পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] ভাসায় দেওয়া হয় । কথন ও কপন ও মৃগুর, কখনও বা লাঠির সাহায্যে ব্যায়াম শিক্ষা દ્ધ છે ক্রীড়া গুলির অনেক দেশী ( ১ ) কম্বাদ, ( ২ )

  • 7|| 1

(M S፥፵! {ITI NT, ডবল কম্বাদ, (৩ ) ৪খাদাদ কস্বাদ পেলাতে বালিকাদিগকে এক পংক্তিতে বসিয়া মুরগীর মতো অগ-পশ্চাৎ লাফালাদি করিতে হয়। ডবল কম্বাদ অপেক্ষাকৃত কঠিন। জিমনা খেলা আরও আনন্দদায়ক । এই বিদ্যালয়ে বালিকাদিগকে এবং বিশেষ করিয়া অপেক্ষাকৃত বর্ষীয়সী মহিলাগণকে আসন অথবা যৌগিক অঙ্গাভ্যাস শিক্ষা দেওয়া হয়। প্রথমত: “তলাসন” করা হয়। হস্ততালুদ্বয় মাটিতে স্থাপন করিয়া দেহকে কখনও উচ্চে, কখনও বা নিম্নে সঞ্চালন করার নাম তলাসন । পাদাসনে ছাত্রীকে এক পায়ের উপর দাড়াইয়া অন্য পা হাটর উপরে রাখিতে হয় এবং হস্তদ্বন্ধ মুষ্টিবদ্ধ করিয়৷ সঞ্চালন করিতে হয় । “গফ” নামক ব্যায়াম অতি প্রাচীন কাল হইতে এদেশে চলিয়া আসিতেছে । কথিত আছে শ্ৰীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে গোপবালাগণের সহিত এই খেলা খেলিতেন। কোন অট্টালিকার ছাদ হইতে বা বৃক্ষশাখার সঙ্গে কতকগুলি রঙীন দড়ি ঝুলাইয়া দেওয়া হয়। এক-একটি বালিকা এক এক গাছ দড়ি ধরিয়া ঝুলিতে হয় । অভিশপ্ত ৩২৩ থাকে, ক্রমাগত দোল দে গুয়! হয় ; বালিকার সমস্বরে গান করিতে থাকে । গিৰগিৰ-মাস-নামক বায়ামে বালিক1র একটি আদেশ প৭িধ মাত্ৰ সারি বাধিয়া বৃত্তাকারে দাড়ায় ৪ ক্রমাগত সত; কটি ে থাকে । ইংi fভন্ন છાત્રાદન નાનાજીના 1 દIIf ન મારુ1:મf s નામ:મ f4°. (w ई3¥| ट्ध्न । এই ব্যায়াম-প্রণালীগুলি ভারতবর্মের বালিকাদিগের পক্ষে বিশেষরূপে উপযোগী । ইউরোপীয় ব্যায়ামশিক্ষায় এদেশবাসী বালিকাদের অভিভাবকগণের আপঞ্জি থাকিতে পারে কিন্তু এই ব্যায়ামগুলি একাধারে শরীর রক্ষা করে ও আনন্দদান করে। বাড়ীতে ঝময় ভাইভগ্নীতে এইপ্রকার ব্যায়াম করা চলে। আমাদের মনে হয় কুমারী সেথ যদি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে র্তাহার এই অভিনবধরণের ব্যায়াম-শিক্ষা-প্রণালী প্রচলন করিবার চেষ্টা করেন, তবে দেশের ও নারীসমাজের প্রভূত উপকার হইতে পারে।. আমরা আশা করি দেশের ধনী সম্প্রদায় এবিষয়টির উপকারিত উপলব্ধি করিয়া কুমারী নাজীর বাইকে যথাশক্তি সাহায্য করিবেন। • . স্ত্রী প্রভাত সাস্যাল অভিশপ্ত আমার জীবনে সেই একট। অদ্ভুত ব্যাপার সেবার ধটেছিল । বছর তিনেক আগেকার কথা । ওধারে যেতে হয়েছিল একটা কাজে । ও অঞ্চলের একটা গঞ্জ থেকে বেলা প্রায় ১২টার সময় নৌকোয় উঠলুম। আমার সঙ্গে এক নৌকোয় বরিশালের এক ভদ্রলোক ছিলেন। গল্পে-গুজবে সময় কাটুতে লাগল। *-- সময়টা পূজার পরেই। দিনমানটা মেঘলা মেঘলাে আমাকে বরিশালের গেল। মাঝে মাঝে টিপ, টিপ করে বৃষ্টিও পড়তে স্বরু হ’ল। সন্ধ্যার কিছু আগে কিন্তু আকাশটা অল্প পরিষ্কার । হয়ে গেল। ভাঙা-ভাঙা মেঘের মধ্যে দিয়ে চতুর্দশীর চাদের আলো অল্প অল্প প্রকাশ হ’ল । e সন্ধা হবার সঙ্গে সঙ্গে আমরা বড় নদী ছেড়ে একটা খালে পড়লুম—শোনা গেল খালটা এখান থেকে আরম্ভ হয়ে নোয়াখালির উত্তর দিয়ে একেবারে মেঘনায় মিশেছে। পূর্ববঙ্গে সেই আস্থা তুন বাঙা, চােখে কেমন সব -একটু নতুন ঠেকতে গাগল। অপরিসর খালের খু’ধারে