পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శీ38 প্রবাসী ; * よ>○8○ সমূহে পরিপূর্ণ স্বদূর-প্রসারিত নিবিড় অরণ্যানী। এই জারণ শোভা উপভোগ করিবার মত অবস্থা কিন্তু তখন আমার নয়। প্রকাও এক বেঁচেকা ঘাড়ে করিয়া ७क ब्रक्ध भन्नैौम्न श्हेब्राहे छू८ि७ष्ट्रि । भ८न श्हेप्७८छ, যেন আমাদের তিন জনের মধ্যে দৌড়ের প্রতিযোগিতা স্থক হইয়াছে। কিছুক্ষণ পরে কালো পোষাক-পরা এক দল সিন্টেং রমণীর একেবারে সাম্ন-সামুনি আসিয়া পড়িলাম। আমনি একসঙ্গে প্রায় দশ জোড়া ( কালে নয় ) কটা চোখের কৌতুহলপূর্ণ দৃষ্টি আমার উপরে নিক্ষিপ্ত হইল এবং পরক্ষণেই সম্মিলিত নারীকণ্ঠের অট্টহাস্যে নিস্তব্ধ বনভূমি , মুখরিত হইয়া উঠিল । আমার ধারণা ছিল যে, আমার তৎকালীন অবস্থাটা স্নেহসুকোমল নারীন্ধদয়ে যদি কোনো রসের উদ্রেক করিতে *ां८व्र ऊ डांश्! कङ्गsं ब्रन । किखु भि८*छेत्रिनौब्रां श्रांगांब्र সে-ধারণা বদলাইয় দিল । যাই হোক পুরুষ-বাচ্চার ইহাতে ঘাবড়াইলে চলে না। আমিও বিড়ালাক্ষীদের বিষ্ক্রপ-হস্যে ভ্ৰক্ষেপ না করিয়া মরি-বাচি করিয়া দৌড়াইতে লাগিলাম এবং সন্ধ্যার একটু পরে আধমরা অবস্থায় সিন্টেংদের দেশ জোয়াইয়ে আসিয়া পৌছিলাম । পরদিন বিকালে শহরে বেড়াইতে বাহির হইলাম । দৃপ্ত-সৌম্বর্ষ্যে জোয়াই অতুলনীয়। এখানকার মত অমন স্বন্দর পাইন-কুঞ্জ খাসিয়া পাহাড়ের কোথাও নাই । শিলঙের চেয়ে এ-জায়গা ঢের নির্জন ও নিরালা । যাহার শিলঙে বেড়াইতে যান, তাহার একটু কষ্ট স্বীকার করিয়া ( অবশু সিণ্টেং ডাকওয়ালার সঙ্গে নয় ) জোয়াইয়ে গেলে প্রচুর জানন্দ উপভোগ করিতে পারিবেন। শহরের চারিদিক প্রদক্ষিণ করিয়া বাজারে আসিয়া উপস্থিত হইলাম। বেশীর ভাগ স্ত্রীলোকেরাই জিনিষপত্র বিকিকিনি করিতেছে, চায়ের দোকান অনেকগুলি । সিস্টেং-দ্রৌপদীরা বাজারেই রন্ধন করিয়া উৎকট দুর্গন্ধযুক্ত এক প্রকার ব্যঞ্জন বিক্ৰী করিতেছে। বাজারে শুকৃনো মাছ, কুকুট, শুষ্কর-মাংস ইত্যাদির আমদানীই বেশী। বেঙের ছাতা, বোলতার চাক ইত্যাদিও দেখিলাম। ७खल नांकि निcै९८णब्र विधञ्च थांशा । আমি জোয়াইয়ে আসিবার কিছুদিন পরেই সেখানে বে-ডিং-খুমি উৎসৰ পড়িয়া গেল, ইহা পিন্টেদের সৰ্ব্বপ্রধান উৎসৰ । প্রতি বৎসর জুন মাসে জোয়াইয়ে এবং জৈস্তা পাহাড়ের আরও নানা স্থানে উক্ত উৎসব জমুষ্ঠিত হয়। ‘বে-ডিং-খুমি’ কথাটার মানে লাঠিম্বারা মহামারী তাড়ানে । জোয়াই শহরের প্রত্যেক পল্লীতে এক একটি কী-ইং-পূজা অৰ্থাৎ পূজাঘর আছে। জুন মাসের ষোলসতেরো তারিখ হইতে শহর এবং পার্শ্ববৰ্ত্তী গ্রামসমূহের ছেলেবুড়ো সকলে ভিন্ন ভিন্ন ‘ক-ইং-পূজা’তে সমবেত হইয়৷ আমোদ-উৎসবে মত্ত হইল । প্রথম কয়দিন তাদের কাজ রংবেরঙের কাগজ দিয়া রথ তৈরি করা । তারপর একদিন সকালে সকলে প্রচুর পরিমাণে মদ্য পান করিয়া ‘হয়’ ‘হয়’ শব্দ উচ্চারণপূর্বক হাততালি দিয়া বিবিধ অঙ্গভঙ্গীসহকারে উদ্ধাম নৃত্য করিতে করিতে গোট। শহরখানা প্রদক্ষিণ করিল । সেদিন জঙ্গলের ভিতর হইতে কতকগুলি গাছ কাটিয় আনা হইল এবং লোকেরা নিজেদের বাড়ির উঠানের মধ্যে এক একটি গাছ পুতিয়া রাখিল । সিণ্টেংদের বাড়িতে গিয়া দেখিতে পাইলাম যে, পুরুষেরা এক একটি লাঠিম্বারা ঘরের চালে আঘাত করিতেছে এবং মহামারীর ভূতকে ঘর ছাড়িয়া চলিয়া যাইবার জন্ত অমুনয়বিনয় করিতেছে। বিকালবেলা সকলে কাগজের তৈরি সং, বেলুন ইত্যাদি সহ এক খোলা ময়দানে জমায়েং হুইয়। আবার নুত্য আরম্ভ করিল। মেয়ের উত্তম বস্ত্রীলঙ্কারে সজ্জিত হইয়া নাচ দেখিবার জন্ত সেখানে অtসিয়া উপস্থিত হইল । নৃত্য শেষ হইলে কাগজের তৈরি রথগুলাকে ‘ক-ইং-পূজা’সমূহ হইতে বাহির করিয়া আনিয়া শহর হইতে কিছুদূরে একটি জলার নিকটে লইয়া যাওয়া হইল, সেখানে একহাটু জলের মধ্যে সকলে আবার নৃত্য স্বরু করিল। জলের কাছে স্ত্রী-পুরুষের যেন মেল। জমিয়া গেল । জননীরা দুগ্ধপোষ্য শিশুদিগকে কাপড় দিয়া পিঠে বাধিয়া cमृशांप्न झांखिङ्ग झहेल । জলমধ্যে কিছুক্ষণ নৃত্য হইবার পর একদল লোক जनाकर्डिङ uकी थकां७ वृक्ट्रू रुझ्न कब्रिञ्च लहेबां আসিল । ঐ বৃক্ষটি উ-রেই অর্থাৎ স্বষ্টি কৰ্ত্তার প্রতীক ।