३#>० 5প্রবাসনা SO80 দেশ বা প্রদেশ প্রতি হাজার গুরুষে নারীর সংখ্যা প্রদেশ হইতে শ্রমিকেরা ও অন্যান্ত কৰ্ম্মীরা ক্রমশঃ অধিক छब्रडबई 38) সংখ্যায় জালিতেছে । কিন্তু বঙ্গে স্ত্রীলোকদের আক্ষপাতিক সংখ্যা ক্রমাগত ... י: বিহার-উড়িষ্ঠা H s sbr কমিয়া আসিবার উহাই এক মাত্র কারণ নহে। ১৮৮১ སྨ་པ་མ་ཧཱ་མ་ཟད་། '. সাল হইতে আরম্ভ করিয়া ১৯৩১ সাল পৰ্য্যস্ত প্রত্যেক दछ a 28 দশবার্ষিক লোকসংখ্যাগণনায় দেখা যাইতেছে, যে, প্রতি * 芯 शंखाब्र श्रृंक्रषणाउँौग्न वित्तव्र छात्रा बज्र धौवाउँौद्ध वि७ জাগ্ৰ1-জষোধ্যা 2; е 8 জন্মগ্রহণ করে, তাহদের সংখ্যা ক্রমাগত কমিয়া tywox זtsשי বাংলা দেশে প্রতি হাজার পুরুষে বৰ্দ্ধমান ডিবিজনে স্ত্রীলোকের সংখ্যা ৯৪২, প্রেসিডেন্সী ডিবিজনে ৮৪৬, রাজসাহী ডিবিজনে ৯২২, ঢাকা ডিবিজনে ৯৪৭, এবং চট্টগ্রাম ভিবিজনে জেলার মধ্যে স্ত্রীলোকের আন্থপতিক সংখ্যা সকলের চেয়ে বেশী চট্টগ্রামে, ১৯৫৯, তাহার পর মুর্শিদাবাদে ১০-৬, এবং তাহার পর বীরভূমে ১৯৯৫ । জেলার মধ্যে সকলের চেয়ে কম হাবড়ায়, ৮৩৪ । কলিকাতায় খুব কম, ৪৬৮ । বাংলা দেশে স্ত্রীলোকের চেয়ে পুরুষের সংখ্যা বেশী হওয়ার একটি কারণ এই, যে, অন্তান্ত প্রদেশ হইতে ধত লোক বাংলা দেশে আসে, বাংলা দেশ হইতে তত লোক অস্তান্ত প্রদেশে যায় না ; এবং যাহারা বঙ্গে আলে তাহাজের অধিকাংশ পুরুষ। আমরা প্রবাসী'র আগেকার এক সংখ্যায় বঙ্গে হিন্দীভাষী প্রভৃতি অবাঙালীদের সংখ্যার যে তালিকা দিয়াছিলাম, তাহা হইতেই বুঝা যায়, উপার্জনের জন্ত কত লোক অন্তান্ত প্রদেশ হইতে বাংলায় আসিয়া থাকে। ১৮৮১ সাল হইতে প্রত্যেক দশবার্ষিক লেন্সলে বঙ্গে স্ত্রীলোকদের আক্ষপাতিক সংখ্যা কমিয়া আসিতেছে, ১৮৮১ সালে প্রতি হাজার পুরুষে স্ত্রীলোকদের সংখ্যা ছিল ৯৯৪ ; তাহার পর ১৮৯১ সালে উহা হয় ৯৭৩, তাহার পর ক্রমশঃ কমিয়া ১৯৩১ সালে ৯২৪ হইয়াছে। এই ক্রমহ্রাসের একটা কারণ এই হইতে পারে, যে, বাংলা দেশে (প্রধানতঃ অবাঙালীদের ) কলকারখানা ও ব্যৰস বাড়িতেছে এবং তাহাজের জন্ত বাংলা দেশ ब८षडे अंभिक ७ वञ्च कर्मौ cजांनाहेरक ना नांब्राब जछांछ ן (אשa আসিতেছে । ১৮৮১ সালের সেন্সসে দেখা যায়, বঙ্গে জাত প্রতি হাজার পুরুষ শিশুতে বঙ্গে জাত স্ত্রীশিশুর সংখ্যা ছিল ১৭১৩ ; ১৮৯১, ১৯৯১, ১৯১১, ১৯২১ এবং ১৯৩১ সালের সেন্সসে ছিল যথাক্রমে ৯৯৫, ৯৮২, ৯৭e, ৯৫৪ এবং ৯৪২ ৷ বঙ্গে এই ষে ক্রমাগত কম স্ত্রীজাতীয় শিশু জন্মিতেছে, ইহার কারণ কি ? বঙ্গে নারীনিগ্রহ, নারীর অনাদর ও নারীর উপর অত্যাচারের ব্যাপকতা ও মাত্রায় যাহারা ব্যথিত, তাহাদের মনে স্বভাবতঃ এই চিন্তার উদয় হইতে পারে, যে, এমন দেশে বিধাতা স্ত্রীজাতীয় শিশু পাঠাইতে কার্পণ্য করিতেছেন । কিন্তু এরূপ কল্পনা বা অনুমানকে বৈজ্ঞানিক কারণ বলা যায় না। বৈজ্ঞানিক কারণের অল্পসদ্ধান কেহু করিয়াছেন কি-না, জানি না । কারণ যাহাই হউক, ইহা মনে রাখা দরকার, যে, যে-দেশে বা যে-সব সমাজে ও শ্রেণীতে স্ত্রীলোকের সংখ্যা অনেক কম, তথায় জননী কম হওয়ায় লোকসংখ্যা যথেষ্ট বৃদ্ধি পায় না। বঙ্গে কলকারখানা বৃদ্ধি এবং পুরুষের ংখ্যাধিক্য উপরে বলিয়াছি, বঙ্গে (প্রধানতঃ অবাঙালী ধনিকদের দ্বারা স্থাপিত ) কলকারখানা ও ব্যৰলা বাড়িতেছে ७रु९ डांशं८मब्र अछ त्रांबछक उवंभिक e अछ कन्याँ दळणब्र ৰাহির হইতে আসিতেছে বলিয়া স্ত্রীলোক অপেক্ষা পুরুষের সংখ্যা বাড়িয়া চলিতেছে। তাহার একটি প্রমাণ ১৯৩১ সালে বঙ্গের ছোট বড় শহরে পুরুষ ও স্ত্রীলোকদের সংখ্যা হইতে পাওয়া যায়।
