क्रौञ्चलांखौ ঐনিৰ্ম্মলকুমার রায় জাপিলে বসিয়া কাগজ সছি করিতেছি। কত কি ছাইজন্ম । কুষ্টিয়ার ক্টেশনমাষ্টারের রান্নাঘরের একটি কজ ভাণ্ডিয়াছে, গোয়ালদঘাটে অছিমদি শেখ রেলের আড়াই ফুট জমি বেদখল করিয়াছে, ভাটিয়াপাড়ার লক্ষ্মণ খালাসী এক দিনের इ;ि फ्रांइ, ७धन रूङ कि ! घ्यू जूबिब्र ग३ि झाणाहेटज्रश्,ि জার মাঝে মাঝে চক্ষু মেলিয়া বাহিরের শীতশেষের নির্শ্বেঘ জাকাশের নীলিমা দেখিতেছি, এমন সময়ে একজন গৈরিকবসনধারী পঞ্জাবী ছোকরা সাধু ঘরে প্রবেশ করিল। যেমন ইহারা হয়। বেশ ফিটফাট পোষাক, হাতে নোটবুক ও পেন্সিল, মুখে ইংরেজী বাংলা হিন্দী মিশ্রিত বুলি। ভাবিলাম লোকটা বুঝি এই আরম্ভ করে, “Money come right hand, money goes left hand” fool “two girls love you but you love one girl” ইত্যাধি, কিন্তু সে তেমন কিছুই করিল না, গভীর ভাবে ঘরে প্রবেশ করিয়া বলিল, “আপকা জ্যোতিষ পর বিশ ওয়াল নাহি আছে। আমি মুচকি হাসিয়া বলিলাম, ‘বিশ ওয়াস বড় কম আছে।" সে যেন প্রস্তুত হইয়াই ছিল, হঠাৎ তীক্ষদৃষ্টি আমার মুখমণ্ডলের উপর স্থাপন করিয়া বলিল, “আপকা মা-জী তিন সাল মারা গেল। কথাটার কি প্রভাব আমার উপরে হয়, সে যেন তাহাই লক্ষ্য করিতেছিল। আমি অট্টহাস্ত করিয়া বলিলাম, সাধুজী বুটা হা, ম-জী এ অভাগা জন্মিতেই মারা গেছেন।” লোকটা কিছুমাত্র দমিল না, বরঞ্চ অত্যন্ত প্রশান্ত ভাবে বলিল, “সাধু কুটা হবে, কিন্তু জ্যোতিষ বুটা নাহি হবে। আপ বিস্কা দুধ পিয়া ও তিন সাল মারা গেল । কথাটা এমন কিছু কঠিন নহে । আমার বহু দিনের शूबांख्न झङा गबहे छोप्न ; चांद्र ऊाशंद्र कांइ इहेउ cकांन थवब्र शश्ब्रि कब्र किङ्कहे काँटैन नाट्। उxब cनांकफैॉब्र বলিবার বাছাছী আছে। ভূমি, ইয়াই পিলিমার স্তম্ভে বঞ্চিত हरेइंहिलांध । নিজের কাজে মন দিলাম। গোড়াই নদীর জলের মাপ, বড় সাহেবের জরুরি তার, তারপর আদালতের শমন। পুটুলিবাধা হলদে কাগজে পৃষ্ঠাব্যাপী হিন্দী লেখা, অনেক কষ্ট করিয়া উদ্ধার করিলাম, ছাপরার রামদয়াল সিং বনাম কুমিল্লার স্বাধন্ত দে মোকদম-রাজমহল কোর্ট হইতে আমার সাক্ষী তলব হইয়াছে। ব্যাপার আশ্চৰ্য্য কম নয়! কোথায় রাজমহল, কোথায় ছাপরা, আর কোথায় কুমিল্লা । কে এই রামায়াল সিং, আর কে-ই বা এই স্বধন্ত দে। কিসের মোকদ্দমা আর আমারই বা সাক্ষীর প্রয়োজন কি জন্য ? ছাপরা কোনদিন যাই নাই ; কুমিল্লা ষ্টেশনে জীবনে একরাত্রি অসহ মশক দংশন সঙ্ক করিয়াছি, আর রাজমহল ?—ই, বহুদিন পূৰ্ব্বে । বিশেষ কিছু মনে নাই। যোজনপ্রসারিত সৈকতরেখার মধ্যে ক্ষীণকায়া মন্দস্রোতা গঙ্গা । সম্মুখে দিগম্ভবিস্তারী বালুচর, কাশবনে পরিপূর্ণ, বামে ঈষৎ নীলাভ রাজমহলশ্রেণীর অম্লচ্চ পৰ্ব্বতমালা । গঙ্গা একটা প্রকাগু বাক দিয়া স্বৰ্য্যালোক-ঝললিত বিস্তৃত বালুচরের মধ্যে এদিকে-সেদিকে জলরেখা বিস্তার করিয়া চলিয়াছে। পৰ্ব্বতমালা যেন গঙ্গাকে ধারে ধারে রাখিয়া নিজের অস্পষ্ট মহিমা প্রকাশ করিতে করিতে চলিয়াছে। ধৃ ধূমনে পড়ে, একদিন সঙ্গ-ই দালানে বসিয়া নদী ও পাহাড়ের এই অপূৰ্ব্ব খেলা দেখিয়াছি। গঙ্গার বুকে মাঝে মাঝে প্রকাও নৌকা ছু-খুটি পাল উড়াইয় চলিয়াছে। আর বেশী কিছু মনে নাই। এতদিন পরে এমন কি ঘটনা ঘটিল যে রাজবাড়ি হইতে রাজমহলে সাক্ষী দিতে হইবে ? আদালতের শমন ; অগ্রাহ করিবার উপায় নাই। হাওড়া হইতে কিউল প্যাসেঞ্জারে চাপিলাম। খান-জংশন পার হইয় আস্তে আস্তে বাংলার রূপ বদলাইতে লাগিল। ক্রমে গিম্ভবিস্তারী খানক্ষেত ছাড়াই অল্পর্কর লালমাটির দেশে eथtदन कब्रिगाम । कुनशैन चत्रशैन ककब्रभइ भाळब्र ७५itन
