পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬আর্থিন “शृचण v* বিমান কহিল, "আঃ, আমন করে চেচাচ্ছ কেন ? বয়-বাবুর্চিগুলো শুনলে কি ভাববে বল দেখি ? তোমারই না হয় চলবেন, আমার ত চিরকালই চলছে, আজই বা তার ব্যতিক্রম কেন হতে যাবে ?” बग्न जानिब eबांहेन् निहे ब्रार्षिब्र नैफ़िॉईन। विमान আঙুল বুলাই লিষ্ট দেখিতে লাগিল, বলিল, “ৰাত্তি গন্ধের জন্তে খেতে পারবে না, হুইস্কি ভাল লাগবে না, ককৃটেল মেয়ের খায়, পোর্ট রুগীদের জন্তে ব্যবস্থা । আচ্ছা, তুমি ত কবি ? হোয়াইটু ওয়াইন একদিন একটু পেয়ে দেখ ” অজয় বলিয়া উঠিল, “হোয়াইট, রেড কিছুই আমি খাব না, তা তুমি বেশ জান । তুমি নিজে কি খাবে, সেইটইে বল না ? অর্ডার দেওয়া হইয়! গেলে, বয় আসিয়া দুজনের সম্মুখে দুইটি খালি ওয়াইন গ্লাশ রাখিয়া গেল। অজয় নিজের গেলাশটাকে ঠেলিয়া টেবিলের মাঝখানে সরাইয়া দিয়া বলিল, “এই একটি জিনিষকে সত্যি সত্যি আমি ভয় করি ।” বিমান কছিল, “তা ত করই। দুঃখেই কেবল অরুচি ধরেছে, মুখে রুচি হতে তোমার এখনও ঢের দেরি । সম্প্রতি বয়টা আসছে, ওর সামনে খুব বেশী গোল কোরে না । গেলাশটা তুলে আমার গেলাশের সঙ্গে ঠেকিয়ে, একটু অন্ততঃ মুখের ফাছে ধোরো। নইলে এ যা হোটেল, আমাকে শুদ্ধ এর পর কেউ আর সেলাম করবে না । স্বচ্ছ, শুভ্র দলিত ভ্রাক্ষরসে দুইটি পাত্র পূর্ণ করিয়া, বয় জিজ্ঞাসা করিল, “কুছ খান হুজুর ?” বিমান বলিল, “দাড়াও দেখছি " তারপর মেছু কার্ডে भ्रर्थ चाफ़ॉल कब्रिब ३५ब्रजैौ छाषाब्र नशबडांश जषझरू ধম্‌কাইয়া কহিল, "ফর হুেভঙ্গ সেক, এই নিয়ে এখানে একটা লীন কোরো না। ঐটুকু ত জিনিষ, পেটে পড়লে তোমার মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না। ওটুকু খেয়ে ফেল, এরপর না হয় আর খাবে না।” অতি সন্তপণে পাত্রটি উঠাইয়া লইয়া অজয় এক চুমুক পান করিল। বরফ দেওয়া ভ্ৰাক্ষরল সমস্তদিনের ক্লাস্তির পর মুখে অতি স্থাছ লাগিল। খানসামা খাবারের অর্ডার লইয়া চলিয় গেলে সন্তৰ্পণে আর এক চুমুক পান করিল। বিমান বলিল, “কি কেমন লাগছে ?” অজয় বলিল, “খেতে কিছু ক্ষা লাগছে না ।" ৰিমান বলিল, “সে কথা বলছি না। খেয়ে কিন্তু খারাপ লাগছে ? তরল অগ্নি পান করছ বলে মনে হচ্ছে ?” अछद्र बलिन, “ना ठ * বিমান নিজের পাত্রটি নিঃশেষ করিয়া বলিল, “বাকিটুকু খেয়ে ফেল । এ জিনিষটা নামেই মদ্য, ৰে কোনোরকম ফলের রস, পেটে গিয়ে খানিৰক্ষণ থাকলে ঐ হয়।” विजैौ॥ श्रीज७ वर्षॆन निः:भष श्रांश्व श्रू:५ ख्रथम चषका उदिाङ जानिन, खिनिषोष्ठ ब्रान्कइन् जाउँौब निकबरे কিছু নাই, দুই পাত্ৰ খাইয়াও সে কোনও পরিবর্তন জঙৰ করিতেছে না ত ? চিন্তাসূত্র কাটিাও যাইতেছে না, চতুৰি সম্বন্ধে তাহার উপলব্ধিও সমান সজাগ রছিয়াছে। জিনিষটা তাহার মুখে সত্যই অত্যস্ত সুস্বাছ বোধ হইতেছে, তাছা ছাড়া এতগুলি টাকা খরচ করিয়া কিনিয়া শেষে ৰিমান সবটা খাইম্বা উঠিতে না পারিলে, হাত ফেলিয়াই বাইতে হুইবে । তৃতীয় পাত্র যখন ঢালা হইল, তখন ইহাই ভাৰিয়া সে আর আপত্তি করিল না। বুঝিল, সে সত্যই তৃষ্ণাৰ্ত্ত হইয়াছিল, তৃষ্ণাটা মিটা গিয়া এখন তাহার ভাল বোধ হইতেছে। হঠাৎ এভগুলি টাঙ্ক श८ङ भाझेब्र, यन शहेरङ cय ७ककै झर्डीवनांव्र संक्रङब्र নামিয়া গিয়াছে, তাহার জন্তও শরীরটা আজ অনেকট। হালকা বোধ হইতেছে। আজ বহুদিন পর সহজ মানুষের মত আলোভরা উৎসবভরা পৃথিবীর দিকে সে চাহিতে পারিতেছে। তাহার চতুর্দিকে প্রধহমান, প্রখর আলোর cवांख्रक मांज ऊाशंद्र अज्रख छणि शानिण। झहे cछथ দিয়া লেই আলোককে সে যেন ভ্রাক্ষরসেরই মত পান করিতে । লাগিল। ছোটেলের একোণ ওকোণ হইতে মাঝে মাঝে নারীকণ্ঠের কলহাসির শঙ্ক ভাসিয়া আসিতেছিল। সে হাসির चल७ चाण अंशब्र काप्रु आध्रुबब निशानद्र भच्हे স্বস্বাদু লাগিতে লাগিল। ৰলিয়া বসিয়া এক-একটি হাসির শৰ হইতে অন্তরালবভিনী এক-একটি অদৃগু নারীকে সে মুক্তি দিবার চেষ্টা করিতেছে, এমন সময় বিমান বলিল, “আচ্ছা তুমি ত কবি ? মনে জাছে সেই কবিতাটা, ঘাঙে একজন পারসিক স্বকী বলছেন, ওগো গান্ধী, তোমার ঐ স্বচ্ছ