্দ লক্ষ, পয়ষটি হাজার, নয়শত একান্ন) টাকা মূল্যের হলুদ বিদেশে রপ্তানি হইয়াছে। এই হলুদে যে এক প্রকার রং বর্তমান থাকে, তাহ বোধ হয় সকলেই জানেন। ভারত যদি হলুদ হইতে সেই রগুটি বাহির করিয়া বিক্রয় করে তাহা হইলে সে প্রায় भै। cछौक जक अँग्नषप्ले" हांखांtतब्र दह७१ छैॉक चांनांब्र कब्रिञ्च। লইতে পারে। ভারতকে প্রতি বৎসর শুধু টাটারিক এসিড ক্রয় করিতে হয় প্রায় তিন লক্ষ টাকার, যদি সে ॐ खिनिश cउँङ्कल श्८ड याश्ब्रि कब्रिब जब उांश হইলে ঐ টাকাটা ত দেশে থাকিয়া যায়ই, উপরন্তু दाश्ब्रि श्रङ किहू छैांक चानांब इहेब यांच्च । छेड রিপোটে প্রকাশ উক্তবর্ষে ভারত শুধু ২২৪,৮৩, ७२४ (छ्हे ८को,ि कखिल जक, डिब्रानैशखांक, इबलङ আটাশ ) টাকা মূল্যের বীটকট চিনি ক্রয় করিয়াছে। ঐ চিনির আবিষ্কার করিয়াছিল জাৰ্শ্বেনী। বীট নামক একপ্রকার গাছ ঐ দেশে হয়, তাহারা বিজ্ঞানের বলে উহার শিকড় হইতে চিনি বাহির করিয়া কত টাকা লুটিয়া লইতেছে। উক্তবর্ষে ভারতবর্ষ কোল্টার হইতে প্রস্তুত কৃত্রিম রং ক্রয় করিয়াছিল ১,৯৭,৩২,৭১৬ ( এক কোটি, সাতানব্বই লক্ষ, বত্ৰিশ হাজার, সাত শত যোল ) টাকা মূল্যের, শুধু কৃত্রিম নীল রঙটা ক্রয় করিয়াছিল ৭২,৮৭৭ (বাহাত্তর হাজার, আটশত সাতান্তর ) টাকা মূল্যের । ঐ কৃত্রিম নীলরঙের আবিষ্কার হয় জাৰ্শেনীতে। ফলে ভারত নীলের চাষ করিয়া ষে টাকাটা পাইত, তাহাত মারা গেল,ত ছাড়া তাহাকে প্রায় রাহাত্তর হাজার টাকার श्रशिक नैौज ब्र२ किनिरङ इहेन । बिछांदनब ७भनई প্রভাব। উক্ত বর্গে ভারত শুধু , ক্রয় করিয়াছিল প্রায় সাড়ে আটলক্ষ টাকা মূল্যের ; অথচ আমাদের দেশের ট্যানারীর টুকুর চামড়া পচিয়া নষ্ট হইয়া যাইতেছে ; उांश श्ड मृ ८कर कदब्र ना । s জার্শ্বেনী, ইংলও, জাপান এবং আমেরিকা প্রভৃতি দেশ শিল্পক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রয়োগ কgিপ্রতিবৎসর কোটি কোটি টাকা লাভ করিয়া লইতেছে ভারতে যদি শিল্পের উন্নতি করিড়ে হয়, তাহ হুই*েত সম্বর ঐ সকল দেশের অনুসরণ করা যায় তন্ত্রীমঙ্গল। মাছবের রোগের চিকিৎসার জন্ত ষেরূপ স্থানে স্থানে চিকিৎসালয় রহিয়াছে, ভারতের শিল্পের উন্নতি করিতে লইলে শিল্পের চিকিৎসা এবং রোগনির্ণয় করিবার জন্ত সেইরূপ বহু tदखांनिक श्रृंत्रैौकांगांcब्रब्र नब्रकांद्र श्याद्दछ । ऎभयूख् অর্থ, ব্যবস্থা এবং বিজ্ঞানের প্রয়োগদ্বারা ভারত প্রকৃতপক্ষে শিল্পক্ষেত্র পৃখিবীয় অগ্রণী হইতে পারে।