পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ፃፃ: নেওয়া। আলপনায় মাশ্লষ, পাখী, মাছ, গাছ, ঘোড়া, গতী, চন্দ্র, সুধা, তারা, এমন কি হাট বাজার, রান্নাঘর ইত্যাদি সমস্তষ্ট আঁকা হয়। জোড়া পাখী, পুরুষ-স্ত্রী, শিব-দ্বর্গার ধে যুগল চিত্র, তা ঐক্য ও ভালবাসার প্রতীক । চৈত্রমাসে নলিয়ায় তারার ব্রত একটি দেখবার منابع イ/ー 蛇 اسے {! Y ls. ۔بھاگ ___ SS SSAAAASSSS S S ۶ - حبع క్రౌ “मण श्रवठांग्न नृठा'-ब्रॉम अवठांद्र জিনিষ। প্রকাও আঙিনা ভরে তারার ব্রতের আলপন, ফুল দিয়ে পূজৈ করছে কুমারী মেয়ের, Յ: ց1-iր: SOBO “বোল বোল তারা তোমারে করি সাক্ষী থে ত দে করি আমরা পঞ্চম গ্রাঙ্গী । স্বৰ্গ হতে হর জিজ্ঞাসা করেন, গৌরী, মর্ত্যে কিসের ব্রত হয় ? গৌরী বলেন, তারার ব্ৰত । তারার ব্রত করলে কি ফল হয় ? কুবেরের মত ধন হয় লক্ষ্মী-সরস্বতীর মত কস্থা হয় কাৰ্ত্তিক-গণেশের মত পুত্র হয় লক্ষ্মণের মত দেণ্ডর হয় রামের মত পতি পায় জনকের মত বাপ পায় দুর্গার মত সোহাগী হয় কর্ণের মত দাতা হয় দশরথের মত স্বশুর পায় । ইত্যাদি গ্রামে যারা কুমারী মেয়ে তাদের প্রাণে প্রচুর আনন্দ, সৰ্ব্বত্রই তাদের সাড়া, এদের শিক্ষকতা করতেন গায়ের ঠাকুরমার। ছোট ছোট মেয়ের তাদের কাছে আলপনা, ব্ৰতকথা, কাথা শেলাই শেখে, আমসত্বের ছাচ, পিঠে তৈরি করবার নানারূপ ছাচ শেখে, তাদের কাছে এসে পুতুল গড়ে, গল্প শোনে, আগডুম বাগডুম', 'ইকরা মিকরা চাম চিকরী” খেলা করে । আমি এই নলিয়ায় একজন বুদ্ধার কাছে মধুমালার শাস্ত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম, তাদের গল্প বলবার ভঙ্গী দেখে । পচাত্তর বছরের বুড়ী, এখনও তার গানের গলা অতি চমৎকার আছে । যখন মদনকুমার নিবিড় বনের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে মধুমালার দেখা পেল তখন বুড়ী “মদন বায় যায় ফিরে চায়, গলার মালা ছাতে ভায়, बझन शैच्न शान्न ।" ব’লে যে ভাটিয়াল স্বরে গেয়ে উঠেছিলেন তার রেশ এখনও আমার কানে স্পষ্ট বাজে । মদনকুমার চলে গেলে মধুমালা তার মেঘবরণ চুলের একগাছি নদীর জলে ভাসিয়ে - দিয়ে বলে উঠল, “কুচবরণ কঙ্কারে তার মেঘবরণ ক্যাশ ও নদী কইরে তারে মধুমালার ভাশ।” মধুমালাকে যখন তার সখিরা সান্ধন দিতে লাগল তঙ্ক মধুমালী বলে, “পারিতি রতন পীস্থিতি স্বতন পারিতি গলার হার ोििछ कोश्झाl cक्ञ्जन मरम्लङ्ग भक्ण औक्न छोच्न । সেদিন আমি ভেবেছিলাম আজকালকার গায়ের মেয়েরা