পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SOBO এই বিধানে : তাহদের উপযুক্ত বৃষ্টির ব্যবস্থাই থাকিবে। রাহারা ভূসম্পত্তির আয়ের উপর জীবিকানিৰ্ব্বাহ করিয়া থাকেন, তাহারা বলিয়া থাকেন, যে, ইহাতে মূলধনের উপর শতকরা ৫২ : ছয় টাকার বেশী লাভ হয় না। আমার এই বিধানে জমিদারগণের আয়ের অঙ্ক ইহারই অনুরূপ করিবার ব্যবস্থা হইয়াছে। - ' ' বাংলাদেশের বর্তমান ভূমির রাজস্ব ২,৯৯,৭৪,৭৪৪ অর্থাৎ প্রায় তিন কোটী টাকা। হিসাব করিয়া দেখা গিয়াছে যে কৃষকগণ যে পরিমাণ খাজনা তাহাদের মালিককে দিয়া থাকে, তাহার (*) এক পঞ্চমাংশ, রাজস্ব-রূপে গৃহীত হইয়া থাকে। এই অনুপাত সরকারী রিপোর্টেই পাওয়া *fa’i :( Bengal Administration Report 1929-30 দেখুন।) স্বতরাং বাংলার কৃষককুল বর্তমান সময়ে অন্ততঃ পমর কোটী টাকা খাজনা মালিককে দিয়া থাকে, এইরূপ জয়মান করা অস্তায় হইবে না। আর এক দিক দিয়া হিসাব করিলেও এই অনুমান নিভূল বলিয়া মনে হয়। বাংলাদেশে ১,৭৪,৮১,৩৪১২ অর্থাৎ কিঞ্চিৎ অধিক এক কোটী টাকা श्रीषकद्र चक्र* श्रांतांब्र ट्झेञ्च थोरक । व्षांझेन अछूनां८व्र छभिग्न বাধিক বন্দোবস্তী জমার উপর টাকা প্রতি এক আনা হারে পখকর খাধ্য হইয়া থাকে। গবর্ণমেণ্টের রিপোর্টে প্রকাশ যে ঐ বন্দোবস্তী টাকার পরিমাণ পনর কোটা টাকার কিছু বেণী হইবে। অর্থাৎ বাংলা দেশে যে সমস্ত জমির উপর পথকর ধার্ঘ্য হয়, তাহা প্রচলিত হারে বন্দোবস্ত দিলে পনর কোটি টাকা বার্বিক খাজনা পাওয়া যাইতে পারে। অতএব এই সিদ্ধান্ত বিনা প্রতিবাদে গ্রহণ করিতে পার" যে, বঙ্গের কৃষককুল প্রতিবৎসর পনর কোটি টাকা নিজেদের জমির করশ্বরূপ প্রদান করিয়া থাকে। এই পনর কোটী টাকার মধ্যে গবর্ণমেণ্ট কেবলমাত্র তিন কোটী টাকা फूमिब्र ब्रांछच ७ष९ ७क ८कोtी छैॉक श्रृंषकब्र बांबन अंश्4 করিয়া থাকেন ; বাকী এগার কোটী টাকা মধ্যবর্তী জমিদার শ্রেণী না থাকিলে রাজকোষ ৰছ পরিমাণে সম্বুদ্ধিশালী হইতে नॉब्रिड ॥ ७रे भषायउँौं जमिनांब्रत्रन cनप्लग्न थन ऐं★नोक्न e বৃদ্ধিতে বিশেষ কিছু সাহায্যই করেন না, বরঞ্চ অনেকেই दिनांनिकृ७ जनक्रुर्नी भै छैॉक दाब कब्रिड्रा परिकन । चषक ज्ञ्ण cष वै विंश चर्ष चक्षिता ब्रह्मणि चद्धि बुध्नव हि। আসিতেছে, তাহার বিনিময়ে তাহারা কি স্ববিধ ভোগ করিতেছে ? এক হিসাবে উল্লেখযোগ্য কিছুই নহে। ম্যালেরিয়া ও অন্তান্ত প্রতিকারযোগ্য ব্যাধির কবল হইতে তাহাদিগকে মুক্ত করিবার জন্ত রাজকোষে অর্থাভাব। বিশুদ্ধ পানীয় জল পৰ্য্যন্ত তাহারা সকল স্থানে সংগ্ৰহ করিম উঠতে পারে না। তাহদের শিক্ষার ব্যবস্থার জন্ত অর্থাভাব । তাহাদিগকে দুই বেলা পেট ভরিয়া থাইতে দিবার সংস্থান করিবার জন্তও রাজকোষে অর্থ নাই। গ্রাম্য মহাজনদের উৎপীড়ন ও শোষণ হইতে তাহাদিগকে রক্ষা করিবার জন্তও সরকারের হস্তে অর্থ নাই। ইতিহাসে দেখা যায়, এই শ্রেণীর দারুণ দুর্দশায় পৃথিবীর কোনও কোনও দেশে বিপ্লবের সূত্রপাত হইয়াছে। সৌভাগ্যের বিষয়, ভারতের কৃষককুল অসম্ভব রকম অদৃষ্টবাদী এবং স্বভাবতঃ নিরুপদ্রব। যে বিপ্লব রাশিয়া এবং ফ্রান্সে সংঘটিত হইয়াছে, ভারতবর্ষে সম্প্রতি তেমন কিছু উপদ্রব হুইবার আশঙ্কা নাই । ভবিষ্যতে বিপ্লবের সম্ভাবনা দূর করিবার জন্যই রাষ্ট্রশক্তি নিজেদের হস্তে আসিলে ভাবী নেতাগণকে সৰ্ব্বাগ্রে কৃষককুলের স্তায্য অধিকার প্রত্যপণ করিতে হইবে। আর র্যাহারা সেই অধিকার এতদিন ভোগ করিয়া আসিতেছেন, সেই মুষ্টিমেষ করগ্রহীতাগণের জন স্বতন্ত্র ব্যবস্থা করিতে হইবে। এই কাৰ্য্য যুদ্ধবিগ্রহ ও রক্তপাত দ্বারা করিতে বলিতেছি না ; জমিদারগণের সর্বস্বাপহরণ করিবার ব্যবস্থাও আমি দিতেছি না । বরং অধিকারচ্যুত করিয়া তাহদের উপযুক্ত বৃত্তির ব্যবস্থাই করিতেছি । ইহা কি প্রকারে সম্ভব ও সহজ হইতে পারে, এখন তাঙ্কারই আলোচনায় প্রবৃত্ত হইব। পূর্বেই দেখান হইয়াছে, বাংলার কৃষকেরা বৎসরে পনর কোটী টাকা খাজনা দিয়া থাকে। ইহা হইতে ভূমির রাজস্ব তিন কোটী ও পথকর এক কোটী বাদ দিলে এগার কোটী টাকা অবশিষ্ট থাকে। ইহাই জমিদার শ্রেণীর লভ্যাংশ বলিয়া झन इच्न। क्ति थङ्गङहे ७ङ झैोको डाँशष्नग्न घट्द्र शम्न म । কেন না, তত্বশীলের খরচ, মামল মকদ্দমার খরচ তাহাদিগকে ৰন্ধন করিতে হয়। তারপর প্রতি বৎসর ফসল আশানুরূপ इंह न बंजिष्ट्र थांछनी चांगांधe कष श्रेष्ठ पांप्क। ७हेखछ गांधांद्भवंड: खक्विांग्रेगंबंब्र मशंटल «थडि द९णग्न षांखनीं थांब छछूर्वीश्व चनावाद्यैौ जदशश गफिनाथारक । इङब्रां९ ॐ बनीब्र