পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ রূপার চুড়ি, বক্ষে লোনা অথবা রূপার দীর্ঘ চেন ৰিলতি, সকলেরই মাথায় একই ধরণের সোন অথবা রূপার মুকুট এবং এক এক গাছি দীর্ঘ বেণী প্রত্যেকেরই পৃষ্ঠে দোলায়িত। আপাদমস্তক তাহাদের বস্ত্রীলঙ্কারে ভূষিত । ৰাহু ছুটি তাদের দুই পাখে ঝুলানো। দৃষ্টি মাটিতে निक् ि। একটু পরে খুব আস্তে আস্তে পা টিপিয়া তাহার। . অগ্রসর হইতে লাগিল । ইহারই নাম না-কি “কা সাড, কন্থেই’ বা মেন্ধুেদের নৃত্য। রাজ-পরিবারের কয়েকটি মেয়েও এই নৃত্যে যোগদান করিয়াছিলেন । র্ত্যহাদের মাথার উপর ছাত ধরিয়া কয়েক জন লোক সঙ্গে সঙ্গে চলিতেছিল। অদুরস্থিত এক উচু মঞ্চের উপর হইতে সানাই, ঢাক, "করতাল ইত্যাদি বিবিধ বাদ্যযন্ত্রের আওয়াজ কানে ভাসিয়া আসিতেছিল। এক সময় একটি স্ত্রীলোক আসিয়া মেয়েদের বেশভূষার একটু পারিপাট্য সাধন করিয়া দিয়া চলিয়া গেল । প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে আসিল বীরবেশে সজ্জিত আটদশ জন খাসিয়া, মাথায় তাহাদের গেরুয়া রঙের পাগড়ীর উপর সাদা এবং কালে রঙের মুরগীর পালকের তৈরি মুকুট, গায়ে জরির কাজ করা রঙীন জাম, পরণে রঙীন বস্ত্র । পিঠে, অস্ত্র এবং পার্থীর পালকে পূর্ণ তুণ। পায়ে এক-এক জোড়া প্রকাগু বুট জুতা। সকলকারই এক হাতে চামর ও অন্ত হাতে তলোয়ার । বীরবেশধারীরা প্রথমে কিছুক্ষণ চামর দোলাইয়া বীরত্বব্যঞ্জক অঙ্গভঙ্গীসহকারে নৃত্য করিতে করিতে প্রাঙ্গণের চারিদিকে ঘুরিয়া বেড়াইতে লাগিল, অবশেষে দুই-দুই জন করিয়া অসিযুদ্ধের অভিনয়পূর্বক অঙ্গন প্রদক্ষিণ করিতে লাগিল । ঘণ্টা-তিনেক আমরা নৃত্যাদি দেখিয়া কাটাইলাম। প্রথমে মন্দ লাগে নাই, কিন্তু অবশেষে বিরক্তি ধরিয়া গেল, কেন-না, নৃত্য, বাদ্য এবং যুদ্ধাভিনয়, সমস্তই একঘেয়ে, মেয়েদের ধৈৰ্য্যের প্রশংসা না করিয়া থাকিতে পারিলাম না। রোঁত্রের তাপে স্বন্দরীদের স্বগেীর মুখগুলি রাঙা হইয়া উঠিয়াছে, কপালে মুক্তাসদৃশ বিন্দু বিন্দু घांभ ८मथों नेिञ्चां८छ् । किरू पछांक्षां८ड डांझां८नब्र अष्क” নাই । সেই ষে ঘন্টা-তিনেক আগে কনে-ৰৌদের মত পা সিস্টেংদের দেশে $$తి টিপিয়া টিপিয়া তাহারা নৃত্য (?) স্বরূ করিয়াছে, খামিবার ত কোনো লক্ষণই দেখিতেছি না, আমরা কিন্তু সেখানে জার দেরি না করিয়া শিলঙের পথ ধরিলাম । প্রতি বৎসর মে মাসে ‘স্মিটে খাসিয়াদের "পম-ব্লাং" উৎসব এবং তদুপলক্ষে খাসিয়া কুমারীদের নৃত্যু হয়। জৈন্তু পাহাড়ের পথে সারি নদীর উপর সেতু নংক্রেমের ‘সিম’ এই উৎসবের প্রধান উদ্যোক্তা বলিয়া ইহা ‘নংক্রেমের পূজা’ নামে পরিচিত। শস্যাদির উন্নতি এবং রাজ্যে শ্ৰীবৃদ্ধির জন্য 'কা-রেই-সংসার’ অর্থাৎ জগতের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর নিকট ছাগবলি দেওয়া হয়, সময়মত পৌছিতে না পারায় আমরা "পম-ব্লাং উৎসব দেখিতে श्रांद्रि नोहे । ८छांच्चाहे निल९ इहे८ङ cडजि* भाइंण तूरब्र अवश्डि । পায়ে স্থাটিয়া যাওয়া ছাড়া সেখানে পৌছিবার জার অন্ত উপায় নাই। আমি এক দিন সকাল বেলা, স্বামিজীর ব্যবস্থামত দুই জন ডাকওয়ালার সঙ্গে জোয়াই রওনা হইলাম। প্রার সতেরো মাইল রাস্ত অতিক্রম করিয়া আমরা ‘মউ রং-খেনং’-এর ডাকবাংলাতে জালিয়া পৌছিলাম। এখানে শিলঙের ভাকওয়ালারা বিদায় হইল, আমি দুই জন সিণ্টেং ডাকওয়ালার সঙ্গে চলিলাম। ডাক ঘাড়ে করিয়াই ইহারা প্রাণপণে ছুটিতে জারভ করিল। পাছে জঙ্গলের মধ্যে পথ হারাইয়া ফেলি তাই তাহাদের পিছনে পিছনে ছুটিতে লাগিলাম। পথের দৃপ্ত বিচিত্র, কোথাও বা দীর্ঘপত্রসমম্বিত পাইন-শ্রেণী, , কোথাও বা দিগম্ভবিসর্গ বন্ধুর পাৰ্ব্বত্য প্রাপ্তর, কোথাও द थकां७ अंक७ ७क ग्राह यद९ थछांछ विब्रॉफैँ वनस्पीडि•