পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 ફ নিজার মধ্যে স্বপ্নের ৰে লীগ, সত্যের যোগ নেই তার সঙ্গে। অমূলক, মিথ্যা নানা নাম দিই তাকে। অহং-এর মধ্যে সীমাবদ্ধ যে জীবন, সেটা মিথ্যা। নানা অতিকৃতি ছঃখ, ক্ষতি সব জড়িয়ে আছে তাতে ] অহং যখন জেগে উঠে আত্মাকে উপলব্ধি করে তখন সে নূতন জীবন লাভ করে । এক সময়ে সেই অহং-এর খেলার মধ্যে বন্দী ছিলেম। এমনি ক’রে নিজের কাছে নিজের প্রাণ নিয়েই ছিলেম, বৃহৎ সত্যের রূপ দেখিনি।

  • खबांखि १ &यंछ८ठ ब्रदिब्र कब्र কেমনে পশিল প্রাণের পর, কেমনে পশিল গুছার আঁধারে প্রগত পাধীর গান । না জানি কেনরে এতদিন পরে জাগিয়া উঠিল প্ৰাণ । জাগিয়া উঠেছে প্ৰাণ, ওরে উখলি উঠেছে বারি, ওরে প্রাণের বাসনা প্রাণের আবেগ

कृषिब्रां ब्रांषिाङ नीत्रेि " এটা হচ্চে সেদিনকার কথা, যেদিন অন্ধকার থেকে আলো এলো বাইরের, অসীমের। সেদিন চেতনা নিজেকে ছাড়িয়ে ভূমার মধ্যে প্রবেশ করল। সেদিন কারার দ্বার খুলে বেরিয়ে পড়বার জন্তে, জীবনের সকল বিচিত্র লীলার সঙ্গে যোগযুক্ত হয়ে প্রবাহিত হবার জন্তে অস্তরের মধ্যে তীব্র ব্যাকুলত । সেই প্রবাহের গতি মহান বিরাট সমূত্রের দিকে। তাকেই এখন বলেচি বিরাট পুরুষ । সেই ষে মহামানব, তারই মধ্যে গিয়ে নুদী মিলবে, কিন্তু সকলের মধ্যে দিয়ে। এই যে ডাক পড়ল, স্বর্ষ্যের আলোতে জেগে মন ব্যাকুল হয়ে উঠল, এ আহবান কোথা থেকে n এর আকর্ষণ মহাসমুদ্রের দিকে, সমস্ত মানবের ভিতর দিয়ে, সংসারের ভিতর দিয়ে, ভোগ ত্যাগ কিছুই অস্বীকার করে নর, সমস্ত স্পর্শ নিয়ে শেষে পড়ে এক জায়গায় যেখানে— g

  • कि छानि कि इज जांछि, छांनिंब्रl güण यां4, দূর হতে শুনি যেন মহাসাগরের গান। সেই সাগরের পানে হৃদয় ছুটিতে চায়, তামি পদপ্রান্তে গিয়ে জীবন টুটতে চায়।”

সেখানে যাওয়ার একটা ব্যাকুলতা অন্তরে জেগেছিল। *यांनदथ*' गच८क cष बङ्घडी क८ब्रष्ठि, नशाकरण ७हे डांद्र 别 S38O फूभिक ।। ७हे यशंगभूयटक ७षन नाभ निद्रबछि भशंभानव । সমস্ত মাল্লষের ভূত ভবিষ্যৎ, বৰ্ত্তমান নিয়ে তিনি সৰ্ব্বজনের হৃদয়ে প্রতিষ্ঠিত। তার সঙ্গে গিয়ে মেলবারই এই ভাক । এর স্থ-চার দিন পরেই লিখেচি “প্রভাত উৎসব’ } একই কথা, আর একটু স্পষ্ট করে লেখা— “হৃদয় জাজি মোর কেমনে গেল খুলি । জগত আসি সেখা করিছে ৰোলাকুলি ৷ খরায় জাছে স্বত মামুৰ শত শত, জাসিছে প্রাণে মোর হাসিছে গলাগলি ।” এই তে সমস্তই মানুষের হৃদয়ের তরঙ্গলীলা । মানুষের মধ্যে স্নেহ প্রেম ভক্তির ষে সম্বন্ধ সেটা তো আছেই। তাকে বিশেষ ক’রে দেখা, বড় ভূমিকার মধ্যে দেখা, যার মধ্যে তারা একটা ঐক্য, একটা তাৎপৰ্য্য লাভ করে। সেদিন যে দু-জন মুটের কথা বলেচি, তাদের মধ্যে যে আনন্দ’ দেখলেম, সে সখ্যের আনন্দ, অর্থাৎ এমন কিছু যার উৎস সৰ্ব্বজনীন সৰ্ব্বকালীন চিত্তের গভীরে । সেইটে দেখেই খুলি হয়েছিলাম। আরো খুসি হয়েছিলেম এই জন্তে ষে, যাদের মধ্যে ঐ আনন্দটা দেখলেম, তাদের বরাবর চোখে পড়ে না, তাদের অকিঞ্চিৎকর বলেই দেখে এসেচি। ষে মুহূর্বে তাদের মধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রকাশ দেখলেম, আমনি পরম সৌন্দৰ্য্যকে অনুভব করলেম । মানব সম্বন্ধের ষে বিচিত্র রস-লীলা, আনন্দ, অনিৰ্ব্বচনীয়ত, ত৷ দেখলেম সেইদিন । সে দেখা বালকের কাচা লেখায় আকুবাকু ক'রে নিজেকে প্রকাশ করেচে কোনো রকমে, পরিস্ফুট হয় নি। সে সময়ে আভাসে যা অনুভব করেচি, তাই লিখেচি। আমি ষে যা খুলি গেয়েচি, তা নয়। এ গান দু-দণ্ডের নয়, এর অবসান নেই। এর একটা ধারাবাহিকতা আছে, এর অন্ধবৃত্তি আছে মান্থবের হৃদয়ে হৃদয়ে। আমার গানের সঙ্গে সৰল মামুষের যোগ অাছে ৷ গান থামলেও সে যোগ ছিন্ন হয় না। “কাল গান ফুরাইৰে, তা বলে গাৰে না কেন, আজ বৰে হয়েকে প্রভাত ।" “কিসের হরব কোলাহল, গুণাই তোদের ভোর বল। चीनग्धं भङ्गिींद्मजैब ।ेष्ठे ८टंग cडग, জানলে হতেছে কছু লীন,