পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀԵ օ AM MSMSM SMSAAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS AAAAAS AAAAA AAAS SSAAAAS S AAAA S SA S ASAA AA SS AASAA S SSSSS যথাক্রমে ১৯, ১৭, ২০, ১১, ২২ বৎসরের। সাইক্রিশ বৎসরের একটি ছাত্র প্রেসিডেন্সী কলেজে পড়েন বা পড়িতেন। পরীক্ষিত ছাত্রদের মধ্যে শতকরা ব্রাহ্মণ ত্রিশ জন, কায়স্থ আটাশ, মুসলমান ছয়, বৈদ্য আট । ব্রাহ্মণকায়স্থাদির নানা শাখা-প্রশাখার কত ছাত্র পরীক্ষিত হইয়াছে, তাহার তালিকা দিয়া অনর্থক কাজ বাড়ান হইয়াছে । এরূপ তালিকা আবে থাকিলে তাহ ছাটিয়া ফেলা উচিত । শরীরের গড়ন বাধন অনুসারে ছাত্রদিগকে চারিটি শ্রেণীতে ভাগ করা হইয়াছে। দুঃপের বিষয় বেশ বলিষ্ঠ গড়ন শতকর। সাড়ে আট জনের মাত্র, মোটা অথচ ৰলিষ্ঠ নয় প্রায় সাড়ে ছয় জন, মাঝারি রকমের সাড়ে চুয়ান্নজন, এবং পাতলা ক্ষীণ চেহারা ত্রিশ জনের উপর। বঙ্গবাসী কলেজে সকলের চেয়ে শীর্ণ ও স্কটিশ চার্চেজে সকলের চেয়ে বলিষ্ঠ গঠনের ছাত্র লক্ষিত হইয়াছে। মাংশপেশীর যথোপযুক্ত বিকাশ হয় না পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে এবং যথাযোগ্য ব্যায়ামের অভাবে । স্কটিশ চাৰ্চেজ ও প্রেসিডেন্সীতে স্বপুষ্ট মাংসপেশীবিশিষ্ট ছাত্র বেশী দেখা যায়— এই দুই কলেজে অপেক্ষাকৃত সচ্ছল অবস্থার ছাত্রের পড়ে, এবং এথানে ব্যায়tমেব বন্দোবস্তও অপেক্ষণ কত ভাল । একুশ বংসর পয্যন্ত ছেলেদের শরীরের বিকাশ ও বৃদ্ধি লক্ষিত হয় । অল্পবয়স্ক ছেলেদের মধ্যে শীর্ণ চেহারার প্রাচুর্য্য দুঃখের বিষয় । : শতকরা সাতচল্লিশ জন ছাত্রের চেহারা ম্যক্ত অর্থাং সামনের দিকে অবনত, খাড়া নহে । এই দোষ গত বৎসর অপেক্ষা বেশী লক্ষিত হইয়াছে। যাহাঁদের বয়স যত কম, তাহারা তত তুষ্টয়া চলে বসে। কোন কলেজের শতকরা কত ছাত্র পাড়া ও কতজন স্ত্যজদেহ, তাহার তালিকা নীচে দিতেছি : — কলেজ খাড়া ক্ল্যৰজ স্কটিশচার্চেজ, ৬৯’২ Ꭶy*br পোষ্টগ্রাজুয়েটু ●b-ー&o సె"\రి s সিটি & 8:8 8 )t “وي . প্রেসিডেন্সী @a“8 8 ۹۰ و প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩০ SAM AAeeAMMAMS AeM MMAMA AM eeAM AAAA AAAA AAMAMMAMMMMAMMMAMA AeA S AMMeeMAMAAAA [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড কলেজ , খাড়া স্থ্যজ বিদ্যাসাগর ৪৫ *৬ & 8°8 সি এম এস & Ֆ"Տ 8 ما وفي বঙ্গবাসী 8 S '8 ¢bዯ« মোট )?8 מסאי צፃ' » পরীক্ষিত ছাত্রদের মধ্যে শতকরা প্রায় ৩৮ জনের থোস প্রভৃতি চৰ্ম্মরোগ আছে। শিক্ষিত ও শিক্ষাধীন লোকদের এরূপ অপরিষ্কার থাকা লজ্জার বিষয় । ছাতির মাপ লইয়া দেখা গিয়াছে, যে, দ্বিতীয় বৎসর অপেক্ষ তৃতীয় বৎসরের পরীক্ষায় গড়ে ছাতির বেড় কম । শতকরা ৬৬ জন ছাত্রের দৃষ্টিশক্তি স্বাভাবিক। গত বংসরের অঙ্ক অপেক্ষ ইহ। কিছু ভাল । কমিটি কোন লাভ ন লইয়া ঠিক কেনা দামে চস্ম দিতে চাওয়াতেও, যাহাদের চোখের দোষ আছে, তাহাদের অনেকে চস্ম লয় না, ইহা ভাল নয়। স্বাস্থ্যসম্বন্ধে বঙ্গবাসী কলেজের ছাত্রদের খুব নিন্দ রিপোর্টে রহিয়াছে ; তাহার পর বিদ্যাসাগর কলেজের । দারিদ্র্য কি ইহার কারণ ? শতকরা একষট্টি জনের দাত স্বাভাবিক । যাহাদের দাত ভাল নয়, তাহীদের শরীরের বাধন এবং বিকাশও ভাল নয় । আরও অনেক শারীরিক দোষের বিষয় রিপোর্টটিতে উল্লিপিত হইয়াছে । যাহাদের দেহের কোন-না-কোন দোষ আছে, এরূপ ছাত্রের সংখ্যা শতকরা একাত্তর । আজকাল কলিকাতায় ছাত্রদের বেতন সমেত বাসা-খরচ ত্রিশ টাকার কম হয় না। বঙ্গের অধিকাংশ গৃহস্থ পুত্রের শিক্ষার জন্য মাসে ত্রিশ টাকা খরচ করিতে পারে না । যাহারা পারে, তাহাদিগকে অপেক্ষাকৃত সচ্ছল অবস্থার লোক মনে করিতে হইবে । ইহাদের বাড়ীর ছেলেদের দেহের অবস্থা এইরূপ কেন ? ঘোর দারিদ্র্য তাহার প্রধান কারণ নহে ; কারণ কলিকাতার অধিকাংশ ছাত্রের অভিভাবকদিগকে দেশের দরিদ্রতম শ্রেণীর মধ্যে ফেলা যায় না। দরিদ্রতার জন্যই ছাত্রদের শরীর খারাপ এরূপ মনে না করিবার আর-একটি কারণ এই, যে,