পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীজীমূতকান্তি রায়— শিল্পী স্ত্রীজীমূতকান্থি রায় মাত্র ১৯ বৎসর বয়সেই গহার শিল্প-প্রতিভার বিশেস পরিচয় দিয়াছিলেন । গত তিন বৎসর তিনিই sাহার পিতা শিল্পী যামিনীকান্থ রায়ের এক মাত্র সহকৰ্ম্মী ছিলেন । জীমুস্তকান্তি রায় জীমুস্তকাপ্ত রামায়ণের চিত্রাদিতে পুরাতন বাংলার পটের পদ্ধতির গে নূতন ব্যবহার দেখাইয়াছিলেন তাহাতে ভবিষ্কৃষ্ঠে ভাস্কার বড় শিল্পী হইবার আশা ছিল । বঁচিয়া থাকিলে পিতার সহকৰ্ম্মী রূপে বাংলার এই পটপদ্ধতিকে তিনি পুন:-প্রতিষ্ঠিত করতে পারিতেন। কৃতী বাঙালী যুবক— স্ত্রীযুক্ত জয়ন্তকুমার দাশগুপ্ত সম্প্রতি বিশেষ কৃতিত্বের সঙ্গিত লণ্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচ-ডি উপাধি লাভ করিয়া দেশে পিরিয়া আসিয়াছেন। লণ্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল ষ্টাডিজে তিনি বাংলার সহকারী অধ্যাপকের কাৰ্য্যেও নিযুক্ত ছিলেন । ষ্টাঙ্কার পিসিস ৰিলাতে সার এডওয়ার্ড ডেনিসন রস প্রমুখ পণ্ডিত মণ্ডলীর নিকট হইতে প্রশংসা লাভ করিয়াছে। ডক্টর দাশগুপ্ত ‘বুলেটিন অব দি স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল ষ্টাডিজ' নামক পত্রিকার অল্পসংখ্যক ভারতীয় লেখকদের একজন । এদেশীয় বহু ইংরেজী এবং বাংলা পত্রিকার তিনি একজন নিয়মিঙ লেখক । বিলাতে অবস্থান কালে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভারতীয় কৃষ্টি ও সভ্যতা সম্বন্ধে বস্তৃতা করিয়াছেন । জীমূতকান্থি রায়ের আঁকা একপানি পট প্রবাসী বাঙালীর কৃতিত্ব— to fixtowto sistas stro Hoso Imperial Council of Agriculture হইতে লাক্ষ রিসার্ট অফিস'র পদে নিযুক্ত হইয়। গত ১৭ই জুন নলড়েরা জাগজে লণ্ডন যাত্রা করিয়াছেন। পাকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর স্বল হইতে ইনি প্রবেশিকা পরীক্ষা পাস করেন। পরে জব্বলপুর কলেজে পড়িয়া ১৯১৩ সনে বি-এসসি ও এলাহাবাদ কষ্টতে ১৯২৫ সনে এম্-এসৃসি পরীক্ষার উত্তীর্ণ হন । তাছার পর মধ্যপ্রদেশের