পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՆcՅ & otolo SKOBO অৱস্থাটা লেই রকমই প্রায় দাড়িয়েছে। তোমার নিমন্ত্রণটা অবশ্য গ্রহণ করছি না, বৌবাজারের খালি বাড়ীটাতেই ফিরে যেতে হৰে আমাকে। কিন্তু তোমাকে বলতে বাধা নেই, কালকের দিনটাও যে কি করে আমার চলবে, wड वीमि खांनि नीं ।” বিমান কছিল, “নিজে সাধ করে যদি দুঃখ ভেৰে আন, অস্তে আর কি করতে পারে ?” अबग्न कश्णि, “७डमिन डाई करब्रहिांलभ, किरू वांख তোমাকে সত্যিই বলছি, দুঃখে আমার অরুচি ধরে গিয়েছে। আসলে ওটা কচি-অরুচির ব্যাপারই মোটে নয়, দুঃখ পাওয়াটাই মাছুষের পাপ।” অজয়ের গলা কাপিয়া গেল, কহিল, “আমি কি যে অস্তুভব করছি, কথা দিয়ে তা বোঝাতে পারছি না । একটা কোথাও চল, স্থির হয়ে একটু বস্বে। আমি যা বলতে চাই, তা ভাল করে তোমাকে বুঝিয়ে বলব।" বিমান কহিল, “তুমি কি বলতে চাও, তা তোমার মুখ দেখেই আমি বুঝতে পারছি। আজ সারাদিন খেয়েছ किहू t” অজয় ৰুছিল, “খেয়েছি, কিন্তু কথাটা ত নয় ” বিমান কছিল, “কথাটা যাই হোক, .সে পরে শোনা যাবে, আপাততঃ আমি তোমায় বলে রাখছি তুমি একটি আস্ত গাধা ।” অজয় কহিল, "কেন গাধামীটা কি দেখলে ?” • বিমান কছিল, “সেই কবে থেকে তোমার ছশোট টাকা পড়ে আছে আমার কাছে, গিয়ে যে দিয়ে আস্ব তার গুন্ধ উপায় রেখে যাওনি।” অজয় কলি, “আমার স্থশো টাকা ? বাবা পাঠিয়েছেন ?” বিমান কহিল, “মোটেই তোমার বাবা পাঠাননি, তাহলে লে টাকা আমি সৰ্ব্বাগ্রে তোমার বাবাকে ফিরে পাঠাতাষ্ণ আমাকে ত তুমি জানই। কুড়িটা টাকা আমাকে ধার দিয়েছিলে মনে নেই ? সেইটেই স্বঙ্গে বেড়ে এভখানি एकइ ' অজৰ কলি, “কি ৰে আবোল তাৰোল বক্‌ছ, কুড়ি টাকা ছমাসের স্বদে বেড়ে ছশো হয় ?” दियांन कश्णि, “झ पाटनग्नe नब्रक्शंब्र झबनि, ८डायांइ छैोकाञ्च বেস. খেলতে গিয়ে একদিন জীও মেরে ফিরেছি। অর্ধেকটা নিজের পাওনা বলে নিয়েছি, তোমার ভাগটা সেই থেকে আমার কাছে পড়ে আছে। মনে মনে কহিল, আমার সত্যিই বুদ্ধি আছে, টাকাটা মাকে ফিরে দিতে গেলে মহা গোলযোগের স্বাক্ট হত । অজয়কে কোনো রকম করে গছিয়ে, তারপর তার কাছ থেকে ধার নিলেই হবে। ভাগ্যিস ও এসে পড়ল। আজ ভোরেই ভাবছিলাম, ঢের ত সংযম অভ্যাস করা হয়েছে, এবার নিজেই নিয়ে খরচ করে দেব। রেসে জেতা টাকা বলিয়৷ অজয় প্রচুর আপত্তি করিল, কিন্তু বিমান কিছুতেই শুনিল না। কহিল, “দুঃখে না তোমার অরুচি ধরে গিয়েছে ? কোনো রকমের রেসও খেলবে না, আবার পৃথিবীতে মুখীও হবে, এমন অঘটন কখনও ঘটবে আশা কোরো না।” ওয়েলিংটন স্কোয়ারের বাড়ী হইতে টাকাটা সংগ্ৰহ করিয়া আসিয়া, দুইজনে আবার গড়ের মাঠের পথ ধরিল। বিমান কহিল, “এতটাই বুদ্ধি যখন তোমার হয়েছে, তখন স্বখ বলতে কি বোঝায়, চল আজকের দিনে তা একটু পরখ করে দেখবে।” অজয় কহিল, “তাই চল । সত্যি, জীবনটাকে একটু উপলব্ধি করতেই চাই । কিরকম যে হয়ে গিয়েছি, নিজের বলতে কেউ কোথাও সেই, কিছু নেই, কেমন করে জানব যে বেঁচে আছি ?” বিমান বলিল, “বেশীদূর জানতে দেবার সাহস আমারও নেই, তবু চল দেখি কতদূর কি করতে পারি।” ততক্ষণ সন্ধ্যা হইয়া গিয়াছে। বিমানের পরিচিত দীপালোকিত সেই হোটেলে দুই বন্ধুতে ঢুকিয়া পড়িল । বিমান কহিল, “তোমাকেই খাওয়াতে হবে কিন্তু ” অজয় কহিল, “তুমি খাবে, সে আর কতবড় কথা ? কি খেতে চাও বল।" খানুপাম মেম্বুকার্ড লইয়া আসিলে, অজয় বাছা বাছা খাবারের ফর্দ করিল, গুনিয়া বিমান কছিল, “গুপ্ত শুধু কতকগুলো খাবার খেয়ে কি হবে ? বয়, ওয়াইন লিইট নিয়ে এস ত দেখি ” अबग्न चांगन शक्लिब फेफ़ैब गणि, थांब हैौ५काब्र করিয়া কছিল, “ন, বিমান না। ঐট কিছুতেই চলবে না।” -