পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্থিন cऔछांनं, " U S3 BBBBB DD BBBS BBBS BS DDD DDS DD DDD DBBB DD DD DS DB BBB u চীৎকার করচ কেন গুনি ? गिब्र शांकूक न। ८कन ८न ८१ फ़ेबछलांब्र छहेनौबूफँौब्र घड উজ্জলা বলিল, আমার গয়না। ওগে, আমার আত সাধের গয়না কে নিলে শুনি ? নগরবাসী বিশেষ বিচলিত হুইয়া বলিল, কি ? তোমার গয়না ? হ্যা গো, হঁ্য, আমার গয়না। ওগো, তোমার গুণের সাগর সেই মাস্তুতো ভাইয়েরই নিশ্চয় এই কাণ্ড – বলিয়৷ উজ্জলা ডাক ছাড়িয়া কাদিতে যাইতেছিল। নগরবাসী তাড়াতাড়ি তাহার হাতটা ধরিয়া ফেলিয়৷ , বলিল, আঃ, চীৎকার করে বাড়ি মাথায় করে না। সে এমন কাজ কথখনও করতে পারে না, আমি জানি । মিথ্যে তাকে বানামের ভাগী করে না। তুমি কি পাগল হলে না-কি বউ সে আর যাই করুক, চুরি তা বলে কখনই করবে না । সে তো যার তার ছেলে নয় – সে আমার বড়মাসীর ছেলে । বড় মাসী আমার একটা নামডাকওয়ালা ঘরের মেয়ে। তুমি কি যে বল বউ । উজ্জলা তথাপি চীৎকার করিয়াই বলিল, হোকৃগে সে তোমার নামডাকওয়াল বড় মাসীর ছেলে, তবু সে ছাড়া এ আর কারও কাজ নয়। তাই ঘড়ি রাগার ফঁাকে আমার গয়নার বাক্স দেখা। বাপ রে, ঠগ আর বলে কাকে ! নগরবাসী চটিয়া গিয়াছিল। সে বলিল, ফের য-ত৷ সব তার নামে বলতে মুরু করলে তো ? তুমি কি তাকে স্বচক্ষে নিতে দেখেচ, যে এ-সব বলচ ? আবার দেখে মানুষ কেমন করে !—বলিয়া উজ্জলা চোখে কাপড় তুলিয়া দিয়া বলিল, ঠাকুরপো, এই কি তোমার মানুষের মত কাজ হ’ল ? আমি এই থোয় যাবার ভয়েই যে একদিনের ভরেও ভাল ক’রে হাতে দিয়ে বেড়াইনি ! এই কি তোমার ধৰ্ম্ম হ’ল, না ভগবান এ সঙ্ক করবেন ? নগরবাণী মহু বিপদে পড়িয়া গেল। উজ্জলাকে যখন কোন ক্রমেই আর থামাইতে পারে না তখন সে নিজেই একবার উজ্জলার গহনার বাক্ষটা ভাল করিয়া দেখিল। তাহাতে একখানি গহনাও নাই, এমন কি যুধিষ্ঠিরের ঘড়িটিও নাই। নগরবাসী অগতা আশ্বাস দিল যে, জাবার সে যেমন করিয়া পারুক নতুন করিয়া সকল গহনা গড়াইয়া দিবে, পচিশ হাত জলের নীচের কোঁটায় ভাগের মত রক্ষিত ●थॉ१ जहेश्व शिबाटष् ८न दिया जाब्र गरकरु नाडे । fी जांनी তাহার কিছুতেই আর মিটিবার নয়। সাতদিন খোজাখুঁজির পর নগরবাসী একদিন তিন মাইল দূরের থানায় একটা ডায়রী করিয়৷ আসিল । উজ্জলার দৃঢ় বিশ্বাস,- যুধিষ্ঠির ভিন্ন এ দুষ্কাৰ্য্য কাহারও স্বারা সম্ভব নয় । নগরবাসী কিছুতেই তাহ বিশ্বাস করে না। নগরবাসী বলে, যদি একবার সন্ধান পাই চোরের তো তাকে জেল খাটিয়ে তবে আমার নাম । উজ্জলা সে-সব কিছুষ্ট বলেন, সে আপন ব্যথায় মরিয়া আছে । এতগুলি গহন চোর ধর পড়িলেই কি আর সে তাছা ফিরাইয়া পাইবে ? হয় ত সে বিক্ৰী করিয়া দিয়া ধরা পড়িবে— ভাইভে ডাহার লাভ কি ? উজ্জলার শুধু মনে হয়, " যুধিষ্ঠিরকে পাইলে সে একবার তাহাকে চিড়িয়া গায়। কিন্তু যুধিষ্ঠিরের আর কোন পাত্তাষ্ট নাই। ইহারও দিন দুই পরে একদিন থানার দারোগাবাবুর সঙ্গে দুইজন চৌকিদার যুধিষ্ঠিরকে ধরিয়া লইয়া নগরবাসীর বাড়ি আসিয়া হাজির । o so নগরবাসী বিশ্বমে ডুবিয়া গেল একেবারে। এ কি ! যুধিষ্ঠিরের এ অবস্থা কেন ? নগরবাসীর সম্মুখে আনিম্ন যুধিষ্ঠিরকে দাড় করাইম দিতেই যুধিষ্ঠির একেবারে ভূমিতে নগরবাসীর পায়ের কাছে লুটাইম পড়িয়া বলিল, নগরবাসীদ, এ যাত্রা মামৰুে বঁাচাও ! নগরবাসী ভড়াক করিয়া দুই হাত পিছাইঞ্জ গিয়া সরোষে গৰ্জিয়া উঠিয়া কছিল, জোচ্চোর : বড়মাসীর ছেলে হয়ে তোর এই কীৰ্ত্তি ! আবার বলে কি-না বাঁচাও”। ন', কখ খনও না। তোকে দশ বছর জেল থাটিয়ে তবে আমার নাম। তুমি আমাৰে মাজও চেনোনি শুয়ার : বড় ভালবালতাম কি-না, তাই তার শোধ নেওয়া হ’ল এন্থনি করে। আচ্ছা, আমিও এইবার তোমাকে একহাত নিয়ে তবে ছড়িব ।